দিল্লিতে কংগ্রেস শূন্য কেন? প্রয়াত শীলা দীক্ষিতকেই দায়ী করলেন চাকো

Last Updated:

টানা প্রায় দু দশক দিল্লি শাসন করার পরেও এ বারের দিল্লি বিধানসভায় খাতাই খুলতে পারেনি কংগ্রেস৷ ৬৭টি আসনে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে কংগ্রেসের৷ ভোট শতাংশের হিসেবেও কংগ্রেসের অবস্থা আরও শোচনীয়৷

#নয়াদিল্লি: ২০১৫-র পরে ২০২০ সালেও দিল্লিতে একটি আসনও পেল না কংগ্রেস৷ ৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় ৬৭ জন প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে৷ এ হেন পরিস্থিতিতে বিধানসভা ভোটে ভরাডুবির দায় নিয়ে দিল্লি কংগ্রেসের সভাপতি পদে ইস্তফা দিলেন পিসি চাকো৷ দিল্লিতে কংগ্রেসের এই অবস্থার জন্য দায়ী করলেন দিল্লির প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতকে৷
চাকোর কথায়, 'দিল্লিতে কংগ্রেসের পতন শুরু হয় ২০১৩ সালে, যখন মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন শীলা দীক্ষিত৷ কংগ্রেসের ভোটব্যাঙ্ক পুরোটা চলে আপ-এর দিকে৷ সেই ভোট আমরা আর ফিরে পাইনি৷ এখনও তা আপ-এর দিকেই রয়েছে৷'
advertisement
advertisement
পিসি চাকোর এই মন্তব্যের নিন্দা শুরু হয়েছে দলেরই অন্দরে৷ মুম্বই কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি মিলিন্দ দেওরার বক্তব্য, প্রয়াত শীলা দীক্ষিতকে হারের জন্য কাঠগড়ায় দাঁড় করানো অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক৷
টানা প্রায় দু দশক দিল্লি শাসন করার পরেও এ বারের দিল্লি বিধানসভায় খাতাই খুলতে পারেনি কংগ্রেস৷ ৬৭টি আসনে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে কংগ্রেসের৷ ভোট শতাংশের হিসেবেও কংগ্রেসের অবস্থা আরও শোচনীয়৷
advertisement
দিল্লি নির্বাচনের প্রচারেই বোঝা গিয়েছিল লড়াইটা মূলত হতে চলেছে আপ বনাম বিজেপি-র৷ কিন্তু কংগ্রেসও চেষ্টা করেছিল৷ মনমোহন সিং, রাহুল গান্ধি, প্রিয়াঙ্কা গান্ধি থেকে শুরু করে কংগ্রেসের তারকা নেতা-নেত্রীরা৷ কিন্তু শেষরক্ষা হল না৷ ২০১৫ সালে দিল্লিতে ভোট কংগ্রেস ১০ শতাংশ ভোট পেয়েছিল৷ ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পেয়েছিল ২২.৫ শতাংশ৷ ২০২০ সালের বিধানসভায় তা কমে মাত্র ৪ শতাংশ৷
advertisement
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
দিল্লিতে কংগ্রেস শূন্য কেন? প্রয়াত শীলা দীক্ষিতকেই দায়ী করলেন চাকো
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement