Bengali Video: গরম পড়ার আগেই চলে এসেছিলেন ওঁরা, কিন্তু মনোরম আবহাওয়ায় ব্যবসায় মন্দা

Last Updated:

গ্রীষ্ম শুরু হওয়ার আগে থেকেই দুর্গাপুরের বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার পাশে মাটির কলসি বিক্রি হতে দেখা যায়। শুধু দুর্গাপুর নয়, পশ্চিম বর্ধমান জেলার একাধিক জায়গাতেই এই ছবি খুব পরিচিত

+
মাটির

মাটির কলসি সাজিয়ে বিক্রেতার আশায়।

পশ্চিম বর্ধমান: গরম পড়ার আগেই প্রতিবার চলে আসেন ওঁরা। তাঁদের হাত ধরেই কাটফাটা গরমে পাওয়া যায় তৃপ্তি। ভিন জেলা থেকে বড় বড় পোঁটলা নিয়ে হাজির হন দুর্গাপুর শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন জায়গায়। এবারেও তার অন্যথা হয়নি। তাপমাত্রার পারদ লাগাম ছাড়া হওয়ার আগেই তাঁরা চলে এসেছেন হাঁড়ি নিয়ে। কিন্তু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় মাথায় হাত, দেখা নেই লক্ষ্মীর।
গ্রীষ্ম শুরু হওয়ার আগে থেকেই দুর্গাপুরের বিভিন্ন জায়গায় রাস্তার পাশে মাটির কলসি বিক্রি হতে দেখা যায়। শুধু দুর্গাপুর নয়, পশ্চিম বর্ধমান জেলার একাধিক জায়গাতেই এই ছবি খুব পরিচিত। গোটা গ্রীষ্মকালজুড়ে এই মাটির কলসির চাহিদা থাকে। মানুষের সুবিধায় এখন মাটির কলসিতে যুক্ত হয়েছে কল। ফলে আর গ্লাস ডুবিয়ে জল খাওয়ার ঝামেলা নেই। যার চাহিদা গত চার পাঁচ বছরে আরও কিছুটা বেড়েছে। তবে এবছর এখনও পর্যন্ত ব্যবসায় মন্দা। কারণ গরম পড়তে পড়তে হঠাৎই আবহাওয়ায় যেন ইউটার্ন।
advertisement
advertisement
নদিয়া, মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন জায়গা থেকে এই মাটির কলসি বিক্রেতারা আসেন। তাপমাত্রার পারদ যখন একটু একটু করে বাড়ছিল, তখনই তাঁরা হাজির হয়েছিলেন নিজেদের সামগ্রী নিয়ে। কিন্তু আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনায় প্রায় দিন আকাশ মেঘলা থাকছে। সঙ্গে দোসর হিসেবে হাজির বৃষ্টি। ফলে এখনও সেই অর্থে কাটেনি শীতের আমেজ। তাই এখনও পর্যন্ত খুব বিশেষ চাহিদা নেই মাটির কলসির। স্বাভাবিকভাবেই মন খারাপ বিক্রেতাদের।
advertisement
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
এই সমস্ত কলসি বিক্রেতারা বলছেন, গ্রীষ্ম শুরু হওয়ার কয়েক মাস আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। প্রাথমিকভাবে তাঁরা ৮০০ থেকে ৯০০ পিস মাটির কলসি নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন। সেগুলি বিক্রি হয়ে গেলে ২-৩ দিনের জন্য বাড়ি ফিরে যান। আবার নিয়ে আসেন আরও কলসি। ১৫০ টাকা থেকে এই মাটির কলসির দাম শুরু হয়। বড় কলসি নিতে গেলে দাম পরে একটু বেশি। পুরো গ্রীষ্মকালজুড়েই চাহিদা থাকে। ফলে ব্যবসা চলে ভালই। কিন্তু এবারই যেন পরিস্থিতিটা একটু অন্যরকম।
advertisement
নয়ন ঘোষ
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bengali Video: গরম পড়ার আগেই চলে এসেছিলেন ওঁরা, কিন্তু মনোরম আবহাওয়ায় ব্যবসায় মন্দা
Next Article
advertisement
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’ কমপ্লেক্স, অমিত শাহ বললেন 'সোনালি যাত্রাপথ'!
সাউথ ব্লক ছেড়ে নতুন ঠিকানায় প্রধানমন্ত্রীর দফতর! সেন্ট্রাল ভিস্তায় গড়ে উঠল ‘সেবাতীর্থ’
  • প্রধানমন্ত্রীর দফতর সাউথ ব্লক ছেড়ে সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের নতুন কমপ্লেক্সে যাচ্ছে.

  • সেবাতীর্থ কমপ্লেক্সে থাকবে ক্যাবিনেট সচিবালয় ও NSA অজিত ডোভালের দফতর.

  • সেন্ট্রাল ভিস্তা প্রকল্পের অংশ হিসেবে নতুন প্রশাসনিক পরিকাঠামো গড়ে উঠেছে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement