এগিয়ে বাংলা: আনন্দধারা প্রকল্পে জৈব পদ্ধতিতে চাষ, শস্য শ্যামলা এই বাংলা

Last Updated:

শস্য শ্যামলা এই বাংলা। বছরভর গ্রামের ঘরে ঘরে সোনার ফসল ফলে। বর্তমান সময়ে নানা কীটনাশক ও সারের ব্যবহারে সেই ফসলই হয়ে উঠছে ক্ষতিকারক।

#বীরভূম: শস্য শ্যামলা এই বাংলা। বছরভর গ্রামের ঘরে ঘরে সোনার ফসল ফলে। বর্তমান সময়ে নানা কীটনাশক ও সারের ব্যবহারে সেই ফসলই হয়ে উঠছে ক্ষতিকারক। মানুষের শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ। এর থেকে মুক্তি পেতেই নয়া উদ্যোগ রাজ্য সরকারের। জোর দেওয়া হয়েছে জৈব পদ্ধতিতে চাষে। বীরভূমের রামপুরহাটের বিভিন্ন জায়গায় এই পদ্ধতিতে চাষের সঙ্গে যুক্ত হয়ে আর্থিক স্বাধীনতা পেয়েছেন গ্রামের মহিলারা।
উঠোন ঘেরা ছোট্ট জায়গা। সেখানেই দিন পনেরো আগে এক বিঘা জমিতে ৭০০ গ্রাম ধানের বীজ ফেলেছিলেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্য নিবেদিতা মণ্ডল, সুস্মিতা দাসেরা। তার আগে বীজকে নুন জল দিয়ে বাছাই করা হয়। গোমূত্র দিয়ে শোধন করা হয় বীজকে।
কীটনাশক তৈরির কাজও করেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।
advertisement
জৈব পদ্ধতিতে চাষে জোর
আনন্দধারা প্রকল্পে জৈব পদ্ধতিতে চাষ
advertisement
বোলপুর, রামপুরহাট-১, মহম্মদবাজারে চাষ
দুবারাজপুর ব্লকেও জৈব পদ্ধতিতে চাষ
প্রাথমিকভাবে জৈব পদ্ধতিতে ধানচাষ শুরু
আয়াশ, কুসুম্বা ও বোনহাট পঞ্চায়েতে প্রশিক্ষণ
চাষে অত্যধিক রাসায়নিক ব্যবহারে মানুষের শরীরে বিভিন্ন রোগের উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। তা থেকে ফসলকে মুক্ত করছে জৈব পদ্ধতিতে চাষ।
জৈব পদ্ধতিতে চাষে কীটনাশকের প্রয়োজন হয় না। তাতে লাভের পরিমাণ বাড়ছে চাষিদের। রোজগারের পথ পেয়েছেন মহিলারাও।
advertisement
আরও পড়ুন:
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
এগিয়ে বাংলা: আনন্দধারা প্রকল্পে জৈব পদ্ধতিতে চাষ, শস্য শ্যামলা এই বাংলা
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement