আরও বেড়ে যাবে নৌসেনার যুদ্ধ ক্ষমতা! নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে ‘মাহে’, প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট

Last Updated:

ভারতীয় নৌবাহিনীর বহরে বড় সংযোজন হতে চলেছে ‘মাহে’—দেশে তৈরি প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট (ASW-SWC)।

ভারতীয় নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে ‘মাহে’ — স্বদেশে নির্মিত প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট
ভারতীয় নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে ‘মাহে’ — স্বদেশে নির্মিত প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট
ভারতীয় নৌবাহিনীর বহরে বড় সংযোজন হতে চলেছে ‘মাহে’—দেশে তৈরি প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট (ASW-SWC)। কোচিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডে নির্মিত এই জাহাজটি ২৪ নভেম্বর মুম্বাইয়ের নৌঘাঁটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশন করা হবে। স্বদেশি উদ্যোগে তৈরি আটটি জাহাজের মধ্যে এটিই প্রথম জলে নামছে, যা নৌবাহিনীর শক্তিবৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
‘মাহে’ জাহাজটি আকারে ছোট হলেও আধুনিক প্রযুক্তিতে ভরপুর। সাবমেরিন শনাক্ত ও ধ্বংস করার জন্য এটি বিশেষভাবে নকশা করা হয়েছে। সঙ্গে উপকূল টহল, ছোট নৌকা ঠেকানো এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথ রক্ষা—এসব কাজেও এটি দক্ষ। গতিবেগ, ক্ষিপ্রতা, স্টেলথ প্রযুক্তির ব্যবহার এবং দীর্ঘক্ষণ টহলদানের ক্ষমতা এই জাহাজকে আরও কার্যকর করেছে।
advertisement
advertisement
জাহাজটির প্রায় ৮০ শতাংশ উপাদান দেশেই তৈরি। ‘আত্মনির্ভর ভারত’ উদ্যোগের সাফল্যের অন্যতম উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে এই প্রকল্পকে। মালাবার উপকূলের ঐতিহাসিক শহর ‘মাহে’র নাম অনুসারে জাহাজটির নামকরণ করা হয়েছে। ক্রেস্টে রয়েছে ‘উরুমি’—কালারিপায়ট্টুর বিখ্যাত নমনীয় তরবারি। এই প্রতীকটি ক্ষিপ্রতা, নিখুঁত আঘাত এবং যুদ্ধদক্ষতার ইঙ্গিত বহন করে।
advertisement
নৌবাহিনীর আধিকারিকদের মতে, ‘মাহে’ যুক্ত হওয়ার পর উপকূলীয় জলসীমা আরও সুরক্ষিত হবে। পাশাপাশি সাবমেরিন-বিরোধী যুদ্ধক্ষমতা বাড়বে উল্লেখযোগ্যভাবে। স্বল্প গভীর জলে দ্রুত ও কার্যকর অভিযান চালাতে পারাই এই শ্রেণির জাহাজগুলোর বড় শক্তি। ‘মাহে’ কমিশনের মধ্য দিয়ে ভারতীয় নৌবাহিনী নতুন প্রজন্মের স্বদেশি যুদ্ধজাহাজের যুগে আরও একধাপ এগিয়ে গেল—যা ভবিষ্যতে দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।
advertisement
ভারতীয় নৌবাহিনীর বহরে বড় সংযোজন হতে চলেছে ‘মাহে’—দেশে তৈরি প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট (ASW-SWC)। কোচিন শিপইয়ার্ড লিমিটেডে নির্মিত এই জাহাজটি ২৪ নভেম্বর মুম্বাইয়ের নৌঘাঁটিতে আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশন করা হবে। স্বদেশি উদ্যোগে তৈরি আটটি জাহাজের মধ্যে এটিই প্রথম জলে নামছে, যা নৌবাহিনীর শক্তিবৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।
advertisement
‘মাহে’ জাহাজটি আকারে ছোট হলেও আধুনিক প্রযুক্তিতে ভরপুর। সাবমেরিন শনাক্ত ও ধ্বংস করার জন্য এটি বিশেষভাবে নকশা করা হয়েছে। সঙ্গে উপকূল টহল, ছোট নৌকা ঠেকানো এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ সামুদ্রিক পথ রক্ষা, এসব কাজেও এটি দক্ষ। গতিবেগ, ক্ষিপ্রতা, স্টেলথ প্রযুক্তির ব্যবহার এবং দীর্ঘক্ষণ টহলদানের ক্ষমতা এই জাহাজকে আরও কার্যকর করেছে।
জাহাজটির প্রায় ৮০ শতাংশ উপাদান দেশেই তৈরি। ‘আত্মনির্ভর ভারত’ উদ্যোগের সাফল্যের অন্যতম উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে এই প্রকল্পকে। মালাবার উপকূলের ঐতিহাসিক শহর ‘মাহে’র নাম অনুসারে জাহাজটির নামকরণ করা হয়েছে। ক্রেস্টে রয়েছে ‘উরুমি’—কালারিপায়ট্টুর বিখ্যাত নমনীয় তরবারি। এই প্রতীকটি ক্ষিপ্রতা, নিখুঁত আঘাত এবং যুদ্ধদক্ষতার ইঙ্গিত বহন করে।
advertisement
নৌবাহিনীর আধিকারিকদের মতে, ‘মাহে’ যুক্ত হওয়ার পর উপকূলীয় জলসীমা আরও সুরক্ষিত হবে। পাশাপাশি সাবমেরিন-বিরোধী যুদ্ধক্ষমতা বাড়বে উল্লেখযোগ্যভাবে। স্বল্প গভীর পানিতে দ্রুত ও কার্যকর অভিযান চালাতে পারাই এই শ্রেণির জাহাজগুলোর বড় শক্তি। ‘মাহে’ কমিশনের মধ্য দিয়ে ভারতীয় নৌবাহিনী নতুন প্রজন্মের স্বদেশি যুদ্ধজাহাজের যুগে আরও একধাপ এগিয়ে গেল—যা ভবিষ্যতে দেশের সামুদ্রিক নিরাপত্তা আরও মজবুত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
আরও বেড়ে যাবে নৌসেনার যুদ্ধ ক্ষমতা! নৌবাহিনীতে যুক্ত হচ্ছে ‘মাহে’, প্রথম অ্যান্টি-সাবমেরিন শ্যালো ওয়াটার ক্রাফট
Next Article
advertisement
মানুষের আয়ু হতে চলেছে ১৫০ বছর! বিশ্বজুড়ে চর্চায় চিনের ‘লংজিভিটি পিল’! জেনে নিন এর ক্ষমতা  
মানুষের আয়ু হতে চলেছে ১৫০ বছর! বিশ্বজুড়ে চর্চায় চিনের ‘লংজিভিটি পিল’! জেনে নিন এর ক্ষমতা  
  • Lonvi Biosciences দাবি করেছে তাদের Longevity Pill দিয়ে মানুষ ১৫০ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে.

  • Longevity Pill-এর প্রধান উপাদান Procyanidin C1 ইঁদুরের আয়ু ৯.৪ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়েছে.

  • বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষের জন্য Longevity Pill-এর কার্যকারিতা নিয়ে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি.

VIEW MORE
advertisement
advertisement