৮০ বছর ধরে চার প্রজন্ম এক ছাদের তলায় বাস করে এই বাড়িতে... ভিতরে লুকিয়ে আছে কোন রহস্য? 'গল্প' শুনলে চমকে যাবেন

Last Updated:

গুজরাতের ভাতারে অবস্থিত 'মৈত্রী' বাংলোয় পা রাখার পরেই দেখা যাবে দুই বন্ধুর মৈত্রীর ছবি। বাবা-মা, নাতি-নাতনি এবং প্রপৌত্র -প্রপৌত্রীরা ৮০ বছর ধরে এই বাড়িতে বসবাস করছেন। সবকিছু শুরু হয়েছিল ১৯৪০ সালে।

News18
News18
আমরা এমন একটা সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি যখন সবাই নিউক্লিয়র পরিবারে বিশ্বাসী। দুই বন্ধু এমন এক উদাহরণ উপস্থাপন করছেন যা থেকে বর্তমান প্রজন্ম শিক্ষা নিতে পারে। এই দুই বন্ধুর মধ্যে কোনও রক্তের সম্পর্ক নেই, তবুও তাদের পরিবারের চার প্রজন্ম ৮ দশক ধরে একই ছাদের নীচে একসঙ্গে বসবাস করে আসছে। তাদের নাতি-নাতনিরাও এই ঐতিহ্য বহন করছে
advertisement
গুজরাতের ভাতারে অবস্থিত ‘মৈত্রী’ বাংলোয় পা রাখার পরেই দেখা যাবে দুই বন্ধুর মৈত্রীর ছবি। বাবা-মা, নাতি-নাতনি এবং প্রপৌত্র -প্রপৌত্রীরা ৮০ বছর ধরে এই বাড়িতে বসবাস করছেন। সবকিছু শুরু হয়েছিল ১৯৪০ সালে। দুই ছেলে বিপিন এবং গুণবন্তের দেখা হয়েছিল একটি সরকারি স্কুলে। তাদের বাড়ি ছিল , তাই তাঁরা একসঙ্গেই স্কুলে যেত। শৈশবে তাঁরা কখনও ভাবেননি যে তাঁদের বন্ধুত্ব পরম্পরা-বাহিত হবে।
advertisement
advertisement
স্বাধীনতার পর তাঁরা দুজনেই পুনের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে একসঙ্গে পড়তেন। স্নাতক শেষ করার পর তারা দুজনেই সুরাটে ফিরে আসেন। একটি সাধারণ মাটির ঘরেই থাকতেন। কিন্তু বিয়ে করে পরিবার গড়ে তোলার পরেও তাঁরা কখনও আলাদা থাকার কথা ভাবেনি। বিপিনের ছেলে গৌতম দেশাই (৭০) এবং গুণবন্তের ছেলে পরিমল দেশাই (৬৩) বন্ধুত্বের এই উত্তরাধিকারকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। গৌতম বলেন, খুব কম লোকই জানত যে আমাদের বাবারা বন্ধু। বেশিরভাগ মানুষই তাঁদের ভাই মনে করতগৌতমের স্ত্রী জানভি এবং পরিমলের স্ত্রী তৃপ্তি এই পারিবারিক বন্ধন বজায় রাখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/পাঁচমিশালি/
৮০ বছর ধরে চার প্রজন্ম এক ছাদের তলায় বাস করে এই বাড়িতে... ভিতরে লুকিয়ে আছে কোন রহস্য? 'গল্প' শুনলে চমকে যাবেন
Next Article
advertisement
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন? জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০২৭ সালে জনগণনা! সমীক্ষা শুরু '২৬ থেকেই! মোবাইল অ্যাপ দিয়ে কী ভাবে করবেন?
  • ২০২৭ সালের জনগণনা দুই দফায় হবে, মোবাইল অ্যাপ ও স্ব-অন্তর্ভুক্তিকরণ পদ্ধতিতে পরিচালিত হবে.

  • প্রথম ধাপ হাউস লিস্টিং ও হাউসিং সেনসাস, এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৬-এর মধ্যে সম্পন্ন হবে.

  • দ্বিতীয় ধাপ পপুলেশন এনুমারেশন, ফেব্রুয়ারি ২০২৭-এ অনুষ্ঠিত হবে, জাতি ভিত্তিক গণনাও অন্তর্ভুক্ত থাকবে.

VIEW MORE
advertisement
advertisement