Ram Mandir: গাড়িতেই এবার 'রামমন্দির', আর যেতে হবে না অযোধ্যা! আশ্চর্য চমক ইঞ্জিনিয়ারের

Last Updated:

Ram Mandir: সারা দেশে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন ও রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে। হায়দরাবাদ এর আগেই সেজন্য ১,২৬৫ কেজির লাড্ডু তৈরি করেছে। তৈরি করেছে রৌপ্য পাদুকাও। আর এবার চলমান রামমন্দির।

সকলে চলেছেন অযোধ্যার দিকে। লক্ষ্য রামমন্দির। এদিকে রামমন্দির নিজেই প্রস্তুত দিকে দিকে ঘুরে বেড়ানোর জন্য! এমনই অদ্ভুত কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন হায়দরাবাদের ইঞ্জিনিয়ার কে সুধাকর। একটি ম্যাটাডোরকে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন আস্ত রামমন্দির। ৬০ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টা গতিতে সেই গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যেতে পারেন একজন আরোহী।
সারা দেশে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে অযোধ্যায় রামমন্দিরের উদ্বোধন ও রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা উপলক্ষ্যে। হায়দরাবাদ এর আগেই সেজন্য ১,২৬৫ কেজির লাড্ডু তৈরি করেছে। তৈরি করেছে রৌপ্য পাদুকাও। আর এবার চলমান রামমন্দির।
advertisement
শনিবার, ‘নুমাইশ’ (নাম্পালি প্রদর্শনী)-এ রাম মন্দিরের আদলে তৈরি এই বিশেষ গাড়ির আবরণ উন্মোচন করা হবে। স্থানীয় ইঞ্জিনিয়ার কে সুধাকর এই গাড়িটি তৈরি করেছেন। বাহাদুরপুরায় কে সুধাকর তৈরি করেছেন নিজের ‘সুধা কারস মিউজিয়াম’। এখানে বহু বছর ধরেই নানা অদ্ভুত দর্শন গাড়ি তৈরি করে রাখেন তিনি। দেখতে অদ্ভুত হলেও সব গাড়িই চালানো যায়।
advertisement
সুধাকরের এই চলমান রামমন্দির প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন আহমেদ আলি-সহ ১০ জন মুসলিম যুবক। সকলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় গড়িয়েছে রামমন্দিরের চাকা।সুধাকর জানান, বছর দুয়েক আগেই তিনি এই ভ্রাম্যমান মন্দিরের পরিকল্পনা করে ফেলেছিলেন। আসলে রামমন্দির নিয়ে দেশব্যাপী যে প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল, তার দ্বারাই অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন তিনি। সেই সময়ই তিনি মন্দিরের একটি মডেল সংগ্রহ করেছিলেন। তারপর শুরু হয় কাজ। অন্তত ২০ বার এই নকশা এঁকেছেন তিনি। তারপর এসেছে সাফল্য।
advertisement
নিউজ ১৮-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সুধাকর বলেন, ‘রাম জন্মভূমি আকৃতির গাড়িটির দৈর্ঘ্য ২২ ফুট, প্রস্থ ১৩ ফুট এবং উচ্চতা ২৬ ফুট। এই গাড়িটি তৈরি করতে দুই বছর লেগেছে। এজন্য ব্যবহার করা হয়েছে Matdor 307।’ শুধু তাই নয়, সুধাকর জানান, এই গাড়িটি ৬০ কিলোমিটার প্রতিঘণ্টা বেগে ছুটতে পারে। রয়েছে আরোহীর একটি আসন। ধাতব পাইপ দিয়ে তৈরি এই মডেলটিকে বাইরে থেকে আকার দিয়েছে ফাইবারগ্লাস। গাড়ির ভিতর নানা রকম আলো জ্বালানো যায়, সেজন্য রয়েছে একটি অন্তর্নির্মিত জেনারেটর। এর পাশাপাশি, ভক্তিমূলক গান বাজানোর জন্য একটি পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমও রয়েছে গাড়িতে।
advertisement
সুধাকর চেয়েছিলেন গত অক্টোবরের মধ্যে গাড়িটি নির্মাণ শেষ করে ফেলতে। যাতে তিনি অযোধ্যায় যেতে পারেন এই গাড়ি নিয়ে। কিন্তু সেই পরিকল্পনা সফল হয়নি। তিনি বলেন, ‘তারপর মনে হল সবাই অযোধ্যায় যেতে পারবেন না। কিন্তু আমি সবার কাছে অযোধ্যা নিয়ে যাব।’ গাড়িটির ভিতরে রয়েছে রাম, সীতা, লক্ষ্মণ এবং হনুমানের মূর্তিও। ‘নুমাইশ’-এ প্রদর্শন করা হবে এই গাড়িটি। ‘নুমাইশ’ এমন একটি অনুষ্ঠান হাজার হাজার দর্শকের কাছে তুলে ধরবে এই অপূর্ব শিল্প।
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Ram Mandir: গাড়িতেই এবার 'রামমন্দির', আর যেতে হবে না অযোধ্যা! আশ্চর্য চমক ইঞ্জিনিয়ারের
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement