লকডাউনে দুঃস্থদের পাশে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর, তুলে দিচ্ছেন ১০-১২ দিনের খাদ্য সামগ্রীও

Last Updated:

এক অসম যুদ্ধের বিরুদ্ধে লড়ছে মানব সভ্যতা

#শিলিগুড়ি: গোটা বিশ্বেই আজ করোনা আতঙ্ক। স্পেন, আমেরিকা, ইতালিতে করোনা আক্রান্তের লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। যা চীন থেকে ছড়িয়েছিল। ধীরে ধীরে গ্রাস করেছে অন্য দেশগুলোকে। যা ভাবাচ্ছে বিশ্বকে। দেশেও করোনার প্রভাব বাড়ছে। আর এর মোকাবিলায় একমাত্র উপায় মানুষে মানুষে মেলামেশা বন্ধ রাখতে হবে। অর্থাৎ কীনা নিজেদের ঘরবন্দি রাখতে হবে। খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে যেন এক পা-ও না বের হয়। তবে খোলা থাকছে নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান, রেশনের দোকান, ওষুধের দোকান। নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত খোলা থাকছে মিষ্টির দোকানও।
সর্বত্র সামাজিক দূরত্ব মেনেই চলছে কেনাকাটা। তবে কিছু জায়গায় তা মানা হচ্ছে না বলেও অভিযোগ উঠেছে। আর এই লকডাউনের জেরে সমস্যায় পড়েছেন দিন আনি দিন খাই মানুষেরা। দু'বেলা খাবার জোগাড় করা দুষ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের কাছে। এই অসহায়, দুঃস্থদের পাশে দাঁড়িয়েছেন পুলিশ কর্মী থেকে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এবারে শিলিগুড়ি ও জলপাইগুড়ি জেলার অনাহারে থাকা গরিব মানুষদের পাশে এসে দাঁড়ালেন নর্থবেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিজ এসোসিয়েশনের সদস্যরা।
advertisement
advertisement
লকডাউনের সময়ে দু'জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় খাবার পৌছে দিচ্ছেন তারা। জলপাগুড়ির শিকারপুর চা বাগান, পাথরঘাটা চা বাগান, মাঝিয়ালি, বন্ধুনগর এলাকার কৃষক, চা শ্রমিকদের হাতে তুলে দেন খাদ্য সামগ্রী। কি থাকছে সেখানে? চাল, ডাল, ভোজ্য তেল, আটা এবং আলু। দশ দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী পরিবারপিছু তুলে দেওয়া হচ্ছে। আগামী দিনে জলপাইগুড়ির আরো কয়েকটি পিছিয়ে থাকা এলাকায় এই সামগ্রী তুলে দেবে তারা। তারপর ৯ এপ্রিল থেকে দার্জিলিং জেলার প্রত্যন্ত এলাকার অসহায়দের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হবে বলে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ পাল। তিনি জানান, রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়ের মাধ্যমে রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের অনুরোধ আসার সঙ্গে সঙ্গেই আমরা নেমে পড়েছি।
advertisement
প্রতিটি পরিবারকে আগামী ১০ থেকে ১২ দিনের প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এবং তা আরো চলবে।
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
লকডাউনে দুঃস্থদের পাশে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর, তুলে দিচ্ছেন ১০-১২ দিনের খাদ্য সামগ্রীও
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement