CBSE ও ICSE-র পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ নয়, জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট

Last Updated:

বেসরকারি এক স্কুল শিক্ষক দুই বোর্ডের পরীক্ষা বাতিলের বিরুদ্ধে আবেদন করেছিলেন। তাঁর দাবি, অন্য অনেক প্রবেশিকা পরীক্ষা করোনা পরিস্থিতির মধ্যে হচ্ছে। তা হলে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল করার যুক্তি কী!

#নয়াদিল্লি: পড়ুয়ারা এখন মহাসমস্যায়। নিজেদের ভবিষ্যত্ নিয়ে তাঁরা যেন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। করোনা মহামারীর জন্য বারবার পরীক্ষা হয় স্থগিত হচ্ছে নয়তো বাতিল। স্কুল, কলেজ অনির্দিষ্য়কালর জন্য বন্ধ। আর এবার সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিল, সিবিএসই বা সিআইএসসিইয়ের পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তে কোনওরকম হস্তক্ষেপ যাবে না। দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দাখিল করা আবেদন এদিন খারিজ করেছে শীর্ষ আদালত। এদিন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এএম খানউইলকর এবং বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরীর বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছে, পড়ুয়াদের উদ্বেগের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর মূল্যায়নের এই পদ্ধতিতে কোনও ভুল নেই। তাই তাতে হস্তক্ষেপের কোনও প্রয়োজন নেই। ২০ লাখের বেশি পড়ুয়ার স্বার্থরক্ষার কথা ভেবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সিবিএসই (CBSE) এবং আইএসসিই (ICSE) যে মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিকল্পনা করেছে তা যুক্তিযুক্ত। এদিন এমনটাই জানিয়েছে শীর্ষ আদালত। চলতি মাসেই দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল বলে ঘোষণা করেছিল সিবিএসই বা সিআইএসসিই। তার বদলে বিকল্প মূল্যায়ন ফর্মুলার ব্লু-প্রিন্ট আদালতে জমা দিয়েছিল দুই বোর্ড। জানানো হয়েছিল, ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ফল প্রকাশ করা হবে। সিবিএসই-র তরফে জানানো হয়েছিল, ফল নিয়ে কোনও পড়ুয়া অসন্তুষ্ট হলে ঐচ্ছিক পরীক্ষার জন্য অনলাইনে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে পারবে। সেক্ষেত্রে ঐচ্ছিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে। সিবিএসই কম্পার্টমেন্ট পরীক্ষা ২০২১ বাতিল করার আবেদনও জমা পড়েছিল। এদিন সেই আবেদনেরও শুনানি হয়েছে। ১,১৫২ জন পড়ুয়া আবেদন করেছিলেন, নিয়মিত পরীক্ষার্থীদের মতোই তাঁদেরও একই পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হোক। আদালত জানিয়েছে, আগামী ১৫ অগাস্ট থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে নির্ধারিত দিনে অফলাইনে তাঁরা পরীক্ষা দিতে পারবে। তবে সেই পরীক্ষাও নির্ভর করবে সেই সময় দেশের করোনা পরিস্থিতির উপর।
advertisement
অনশুল গুপ্তা নামে বেসরকারি এক স্কুল শিক্ষক দুই বোর্ডের পরীক্ষা বাতিলের বিরুদ্ধে আবেদন করেছিলেন। তাঁর দাবি, অন্য অনেক প্রবেশিকা পরীক্ষা করোনা পরিস্থিতির মধ্যে হচ্ছে। তা হলে দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল করার যুক্তি কী! তাঁর এমন দাবিতে বিচারপতি পাল্টা প্রশ্ন করেন, প্রবেশিকা ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কি এক? এত পরীক্ষার্থীতর স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ঝুঁকির দায় কে নেবে!
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
CBSE ও ICSE-র পরীক্ষা বাতিলের সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ নয়, জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement