Broken Bridge: নদীর জলের তোড়ে ভাঙল পারাপারের সাঁকো

Last Updated:

Broken Bridge: ক্রমাগত নদীর জলস্তর বাড়তে থাকার কারণে কচুরি পানা আটকে ভেঙে যায় এই সাঁকোটি। এর ফলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেকটা পথ ঘুরে যাতায়াত করতে হচ্ছে

+
রায়ডাক

রায়ডাক নদীর জলের স্তর বৃদ্ধি

কোচবিহার: কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে উত্তরবঙ্গের প্রায় সব নদীতেই জলস্তর বেড়েছে। রায়ডাক নদীর জলের স্তরও অনেকটাই বেড়েছে। তাঁর ফলেই ভেঙে গেল নদী পারাপারের বাঁশের সাঁকো। তুফানগঞ্জ-১ ব্লকের মনিরঘাট এলাকায় রায়ডাক নদীর ওপর এই বাঁশের সাঁকো জলের তোড়ে ভেসে যায়। ফলে নদী পারপার করে যাতায়াত করার ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে স্থানীয়দের।
ভেঙে যাওয়া সাঁকোটি দিয়ে কুটি বাড়ি, বাঁশ রাজা, হরিরহাট, মান্তানি কালীবাড়ি, বক্সিরহাট চলাচল করে থাকেন শতাধিক মানুষ। ক্রমাগত নদীর জলস্তর বাড়তে থাকার কারণে কচুরি পানা আটকে ভেঙে যায় এই সাঁকোটি। মূলত বর্তমানে ছাত্র-ছাত্রী সহ বহু সাধারণ মানুষ ঘুরপথে যাতায়াত করছেন। এতে সময় লাগছে অনেকটাই বেশি এবং সমস্যায় হচ্ছে অনেকটাই। স্থানীয় বাসিন্দা মালতি মণ্ডল জানান, এই এলাকায় প্রায় ৫০ বছর ধরে বাঁশের সাঁকো দিয়ে যাতায়াত করেন স্থানীয়রা। নিজেদের সুবিধার্থে এলাকাবাসীরা মিলেই এই সাঁকো তৈরি করেছিলেন। প্রতি বছরই এই সাঁকো তৈরি করা হয়। তবে সরকারি ভাবে এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি।
advertisement
advertisement
বছরের কিছু মাস ব্যবহার করা হয় এই সাঁকো। তারপর বর্ষা এলেই নদীর জলের তোড়ে ভেঙে যায় এই সাঁকো। বর্ষাকালে নদীর জলস্তর বেড়ে গেলে ঘুরপথে চলাচল করতে হয় নদীর দুই পাড়ের বাসিন্দাদের। এই পরিস্থিতিতে এলাকাবাসীরা রায়ডাক নদীর উপর একটি স্থায়ী সেতু চাইছেন। তাহলে আর প্রতি বর্ষায় এই দুর্ভোগ পোহাতে হবে না।
advertisement
সার্থক পণ্ডিত
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
Broken Bridge: নদীর জলের তোড়ে ভাঙল পারাপারের সাঁকো
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement