বর্ষা আসতেই হু হু করে বাড়ে চাহিদা! মাছ ধরতে আজও অনেকের পছন্দ খোলসানি, দামও সাধ্যের মধ্যেই!

Last Updated:

সাধারণত হাঁটু জলে প্রবাহিত এমন জায়গার নদী বা খালে ছোট ছোট মাছ ধরার জন্য খোলসানি ব্যবহার করা হয়

+
বর্ষা

বর্ষা আসতেই বেড়েছে খোলসানির চাহিদা

দক্ষিণ দিনাজপুর, সুস্মিতা গোস্বামী: বর্ষাকাল আসতেই চারিদিকে যেন শুধু রকমারি মাছ। অনেকে আবার এই মাছ ধরার নেশায় ছুটে যান নানা জায়গায়। তবে মাছ শিকারের মধ্যে খোলসানি দিয়ে মাছ ধরায় অন্য রকম আনন্দ অনুভব করেন অনেকে। সকল শ্রেণির মানুষ ব্যবহার করে বলে বর্ষা এলেই বেড়ে যায় খোলসানির চাহিদা।
মাছ ধরা ঘিরে আদিমকাল থেকেই গ্রাম বাংলায় একাধিক পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল ‘খোলসানি’ দিয়ে মাছ শিকার। এই পদ্ধতির মাধ্যমে আজও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার বিভিন্ন প্রান্তে মাছ শিকার করেন বহু মানুষ। এই পদ্ধতির দ্বারা সাধারণত চিংড়ি, রাইখোর সহ একাধিক ছোট জাতীয় মাছ শিকার করা হয়।
আরও পড়ুনঃ সাইকেল, বাইক, মানুষও পড়েছে নদীতে! রাজ্যের ‘এই’ ফেরিঘাটের ভয়ানক অবস্থা, পারাপারের আগে সাবধান!
সাধারণত হাঁটু জলে প্রবাহিত এমন জায়গার নদী বা খালে ছোট ছোট মাছ ধরার জন্য খোলসানি ব্যবহার করা হয়। এই খোলসানি চলন্ত জলের মধ্যে ভাল করে মাটিতে বসিয়ে শক্ত কাঠি দিয়ে বেঁধে দিতে হয়। এরপর জঙ্গল কিংবা মাটি দিয়ে একটি আলের মত তৈরি করতে হয়। খোলসানি যেখানে বসানো হয়েছে তত অবধি বানাতে হয় এই আল। খোলসানির মধ্যে থাকা দু’টি ফাঁকা জায়গায় স্রোতের উল্টো দিক থেকে আসা মাছ অনায়াসেই প্রবেশ করে গেলেই কেল্লাফতে।
advertisement
advertisement
এই কাজের সঙ্গে যুক্ত গৌর প্রামাণিকের কথায়, ‘ছোটবেলা থেকে এই কাজের সঙ্গে জড়িত। তবে আজও শিল্পী কার্ড কিংবা সরকারের কোনও ভাতা পাননি। সরকারের পক্ষ থেকে বিষয়টি দেখলে বংশ পরম্পরায় চলে আসা এই শিল্পকে ধরে রাখতে পারব। এই খোলসানির ব্যবসাকে পুঁজি করে অনেকেই জীবন ধারণ করেন’।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন 
চলতি বছর অবশ্য বর্ষা দেরি করে শুরু হওয়ায় খোলসানি তৈরির সঙ্গে যুক্ত শিল্পীরা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। বংশ পরম্পরায় বাঁশের তৈরি এই কাজের সঙ্গে যুক্ত গৌর প্রামানিকের মত হস্তশিল্পীদের গলায় তাই শোনা যায় আক্ষেপের সুর।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/উত্তরবঙ্গ/
বর্ষা আসতেই হু হু করে বাড়ে চাহিদা! মাছ ধরতে আজও অনেকের পছন্দ খোলসানি, দামও সাধ্যের মধ্যেই!
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement