Bangla Special Sweet: ছানাও লাগে না-দুধও লাগে না! অথচ ২০১ বছরের পুরনো স্বাদ এখন বাঁকুড়ায় 'অতীত'! কারণ জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:

Bangla Special Sweet: বাঁকুড়া শহরে রয়েছে প্রায় ৪০টি মিষ্টির দোকান, রাজগ্রামকে ধরলে সেই সংখ্যাটা পৌঁছবে পঞ্চাশে। তবে কেন রোজই সমান তালে তৈরি হয় না এই মেচা সন্দেশ?

+
মেচা

মেচা সন্দেশ

বাঁকুড়া: বেলিয়াতোড়ের বিখ্যাত মেচা সন্দেশ। কেইবা না চেনে! কৃষ্ণনগরের লাল দই, পুরুলিয়ার ভাবরা ভাজা এবং শক্তিগড়ের ল্যাংচার থেকেও যেন বেশি জনপ্রিয় এই মেচা সন্দেশ। তবে ল্যাংচা শক্তিগড়ের বিখ্যাত হলেও বর্ধমান শহরেও তৈরি হয় এই মিষ্টি, যদিও তার জনপ্রিয়তা শক্তিগড়ের মতো নয়।
কিন্তু বেলিয়াতোড়ের মেচা সন্দেশ যেন কোনও দিনই বাঁকুড়া শহরে নিজের প্রভাব বিস্তর করতে পারেনি। কারণটা কী হতে পারে? বাঁকুড়া শহরে রয়েছে প্রায় ৪০টি মিষ্টির দোকান, বাঁকুড়া শহর সংলগ্ন রাজগ্রামকে ধরলে সেই সংখ্যাটা পৌঁছবে পঞ্চাশে। তবে কেন রোজই সমান তালে তৈরি হয় না এই মেচা সন্দেশ? মেচা সন্দেশ বানানো কি খুব কঠিন ? নাকি মেচার চাহিদা নেই বাঁকুড়া শহরে?
advertisement
আরও পড়ুন: গরম অতীত, আগামী ৭ দিন শুধুই বৃষ্টি! ভাসবে কোন কোন জেলা? আবহাওয়ার বড় আপডেট
অভিজ্ঞ মিষ্টি প্রস্তুতকারক গিরিধারী বরাট বলেন, “একসময় আমার বাবা বাঁকুড়া শহরে মেচা সন্দেশ তৈরি করতেন। তবে সেটা বিশেষ কোনও বরাত পেলে তবেই। আমি মনে করি বেলিয়াতোড়ের মতো মেচা সন্দেশ বাঁকুড়াতে এর আগে কোনওদিন তৈরি হয়নি। মিঠা সন্দেশ তৈরি করার যে প্রক্রিয়া সেটাও যথেষ্ট জটিল এবং কঠিন। সেই কারণেই হয়তো বাঁকুড়া শহরে মানুষের চাহিদার কথা মাথায় রেখে মিষ্টি প্রস্তুতকারকরা এখন এই মিষ্টি তৈরি করেন না।”
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন: ড্রাই ফ্রুটস জলের বদলে দুধে ভেজালে কী হয় জানেন? এই স্ন্যাকস কি বেশি পুষ্টিকর? জরুরি কথা জানুন
বাঁকুড়া শহরের বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে চোখে পড়বে নানা ধরনের রকমারি মিষ্টি। মিষ্টির আকার প্রকৃতি দেখলে চোখ কপালে উঠবে। থরে থরে সাজানো রয়েছে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি। তবে নেই একটি বিশেষ মিষ্টি যা বহন করে বাঁকুড়া জেলার পরিচয়। সেই মিষ্টিটির নাম হল মেচা সন্দেশ। সেই কারণেই বাঁকুড়াবাসীকে বেলিয়াতোড় গিয়ে নিয়ে আসতে হয় মেচা সন্দেশ। অথবা দুর্গাপুর থেকে যারা ফিরছেন তাদেরকে বলে কেউ কেউ নিয়ে আছেন সেই মিষ্টি।
advertisement
বাঁকুড়া শহরে পাওয়া যায় না এই সুস্বাদু মিষ্টি সেই কারণে হতাশা প্রকাশ করেছেন বাঁকুড়ার মিষ্টিপ্রেমীরা। ক্রেতা সৌমেন কোণার জানান, “এটা একটা হতাশার বিষয় যে বাঁকুড়া শহরে মেচা সন্দেশ সেভাবে পাওয়া যায় না। বেলিয়াতোড় গিয়ে অথবা বন্ধু-বান্ধবরা দুর্গাপুর থেকে ফেরার সময় তাদেরকে বলে আনাতে হয়। সকলের প্রিয় মিষ্টি বাঁকুড়ায় পাওয়া গেলে বেশ ভালো হয়।”
advertisement
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bangla Special Sweet: ছানাও লাগে না-দুধও লাগে না! অথচ ২০১ বছরের পুরনো স্বাদ এখন বাঁকুড়ায় 'অতীত'! কারণ জানলে চমকে যাবেন
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement