বয়স্কদের শরীরে Corona ছড়াচ্ছে কমবয়সীদের জন্য! AIIMS ডিরেক্টর-এর মারাত্মক দাবি

Last Updated:

এইমস-এর ডিরেক্টর ডাক্তার রণদীপ গুলেরিয়া আরও একটি মারাত্মক দাবি করে বসলেন।

#নয়াদিল্লি: করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাজেহাল অবস্থা গোটা দেশের। লাগাতার বাড়ছে সংক্রমণের হার। প্রায় প্রতিদিনই সারা দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। লাগামহীন হচ্ছে সংক্রমণের হার। কীভাবে নতুন করে উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায়! করোনা যখন প্রথম ছড়ায় তখন ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য মানুষের হাতে কোনও অস্ত্র ছিল না। তখন লকডাউন ছিল ভরসা। তবে এখন দুটি দেশজ টিকা রয়েছে ভারতের হাতে। এছাড়া করোনা বিধি মেনে চললেও সংক্রমণের হার কমানো সম্ভব বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তবুও করোনা সংক্রমনের হার ঊর্ধ্বমুখী। একে তো দেশের পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন। নেতা-মন্ত্রীদের মিটিং, মিছিলে ভিড় হচ্ছে বেলাগাম। সেখানে করোনা বিধি মানার প্রশ্নই নেই। গায়ে গা লাগিয়ে দলীয় কর্মী-সমর্থকরা জনসভায় হাজির হচ্ছেন। পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা ভোট মিটলেই দেশের করোনা পরিস্থিতি আরও মারাত্মক হবে না তো! এই প্রশ্নই এখন উদ্বেগ বাড়াচ্ছে সাধারণ মানুষের।
এসবের মাঝেই এইমস-এর ডিরেক্টর ডাক্তার রণদীপ গুলেরিয়া আরও একটি মারাত্মক দাবি করে বসলেন।
এইমস-এর ডিরেক্টর দাবি করেছেন, নতুন করে করোনার দাপাদাপির জন্য দেশের যুবসমাজ দায়ী। তিনি বলেছেন, ''এখনকার যুবসমাজ বেপরোয়া, লাগামহীন। তাঁদের এই বেপরোয়া মানসিকতাই বড় বিপদ ডেকে আনছে। তারা বেপরোয়া হওয়ার দরুন কোভিড আক্রান্ত হচ্ছেন। করোনা যুবক-যুবতীদের অনেকের শরীরে বাসা বাঁধছে। তাঁদের থেকেই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে সমাজের বয়স্কদের শরীরে। আসলে যুবসমাজ মনে করছে, তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি থাকায় মারণ ভাইরাস আক্রমণ করতে পারবে না। এমনকী আক্রান্ত হলেও তাদের শারীরিক অবস্থা খুব খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা কম। তাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা করোনা বিধি মেনে চলছে না। এক্ষেত্রে তারা হয়তো তেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে না। কিন্তু তাদের জন্য বয়স্ক ও কোমর্ডিটি মানুষদের বিপদ বাড়ছে।''
advertisement
advertisement
ইতিমধ্যে ৪৫ বছরের বেশি বয়সী ব্যক্তিদের টিকাকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। তাতে কি দেশে করোনা সংক্রমনের হার রোধ করা সম্ভব! এইমসের ডিরেক্টর বলছেন, ''যুবসমাজ সচেতন না হলে বয়স্কদের এই ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা করা সম্ভব নয়। মনে রাখতে হবে, টিকা কিন্তু করোনা সারিয়ে দেবে না। টিকার কাজ আলাদা। যুব সমাজের দায়বদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। তারা সচেতন হলেই বয়স্কদের মারণ ভাইরাসের হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব। তবে একই সঙ্গে টিকাকরণের প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে হবে। এই মুহূর্তে যা পরিস্থিতি তাতে হার্ড ইমিউনিটি ছাড়া ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা নেই। হার্ড ইমিউনিটি তৈরি করতে দেশের অন্তত ৫০-৬০ লাখ মানুষকে টিকা দিত হবে। সেটা যত দ্রুত হবে ততই ভাল।''
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
বয়স্কদের শরীরে Corona ছড়াচ্ছে কমবয়সীদের জন্য! AIIMS ডিরেক্টর-এর মারাত্মক দাবি
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement