Kozhikode| পর্যাপ্ত জ্বালানি থাকা সত্ত্বেও কেন অন্য বিমানবন্দরে উড়ে গেলেন না পাইলট? 

Last Updated:

শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও কোঝিকোড় বিমানবন্দরে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের পাইলট দীপক বসন্ত শাঠে ও কো পাইলট অখিলেশ কুমার

#কোঝিকোড়: পর্যাপ্ত জ্বালানি থাকা সত্ত্বেও কেন অন্য বিমানবন্দরে উড়ে গেলেন না পাইলট দীপক শেঠি। বায়ুসেনার এই প্রাক্তন পাইলট কি কোথাও অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসে ভুগছিলেন? নাকি এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগের মাঝে থেকে গিয়েছিল কোনও ফাঁক? তার জেরেই ঘটে গেল কোঝিকোড়ের এই বিমান দূর্ঘটনা?
শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রবল বৃষ্টির মধ্যেও কোঝিকোড় বিমানবন্দরে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের পাইলট দীপক বসন্ত শাঠে ও কো পাইলট অখিলেশ কুমার। সূত্রের খবর, দু'বার বিমান অবতরণের চেষ্টা করা হলেও তা ব্যর্থ হয়ে যায়। শেষ মেশ তিন বারের চেষ্টায় বিমান অবতরণ করানো হয়। আর তখনই  ঘটে যায় ভয়াবহ দূর্ঘটনা। অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক সূত্রে খবর, অন্য বিমানবন্দরে গিয়ে এমারজেন্সি ল্যান্ডিং করানোর মতো জ্বালানি ওই বিমানে রাখা ছিল। তাহলে কেন পাইলট অন্য বিমান বন্দরে উড়ে গেলেন না?
advertisement
প্রাক্তন বায়ুসেনা কর্তা এয়ার ভাইস মারশাল মধূসুদন বন্দোপাধ্যায়ের বক্তব্য, "দীপক শাঠে অত্যন্ত অভিজ্ঞ একজন পাইলট। এর আগে তিনি কোঝিকোড়ে ২৭ বার বিমান নামিয়েছেন। তার কাছে দৃশ্যমান্যতা ছিল ২০০০ মিটারের কাছাকাছি। ফলে তিনি বুঝেছিলেন বিমান নামাতে অসুবিধা হবে না।" যদিও বিপদজনক টেবল টপ বিমানবন্দরে মেঙ্গালুরুর স্মৃতি উস্কে দিয়ে ফের সেই দূর্ঘটনা ঘটে গেল। সূত্রের খবর, বিমান যখন অবতরণ করে তখন তার গতি ছিল ১৯১ নট বা ৩৫৪ কিলোমিটার  প্রতি ঘণ্টায়৷
advertisement
advertisement
পাইলট অরিন্দম দত্ত জানিয়েছেন, "সাধারণত ২২০ থেকে ২৩০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় বিমান অবতরণ করানো হয়। এক্ষেত্রে বিমানের যেখানে অবতরণ করার কথা ছিল, সেখান থেকে হয়তো আরও এগিয়ে গিয়ে সেটি করে। ফলে রানওয়ের যতটুকু অংশ তার পাওয়ার কথা ছিল সেটা অনেকটাই কমে যায়। ফলে বিমান খাদে গিয়ে পড়ে।" এক্ষেত্রে বিমান অবতরণ সময় প্রকৃত অবস্থা কী ছিল এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল সঙ্গে পাইলটের কী কথা শেষ পর্যন্ত হয়েছিল তা জানা যাবে ককপিট ভয়েস রেকর্ডার থেকে। তবে পাইলটের অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস নাকি বিপদজনক রানওয়ে, কার জেরে ঘটল এই দূর্ঘটনা তার উত্তর খুঁজছে ডিজিসিএ।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Kozhikode| পর্যাপ্ত জ্বালানি থাকা সত্ত্বেও কেন অন্য বিমানবন্দরে উড়ে গেলেন না পাইলট? 
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement