ভিখিরিই মনে হয়েছিল দেখে, অফিসার প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কে?’ নাম শুনেই কেঁপে উঠল পুলিশ!
- Published by:Tias Banerjee
- news18 bangla
Last Updated:
Jhansi News: ঝাঁসি পুলিশ সেই ব্যক্তিকে জীবিত অবস্থায় খুঁজে পেয়েছে, যাকে বিহার পুলিশের রেকর্ডে ১৬ বছর আগে খুন এবং দেহ গায়েব বলে দাবি করা হয়েছিল। একই গ্রামের নিরীহ কিছু মানুষকে অপহরণ, খুন এবং মৃতদেহ গায়েব করার অভিযোগে জেলে পাঠানো হয়েছিল এবং গত ১৬ বছর ধরে তাদের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।
ঝাঁসি: ঝাঁসির বারুয়াসাগর থানা এলাকার ধামনা আউটপোস্টের ইনচার্জ নবাব সিং একটি অদ্ভুত ঘটনার কথা জানালেন। নবাব সিং এই এলাকায় টহল দেওয়ার সময় একজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে দেখতে পান। তিনি ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এই ব্যক্তি এমন কিছু তথ্য দেন যা সহজে বিশ্বাস করা যায় না।
এখানে যে তথ্য উঠে এসেছে, তাতে বিহার পুলিশের তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ঘটনাটি ১৬ বছর পুরনো এক খুনের মামলা ও তার তদন্তের সঙ্গে সম্পর্কিত।
advertisement
advertisement

ভিখিরিই মনে হয়েছিল দেখে, অফিসার প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কে?’ নাম শুনেই কেঁপে উঠল পুলিশ!
advertisement
ঝাঁসি পুলিশ সেই ব্যক্তিকে জীবিত অবস্থায় খুঁজে পেয়েছে, যাকে বিহার পুলিশের রেকর্ডে ১৬ বছর আগে খুন এবং দেহ গায়েব বলে দাবি করা হয়েছিল। একই গ্রামের নিরীহ কিছু মানুষকে অপহরণ, খুন এবং মৃতদেহ গায়েব করার অভিযোগে জেলে পাঠানো হয়েছিল এবং গত ১৬ বছর ধরে তার বিরুদ্ধে মামলা চলছে। এই ঘটনায় তদন্ত শেষে বিহার পুলিশ ওই গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে মামলা করে এবং তাদের জেলে পাঠায়। এখন বিহার পুলিশের তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
advertisement
আরও পড়ুন- ঘিলুতে ঘা! মাথায় কৃমি উঠে যন্ত্রণা, বমি…! কোন ৬ সবজিতে লুকিয়ে থাকে মৃত্যুর বীজ?
বারুয়াসাগর পুলিশের তৎপরতার কারণে নিরীহ মানুষরা আইনি মুক্তি পেতে পারেন। ঝাঁসির বারুয়াসাগর থানার পুলিশ সেই ব্যক্তিকে খুঁজে পেয়েছে, যাকে বিহার পুলিশের রেকর্ডে ১৬ বছর আগে মৃত ঘোষণা করা হয়েছিল। বিহার পুলিশের রেকর্ডে খুন এবং গায়েব হওয়া ব্যক্তিকে ঝাঁসি পুলিশের রেকর্ডে এখন জীবিত ঘোষণা করা হয়েছে।
advertisement
বিহারের রোহতাস জেলার পুলিশের রেকর্ডে এক ব্যক্তিকে মৃত ঘোষণা করা হয়। অপহরণ, খুন এবং মৃতদেহ গায়েব করার অভিযোগে চারজনকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয়। কয়েক মাস জেলে থাকার পর তারা জামিনে মুক্তি পায়। এখন তাদেরও মুক্তির আশা দেখা যাচ্ছে। মৃত ঘোষিত ব্যক্তিকে খুঁজে বের করা আউটপোস্ট ইনচার্জ তাঁর সঙ্গে কথা বলেন এবং পুরো ঘটনা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেন।
advertisement
জানা গিয়েছে, বিহারের রোহতাস জেলার আকোড়ি গোলা গ্রামের বাসিন্দা নাথুনি পাল তাঁর মামার বাড়িতে থাকতেন। ২০০৮ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর তিনি হঠাৎ নিখোঁজ হন। এই ঘটনায় নাথুনি পালের মামা বাবুলাল পাল তারই গ্রামের চারজনের বিরুদ্ধে অপহরণ, খুন এবং মৃতদেহ গায়েব করার অভিযোগে থানায় এফআইআর দায়ের করেন।
বিহারের রোহতাস জেলার পুলিশ ওই মামলায় অভিযুক্ত রত্তি পাল, বিমলেশ পাল, ভগবান পাল এবং সতেন্দ্র পালকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়। অভিযুক্তরা বর্তমানে জামিনে মুক্ত থেকে মামলা লড়ছে।
Location :
Jhansi,Jhansi,Uttar Pradesh
First Published :
January 07, 2025 11:24 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
ভিখিরিই মনে হয়েছিল দেখে, অফিসার প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কে?’ নাম শুনেই কেঁপে উঠল পুলিশ!