Fire: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছারখার সব! কালো ধোঁয়ায় ঢেকেছে এলাকা! ছড়াল আতঙ্ক

Last Updated:

Fire: মালদহের কালিয়াচকের সুজাপুরে বিধ্বংসী আগুন। প্লাস্টিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। পুড়ে ছারখার বিশাল গুদাম। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল বাহিনী।

মালদহ: মালদহের কালিয়াচকের সুজাপুরে বিধ্বংসী আগুন। প্লাস্টিক গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। পুড়ে ছারখার বিশাল গুদাম। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের তিনটি ইঞ্জিন। দীর্ঘক্ষণের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল বাহিনী। কিভাবে আগুন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আগুনে অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচেন এই গুদামের অন্তত ৫০ জন মহিলা কর্মী। সকালে কর্মীরা কাজে যোগ দেওয়ার ঠিক আগেই আচমকা জ্বলে ওঠে বিস্তীর্ণ এলাকার জুড়ে গড়ে ওঠা এই প্লাস্টিকের গুদাম। কিছুক্ষণের মধ্যে কর্মীরা কাজে যোগ দেওয়ার পর এমন আগুনের ঘটনা হলে পরিণতি কি হত, তা ভেবে কার্যত শিউরে উঠছেন কর্মীরাই।
একইসঙ্গে এদিনের আগুনের ঘটনায় গুদামের আগুন প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।সকালে আচমকা স্থানীয় ব্যবসায়ী আখতার হোসেনের প্লাস্টিক গুদামে আগুন লক্ষ করা যায়। আগুন ও কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় বিস্তীর্ণ এলাকা। প্রথমে দমকলের দুটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে। পরে আরও একটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আসে।
advertisement
advertisement
জানা গিয়েছে, প্লাস্টিকের বিভিন্ন ভাঙাচোরা সামগ্রী উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে জড়ো হয় এখানে। এমনকি অসম বা উত্তর পূর্বাঞ্চলে অন্য রাজ্য থেকেও অব্যবহৃত প্লাস্টিক জাতীয় সামগ্রী আসে এখানে। এরপর বিভিন্ন উপকরণ অনুযায়ী সেসব বাছাই করে পাঠানো হয় দিল্লি, পাঞ্জাব সহ ভিন রাজ্যে। সেখানে প্লাস্টিক পদার্থের পুনর্ব্যবহারের বিভিন্ন কারখানায় এগুলি কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়।মালদহের কালিয়াচকের একাধিক এমন প্লাস্টিক গুদাম রয়েছে। যেখানে লক্ষ লক্ষ টাকার কারবার চলে। কাজও করেন বহু  শ্রমিক। ২০২০ সালে সুজাপুরে এমনই এক প্লাস্টিক কারখানায় আগুন এবং ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। যেখানে কয়েকজনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়। ওই ঘটনার পরেও মালদহের কালিয়াচকের একাধিক প্লাস্টিক গুদামে নিজস্ব আগুন প্রতিরোধ ব্যবস্থা সেভাবে তৈরি করা হয়নি বলে অভিযোগ।
advertisement
একে প্লাস্টিক উপকরণের গুদাম তার ওপর উত্তুরে হাওয়ার কারণে আগুন দ্রুত ধ্বংসাত্মক চেহারা নেয়। আগুনে পোড়া বিভিন্ন প্লাস্টিক উপকরণ কার্যত স্তুপের চেহারা নেয়। সেই ধ্বংসাত্মক সরিয়ে দিনভর আগুনের উৎসস্থলে পৌঁছনোর চেষ্টায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায় দমকল কর্মীদের। দমকলের দ্রুত পদক্ষেপেই আগুন আশেপাশে ছড়াতে পারেনি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। নয়তো পরিস্থিতি আরও ভয়ঙ্কর হতে পারত।আগুনের ঘটনার পর এনিয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি গুদাম মালিক। কারখানার আদৌ নিজস্ব আগুন প্রতিরোধের কোনও নূন্যতম বন্দোবস্ত ছিল কিনা,  সেই প্রশ্নেরও সদুত্তর মেলেনি।
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Fire: ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড! বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে ছারখার সব! কালো ধোঁয়ায় ঢেকেছে এলাকা! ছড়াল আতঙ্ক
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement