West Bengal Election: গুসকরায় দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক চলাকালীন বিজেপির দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ,আলোড়ন জেলা জুড়ে 

Last Updated:

বিজেপির গুসকরা নগর কমিটির সভাপতি পতিতপাবন হালদারের সঙ্গে গুসকরার আর এক বিজেপি নেতার কথোপকথনে একটি অডিও ক্লিপিংস এলাকায় ভাইরাল হয়।

#গুসকরা: বিজেপির নির্বাচনী কার্যালয়ে বৈঠক চলাকালীন দুপক্ষের মধ্যে বচসা  থেকে তুমুল সংঘর্ষ আহত হলেন এক মহিলা কর্মী সহ বিজেপির ছয় নেতা-কর্মী। সোমবার রাতে গুসকরার নদীপটি এলাকার বিজেপির নির্বাচনী কার্যালয়ে এই গোষ্ঠী সংঘর্ষে এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা ছড়ায়। উত্তেজনার খবর পেয়ে পুলিশ পৌঁছয়। আহতদের গুসকরা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিজেপির গুসকরা নগর কমিটির সভাপতি পতিতপাবন হালদারের সঙ্গে গুসকরার আর এক বিজেপি নেতার কথোপকথনে একটি অডিও ক্লিপিংস এলাকায় ভাইরাল হয়। কর্মীরা এনিয়ে পতিতপাবন হালদারের কাছে জানতে চাইলে এদিন বিষয়টি নিয়ে বৈঠক ডাকা হয়েছিল। বৈঠক শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই পতিতপাবন গোষ্ঠীর লোকজনদের সঙ্গে যুব মোর্চার সৌভিক হেঁসের গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। বিজেপির  যুবমোর্চার গুসকরা শহর কমিটির সভাপতি সৌভিক হেঁশ গুরুতর আহত হয়েছেন।
advertisement
সৌভিক হেঁশ জানিয়েছেন,আলোচনা চলছিল,সেখানে নগরের সভাপতি চড়াও হয় টিএমসির কিছু দলবল নিয়ে,উত্তেজনা তৈরী হয়।উনি কিভাবে আমাদের ওপর হামলা করেছেন তা দলের ওপর মহলে জানিয়েছি। আমরা যে দলের বিরুদ্ধে লড়াই করছি,আজকে সেই তৃনমূল বাহিনীকে নিয়ে উনি চড়াও হলেন।১০-১২ জন আহত হয়েছেন।মহিলারাও আক্রান্ত হন।
advertisement
এই বিষয়ে পতিতপাবন হালদারের পুত্র পবিত্র হালদার জানিয়েছেন,আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম,তর্কাতকি থেকে ঠেলাঠেলি হয়,তার মধ্যে আমি পড়ে যাই।পার্টির কোনো বিষয় নিয়ে কথাবার্তা চলছিল।ঠেলাঠেলিতে দেওয়ালে মাথা ঠুকে যায়।বিজেপি পার্টির নিজেদের মধ্যে তর্কাতর্কি হচ্ছিল।বাবা পার্টি করেন,আমি পার্টির মধ্যে থাকি না।
advertisement
এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতর।পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ দাস জানিয়েছেন, টাকার বখরা নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে ঝামেলা।কেন্দ্রের প্রচুর টাকা,সেই টাকা প্রার্থী ও কর্মকর্তাদের হাতে আসছে।বাংলায় আমরা উন্নয়নকে সামনে রেখে লড়ছি ওরা টাকা নিয়ে লড়ছে।বিজেপির দৈনিক এসব হচ্ছে।আহত হওয়া দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা,দলের কর্মীদের উপর রাশ নেই।
advertisement
বিজেপি বর্ধমান সদর সাংগঠনিক জেলার সম্পাদক শ্যামল রায় জানিয়েছেন, দল বড় হয়েছে,অনেক লোকের সমাগম হয়েছে,মতবিরোধ তৈরি হয়েছে।একটা সময়ে মণ্ডল সভাপতি এবং প্রার্থী হবার লোক ছিল না।তাই এই ঘটনা ঘটেছে।একে অপরের সাথে বাকবিতণ্ডা হয়েছে। বাতবিতণ্ডা হবার সময় পার্টি অফিসের  দরজাতে লেগেছে।কেউ কারোর গায়ে হাত দেয় নি।এটা আমাদের দলের সংস্কৃতি নয়।বিজেপি গঠনতন্ত্র যুক্ত দল।তৃনমূল দল একটা সিণ্ডিকেট রাজনৈতিক দল।টাকার বিনিময়ে এই দলটা মানুষকে ব্যবহার করেছে।তৃনমূলের অভিযোগ ভিত্তিহীন।
advertisement
Saradindu Ghosh
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
West Bengal Election: গুসকরায় দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক চলাকালীন বিজেপির দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ,আলোড়ন জেলা জুড়ে 
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement