কেন্দ্রকে আগেই জানিয়েছিল ধামি সরকার, কান দেয়নি, যোশীমঠ নিয়ে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য !

Last Updated:

যোশীমঠ শহর এবং সেখানকার বাসিন্দাদের অস্তিত্ব রক্ষার দাবিতে শীর্ষ আদালতে মামলা দায়ের করেন স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ। একইসঙ্গে সেখানে নির্মীয়মান এন টিপিসি জল বিদ্যুৎ প্রকল্পের তরফে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণের আবেদন জানান তিনি।

Uttarkhand chief minister has made central government aware of Joshimath situation
Uttarkhand chief minister has made central government aware of Joshimath situation
#নয়াদিল্লি: যোশীমঠ নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য।  গত ডিসেম্বরে কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি লিখেছিলেন পুষ্কর সিং ধামি। সেখানকার পরিস্থিতি ক্রমশই খারাপ হচ্ছে বলে জানিয়েছিলেন তিনি। যদিও তাঁর চিঠির প্রেক্ষিতে কোনও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ করা হয়নি বলে অভিযোগ। ভূবিজ্ঞানীদের দাবি, সেই কারণেই উত্তরাখণ্ডের প্রাচীন শহরটির এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
যোশীমঠ নিয়ে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলার দ্রুত শুনানি করল না সুপ্রিম কোর্ট। আদালতের তরফে ১৬ জানুয়ারি শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। যোশীমঠ শহর এবং সেখানকার বাসিন্দাদের অস্তিত্ব রক্ষার দাবিতে শীর্ষ আদালতে মামলা দায়ের করেন স্বামী অভিমুক্তেশ্বরানন্দ। একইসঙ্গে সেখানে নির্মীয়মান এন টিপিসি জল বিদ্যুৎ প্রকল্পের তরফে স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্ষতিপূরণের আবেদন জানান তিনি।
advertisement
advertisement
এদিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি পিএস নরসিমার বেঞ্চ মন্তব্য করে দেশের গুরুত্বপূর্ণ সবকিছুই শীর্ষ আদালতে আসতে পারে না। বিষয়টি দেখার জন্য গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে বলে মন্তব্য করেন বিচারপতিরা। এদিকে আজ যোশীমঠ গিয়ে সেখানে সেনা ছাউনিতে রাজ্য প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রী অজয় ভাট। অন্যদিকে, সেখানে যাচ্ছে সি এস আই আর এবং এজিআরআই এর ৯ সদস্যের প্রতিনিধি দল। শহরের মাটির স্তর, ভূগর্ভস্থ জলের প্রবাহ পর্যবেক্ষণ করবেন তাঁরা। দুসপ্তাহ পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সরকারকে রিপোর্ট দেবেন তাঁরা। এদিকে ফাটল বাড়ছে বাড়িগুলিতে। এসবের মধ্যেই মঙ্গলবার সকাল ১১টা থেকে সবচেয়ে বিপজ্জনক চিহ্নিত হওয়া কয়েকটি হোটেল ভাঙার কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ে তা শুরু করা যায়নি। ৬৭৮টি বাড়ি বিপজ্জনক হিসেবে চিহ্নিত করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
advertisement
যোশীমঠে তৎপরতার সঙ্গে কাজ করছে সরকার। একদিকে যখন যোশীমঠে ৬৭৮টির বেশি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে, তখন নিজেদের ঘরবাড়ি ছেড়ে অন্যত্র চলে যেতে নারাজ স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, "মানুষের বাসস্থান কতটা হয়, সবার বোঝা উচিত। আচমকা আমাদের সরে যেতে বলা হচ্ছে কিন্তু আমরা কোথায় যাব ! ঘর পরিবারের সমস্ত জিনিস নিয়ে কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। অস্থায়ীভাবে যেখানে থাকার কথা বলা হচ্ছে। সেটি একটা কামরা মাত্র। সেখানে পরিবারের সমস্ত সদস্যদের নিয়ে থাকা এবং ঘরের আসবাবপত্র নিয়ে যাওয়া মোটেই সম্ভব নয়। তাই যত বিপদ হোক প্রশাসনের উচিত আগে সঠিক বন্দোবস্ত করা।"
advertisement
RAJIB CHAKRABORTY
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
কেন্দ্রকে আগেই জানিয়েছিল ধামি সরকার, কান দেয়নি, যোশীমঠ নিয়ে সামনে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য !
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement