Menstruating School Girls: পিরিয়ডস হয়েছে, তাই স্কুলে ছাত্রীদের গাছ লাগাতে দিলেন না খোদ শিক্ষক!

Last Updated:

Girls Having Periods Stopped From Tree Planting: ছাত্রীর অভিযোগ, ওই শিক্ষক তাঁকে এবং অন্য মেয়েদের বলেন যে পিরিয়ডের সময় মেয়েরা গাছ লাগালে গাছ বাড়বে না এবং পুড়ে যাবে।

ঋতুস্রাব হওয়া মেয়েদের গাছ লাগানো থেকে বিরত থাকতে বলেছিলেন শিক্ষক।
ঋতুস্রাব হওয়া মেয়েদের গাছ লাগানো থেকে বিরত থাকতে বলেছিলেন শিক্ষক।
#নাসিক: পিরিয়ডস হয়েছে, তাই বৃক্ষরোপণে অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হল না ছাত্রীদের! মহারাষ্ট্রের নাসিক জেলার একটি সরকারি বোর্ডিংয়ের এক আদিবাসী ছাত্রীর অভিযোগ, তাঁকে এবং অন্যান্য মেয়েদের যাঁদের ঋতুস্রাব হয়েছে তাঁদের গাছ লাগাতে দেননি এক শিক্ষক! এই অভিযোগের পরেই আদিবাসী উন্নয়ন দফতর বিষয়টির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। বিজ্ঞান বিভাগের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর অভিযোগ, ওই শিক্ষক তাঁকে এবং অন্য মেয়েদের বলেন যে পিরিয়ডের সময় মেয়েরা গাছ লাগালে গাছ বাড়বে না এবং পুড়ে যাবে।
ত্রিম্বকেশ্বর তালুকের দেবগাঁওয়ে মেয়েদের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক আশ্রম বিদ্যালয়ের পড়ুয়া এই ছাত্রী। আদিবাসী উন্নয়ন বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অতিরিক্ত কমিশনার সন্দীপ গোলাইত বলেন, “মেয়েদের ক্লাসের পড়ুয়ারা, শিক্ষক, সুপারিনটেনডেন্ট এবং অধ্যক্ষ সহ সকলের বক্তব্য নেওয়া হবে এবং তদন্ত করা হবে।”
advertisement
advertisement
বুধবার, নাসিক জেলার অতিরিক্ত কালেক্টর এবং টিডিডি প্রকল্প আধিকারিক বর্ষা মীনা স্কুলে মেয়েটির সঙ্গে দেখা করে তাঁর সমস্যার কথা জিজ্ঞাসা করেন। ছাত্রীর অভিযোগে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে স্কুলের প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বৃক্ষরোপণ অভিযানের সময় ঋতুস্রাব হওয়া মেয়েদের গাছ লাগানো থেকে বিরত থাকতে বলেছিলেন ওই শিক্ষক। বিদ্যালয়টিতে ছাত্রী সংখ্যা ৫০০।
গত বছর পিরিয়ডসের সময় লাগানোর কারণে রোপণ করা চারা বড়ো না হওয়ায় ওই শিক্ষক ছাত্রীদের গাছের কাছে যেতে বারণ করেন। অভিযোগে ছাত্রী জানিয়েছেন, তিনি গাছ লাগাতে পারেননি। স্কুলে এই আচরনের শিকার হয়ে শ্রমজীবী ​​সংগঠনের নাসিক জেলা সম্পাদক ভগবান মাধের কাছে যান ওই ছাত্রী।
advertisement
মাধে জানান, ওই ছাত্রী শিক্ষকের বিরোধিতা করতে পারেননি কারণ তিনি ছাত্রীটির ক্লাস শিক্ষক এবং তাঁকে হুমকিও দিয়েছিলেন যে মূল্যায়নের ৮০ শতাংশ নম্বর স্কুল কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকে। মাধে জানান, তিনি ২৬ জুলাই মেয়েটির সঙ্গে নাসিকের আদিবাসী বিকাশ ভবনে গিয়ে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন।
advertisement
“শিক্ষক অভিযোগকারী এবং অন্যান্য মেয়েদের কটূক্তি করতেন। স্কুলে ছাত্রীদের অন্যান্য অভিযোগও রয়েছে যেমন স্নানের জন্য গরম জল মেলে না এবং ঘুমানোর জন্য ম্যাট্রেস নেই। এছাড়াও স্কুল ভর্তির সময় প্রস্রাব গর্ভাবস্থা পরীক্ষা (Urine Pregnancy Test) বাধ্যতামূলক করেছে। যদিও এমন কোনও নিয়মই নেই। এই পরীক্ষার খরচ শিক্ষার্থীদের বহন করতে বাধ্য করা হয়েছে,” পিটিআইকে বলেন তিনি।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Menstruating School Girls: পিরিয়ডস হয়েছে, তাই স্কুলে ছাত্রীদের গাছ লাগাতে দিলেন না খোদ শিক্ষক!
Next Article
advertisement
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব, নস্যাৎ করলেন প্রশান্ত কিশোর
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব নস্যাৎ করলেন পিকে
  • 'যখন বিহারের মানুষই রাহুল গান্ধির কথা শুনছেন না, তখন Gen Z -রা কেন তার কথা শুনবেন?' বিহার নির্বাচনী আবহে রবিবার লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রশান্ত কিশোর

VIEW MORE
advertisement
advertisement