Snake Catcher : সিভিক ভলান্টিয়ার পেশা হলেও, সাপ ধরতে এক্সপার্ট! ফোন এলেই ডিউটির মাঝেও ছুটে যান
- Published by:Nayan Ghosh
- hyperlocal
- Reported by:SUSMITA GOSWAMI
Last Updated:
Snake Catcher : পেশায় সিভিক ভলান্টিয়ার। তবে বাড়িতে সাপ বের হলেই ডাক পরে শৈলেশের। ক্রমেই সাপ ধরে মানুষকে বিপদ মুক্ত করে সাপের নতুন জীবন দেওয়া নেশায় পরিণত হয়েছে তাঁর।
দক্ষিণ দিনাজপুর, সুস্মিতা গোস্বামী : কাজের ফাঁকে যখন জানতে পারেন গৃহস্থের বাড়িতে বিষধর সাপ রয়েছে, এক মুহূর্ত সময় নষ্ট না করে এপ্রান্ত থেকে অপর প্রান্ত ছুটে যান। উদ্ধার করে নতুন জীবনের সন্ধান দেন। সবটাই নিজের খরচে করেন। এভাবেই সাপ ধরার নেশায় বুঁদ সিভিক ভলান্টিয়ার।
হিলি থানার ৩ নম্বর ধলপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত সংলগ্ন ঈশ্বরপাড়ার বাসিন্দা শৈলেশ মণ্ডল(৩৫)। পেশায় সিভিক ভলান্টিয়ার। ছোট থেকেই সাপ ধরায় পারদর্শী। মানুষের বাড়িতে সাপ বের হলেই ডাক পরে শৈলেশের। ক্রমেই সাপ ধরে মানুষকে বিপদ মুক্ত করে সাপের নতুন জীবন দেওয়াই নেশায় পরিণত হয়েছে তাঁর।
আরও পড়ুন : রাজা নেই, রাজত্ব নেই! তবু ঐতিহ্যের জৌলুসে আজও ঝলমল করছে হেঁশলা রাজবাড়ির দুর্গাপুজো
এই প্রসঙ্গে সিভিক ভলান্টিয়ার শৈলেশ মণ্ডল জানান, “ছোটবেলা থেকেই সাপ ধরতাম। এখন মানুষ বিপদে পড়লেই ফোন করেন। ভালবেসেই কাজটি করি। মানুষকে বিপদমুক্ত করে ভাল লাগে। সাপ উদ্ধার করে বনদফতরের হাতে তুলে দিই। যাতে সাপ নতুন জীবন পায়। ডিউটিতেও থাকাকালীন ফোন আসলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ কর্তব্যরত অবস্থায় সাপ ধরতে যাওয়ায় ছাড় দেয়।”
advertisement
advertisement
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বর্ষার মরশুমে গ্রাম বাংলায় ব্যাপকহারে সাপের উপদ্রপ বাড়ে। তাই এইদিনগুলিতে তাঁর কাছে ফোন কলের সংখ্যা বেড়ে যায়। হিলি থানা সহ বালুরঘাটের বিভিন্ন এলাকায় সাপ উদ্ধার করে নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে বালুরঘাট বন দফতরে হস্তান্তর করে শৈলেশ। গাঁটের কড়ি খরচ করে সাপ উদ্ধার করে মানুষকে বিপদমুক্ত করে নজির গড়ে চলেছেন সিভিক ভলান্টিয়ার শৈলেশ মণ্ডল।
Location :
Kolkata [Calcutta],Kolkata,West Bengal
First Published :
September 11, 2025 6:37 PM IST