#কর্ণাটক: পথ দুর্ঘটনায় আহত হয়ে কর্ণাটকের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন এক ২৭ বছরের যুবক। এরপর ডাক্তাররা বলেন ওই যুবকের মস্তিষ্কের মৃত্যু হয়েছে অর্থাৎ ব্রেন ডেড। তাই যুবককে মৃত ঘোষণা করা হয়। এবং পরিবারের লোককে নিয়ে যেতে বলা হয়। এরপর সরকারি হাসপাতালে বডি পোস্টমর্টেমের জন্য পাঠানো হয়। তখন ডাক্তার বাবু বডিতে জোরে মারতেই নড়ে ওঠেন যুবক। সঙ্গে সঙ্গে অক্সিজেন মাস্ক লাগানো হয়। পালস চেক করা হয়। দেখা যায় যুবক বেঁচে আছেন। তাঁর ব্রেন ডেড হয়নি।
কর্ণাটকের বেলাগাভির এই ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়। জানা যায় ওই যুবকের নাম শঙ্কর গোম্বি। দু'দিন নজরে রাখার পর ওই বেসরকারি হাসপাতালের ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে দেন যুবককে। ফেব্রুয়ারির ২৭ তারিখ অ্যাকসিডেন্ট হয় ওই যুবকের। এর পর মৃত বলে দেওয়ার পর মহালিঙ্গপুরের সরকারি হাসপাতালে পাঠানো হয়। তখন পোস্টমর্টেমের চার্জে ছিলেন ডাক্তার সস গলগলি। তিনি প্রথমে বডিতে জোরে হাত দিয়ে আঘাত করতেই নড়ে ওঠে বডি। হাত নাড়াতে থাকেন যুবক। এর পর অক্সিজেন মাস্ক লাগিয়ে, পালস চেক করলে দেখা যায় যুবক বেঁচে আছেন। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে চিকিৎসার জন্য অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে পরিবারের লোক ওই ব্যক্তিকে শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন। এই ঘটনায় সকলেই চমকে ওঠেন। এবং ওই বেসরকারি হাসপাতাল ঘেরাও করা হয়।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Karnataka