ফেলে দেওয়া আবর্জনা, জঞ্জাল থেকে জৈব সার তৈরি হচ্ছে শিলিগুড়িতে

Last Updated:

চা বাগানের জন্য এই সারের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের একাধিক চা বাগানে যাবে এই সার।

#শিলিগুড়ি: নিত্য দিনের ফেলে দেওয়া আবর্জনা, জঞ্জাল থেকে জৈব সার! রাজ্যে প্রথম তৈরী হল শিলিগুড়িতে। স্যুইজারল্যাণ্ডের একটি বেসরকারী সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে সার উৎপাদন শুরু করলো শিলিগুড়ি পুরসভা। আলোচনার পর মাস কয়েক আগেই সার তৈরীর আধুনিক মেশিন বিদেশ থেকে আনা হয়। ডাম্পিং গ্রাউণ্ডের পাশেই সার তৈরীর প্রস্তুতি চলে। অবশেষে তা এল শহরের বাজারে। ওই জৈব সার বিক্রিও করবে পুরসভা। এতে আয়ও বাড়বে পুরসভার।
কি চাষে বেশী ব্যবহৃত হবে এই সার? চা বাগানের জন্য এই সারের ব্যপক চাহিদা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের একাধিক চা বাগানে যাবে এই সার। এমনকি পাহাড়ের চা বাগানেও সরবরাহ করা হবে এই সার। পাশাপাশি বাড়ির ফুল, ফল এবং সবজি চাষেও বেশ কার্যকরী। শিলিগুড়ির মেয়র অশোক ভট্টাচার্য জানান, দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। বিদেশী সংস্থা এগিয়ে আসায় সার তৈরীতে গতি এল। প্রতিদিন শিলিগুড়িতে প্রচুর পরিমান জঞ্জাল জমে। শহরের ৪৭টি ওয়ার্ডের পাশাপাশি বিভিন্ন বাজার থেকে বর্জ্য ফেলা হয় ডাম্পিং গ্রাউণ্ডে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন ওয়ার্ডে জঞ্জাল পৃথকীকরণের জন্যে দু'ধরনের পাত্র দেওয়া হয়েছে বাড়ি বাড়ি। তা সাফাই কর্মীরা সংগৃহীত করে ডাম্পিং গ্রাউণ্ডে নিয়ে যাবে। প্রথম দফায় শিলিগুড়ির ২ এবং ১৭ নং ওয়ার্ডের জঞ্জাল দিয়েই জৈব সার তৈরীর প্রক্রিয়া শুরু হল।
advertisement
প্রতি মাসে ২ টন সার তৈরী করা যাবে। তাই এই দুই ওয়ার্ড ছাড়াও বিধান মার্কেটের বর্জ্যও সংগ্রহ করা হচ্ছে। আপাতত মাসে ১ টন জৈব সার তৈরী করা হচ্ছে। মেয়র জানান, পরবর্তীতে আরো ১৪টি ওয়ার্ড সংযোজিত করা হবে। ধাপে ধাপে অন্য ওয়ার্ডগুলোর জঞ্জাল সংগ্রহ করা হবে। আপাতত ১ এবং ৫ কেজি প্যাকেটের সার বাজারে নিয়ে এল পুরসভা। প্রতি কেজি সারের দাম ১২ টাকা। পুরসভার উলটো দিকে একটি দোকানে মিলছে এই জৈব সার। শুরুতেই এর চাহিদা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তাই সার নিয়ে নতুন স্বপ্ন দেখতে শুরু করলো শিলিগুড়ি পুরসভা।
advertisement
advertisement
PARTHA PRATIM SARKAR 
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
ফেলে দেওয়া আবর্জনা, জঞ্জাল থেকে জৈব সার তৈরি হচ্ছে শিলিগুড়িতে
Next Article
advertisement
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইনিই, চিন-বিরোধী, হেভি মেটাল ড্রামার! ইতিহাস গড়লেন ‘জাপানের থ্যাচার’
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী ইনিই, চিন-বিরোধী, ইতিহাস গড়লেন ‘জাপানের থ্যাচার’
  • সানায়ে তাকাইচি জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হলেন, ইতিহাস গড়লেন.

  • তাকাইচি থ্যাচারের অনুপ্রেরণায় এলডিপি সভাপতি ও সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হলেন.

  • তাকাইচি একজন হেভি মেটাল ড্রামার, কলেজ জীবনে ব্যান্ডে ড্রাম বাজাতেন, প্রিয় ব্যান্ড Iron Maiden.

VIEW MORE
advertisement
advertisement