Viral Autodriver: একফোঁটা অটো না চালিয়েও প্রতি মাসে ৮ লক্ষ টাকা উপার্জন এই অটোচালকের! কোনও কাজ না করেই লক্ষপতি! কীভাবে? জানলে থ’ হয়ে যাবেন!

Last Updated:

Viral Autodriver: যিনি এখন প্রতি মাসে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা আয় করছেন বলে জানা গেছে, এমনকি তার অটোও না চালিয়ে।

এখন প্রতি মাসে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা আয় করছেন
এখন প্রতি মাসে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা আয় করছেন
একবিন্দুও অটো না চালিয়ে মাসে কয়েক লক্ষ টাকা উপার্জন করছেন এর চালক৷ সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে এমনই এক অটোচালকের কথা৷ এক নেটিজেন তাঁর সন্বন্ধে পোস্ট করে দাবি করেছেন, ওই যুবক প্রতি মাসে কার্যত কোনও কাজ না করেই লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করেন৷ এটি কোনও বোর্ডরুমের স্টার্টআপ পিচ বা সিলিকন ভ্যালির কোনও প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন নয়, বরং একজন সাধারণ অটোরিকশা চালকের রাস্তার-স্মার্ট সমাধান, যিনি এখন প্রতি মাসে ৫ থেকে ৮ লক্ষ টাকা আয় করছেন বলে জানা গেছে, এমনকি তার অটোও না চালিয়ে।
লেন্সকার্টের প্রোডাক্ট লিডার রাহুল রূপানি একটি ভাইরাল লিঙ্কডইন পোস্টে শেয়ার করেছেন এমন এই অপ্রচলিত ব্যবসাটি একটি আপাতদৃষ্টিতে সহজ সমস্যাকে কেন্দ্র করে৷ সেটা হল, যখন আপনাকে মার্কিন কনস্যুলেটের ভেতরে ব্যাগ নিতে নিষেধ করা হয় তখন আপনি কী করবেন? মুম্বইয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার ভিসা আবেদনকারী মার্কিন কনস্যুলেটে আসেন। সেখানে সবচেয়ে কঠোর নিয়মগুলির মধ্যে একটি হল কনস্যুলেট ভবনের ভিতরে ব্যাগ বহন নিষিদ্ধ। এর পাশাপাশি, কাছাকাছি কোনও অফিশিয়াল লকারের সুবিধা না থাকায়, আবেদনকারীদের নথিপত্র, ইলেকট্রনিক্স এবং ব্যক্তিগত জিনিসপত্র বহন করতে গেলে বেজায় সমস্যা দেখা দেয়।
advertisement
“এই সপ্তাহে আমি আমার ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্টের জন্য মার্কিন কনস্যুলেটের বাইরে ছিলাম, যখন নিরাপত্তাকর্মীরা আমাকে বললেন যে আমি আমার ব্যাগ ভিতরে নিয়ে যেতে পারব না। এদিকে তাঁদের কোনও লকার-ও নেই।” রূপানি তাঁর পোস্টে লিখেছেন। অর্থাৎ টোকেনের বিনিময়ে জিনিসপত্র নিরাপদে রাখা যাবে, সেরকম কোনও ব্যবস্থাই নেই৷ এরকম এক পরিস্থিতিতে তাঁর উদ্দেশে একজন অটোচালক তাকে হাত নেড়ে বললেন, “স্যার, ব্যাগ দে দো। সেফ রাখুঙ্গা, মেরা রোজ কা হ্যায়। ১,০০০ টাকা চার্জ হ্যায় (স্যার, আমাকে ব্যাগটি দিন। আমি এটি নিরাপদে রাখব। আমি প্রতিদিন এটি করি। মাত্র ১,০০০ টাকা)।”
advertisement
advertisement
রূপানির মতে, এই উদ্যোগী ড্রাইভার প্রতিদিন কনস্যুলেটের বাইরে গাড়ি পার্ক করেন এবং দৈনিক ২০-৩০ জন গ্রাহককে তার “ব্যাগ স্টোরেজ” পরিষেবা প্রদান করেন। এটি দৈনিক ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত, যা কর্পোরেট জগতের সিনিয়র পেশাদারদের আয়ের সমান বা তার চেয়েও বেশি। কিন্তু এটা কোনও এলোমেলো ঝামেলা নয়। রূপানি বলেন, এই চালক স্থানীয় পুলিশ অফিসারের সহযোগিতায় একটি কার্যকরী মডেলও তৈরি করেছেন, সেখানে যিনি নিরাপদ লকার সুবিধা দেন। এক্ষেত্রে তাঁর তিনচাকার বাহন অটো কেবল “যোগাযোগের বিন্দু” হিসেবে কাজ করে৷ একবার বিশ্বাস প্রতিষ্ঠিত হলে, ব্যাগগুলি পরিবহণ করা হয় এবং নির্ধারিত লকারে নিরাপদে রাখা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন : জাস্ট ৪ ফোঁটা তেল! হাঁটুর ব্যথায় কাতরানোর দিন শেষ! ঠাকুমার টোটকায় বাতকে বলুন টাটা বাই বাই
রূপানি বলেন, ওই অটোচালক সম্পূর্ণরূপে বিশ্বাসের উপর ভরসা করে একটি কার্যকর মডেল তৈরি করেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যা বাজিমাত করেছে৷ একইসঙ্গে কনস্যুলেটে আসা মানুষকে স্বস্তি দিয়েছে৷ পাশাপাশি, প্রতি মাসে উপার্জন করা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা৷
advertisement
(Disclaimer: নিউজ18 এই ভাইরাল পোস্টের সত্যতা যাচাই করেনি৷ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল উপাদান হিসেবে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হল।)
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
Viral Autodriver: একফোঁটা অটো না চালিয়েও প্রতি মাসে ৮ লক্ষ টাকা উপার্জন এই অটোচালকের! কোনও কাজ না করেই লক্ষপতি! কীভাবে? জানলে থ’ হয়ে যাবেন!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement