Orange: ভিটামিন সি-এর ভান্ডার, তবু শীতের সেরা ফল কমলালেবু খাওয়ার আগে সাবধান! ভুল সময়ে খেলেই শরীরের সর্বনাশ, কখন খাবেন না জেনে নিন

Last Updated:
Winter Fruit Orange: কমলালেবু ভিটামিন-সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ থাকে। কমলা শরীরকে পুষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি শক্তি বাড়ায়। কিন্তু উপকারী কমলা খাওয়ার আগেও কয়েকটি বিষয় অবশ‍্যই জেনে নেওয়া উচিত।
1/10
শীতকাল এসে গিয়েছে। শীতের মরশুমে হাল্কা রোদ পোহাতে পোহাতে খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে কমলালেবুতে কামড়। এই আমেজ দোষে দুষ্ট নয় এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া ভার। বর্তমানে সারাবছরই পাওয়া যায় কমলালেবু। তবু শীতের এই ফলের স্বাদ আরও বেড়ে যায়। কমলালেবু তাই বাঙালির কাছে শীতবরণের ফল।
শীতকাল এসে গিয়েছে। শীতের মরশুমে হাল্কা রোদ পোহাতে পোহাতে খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে কমলালেবুতে কামড়। এই আমেজ দোষে দুষ্ট নয় এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া ভার। বর্তমানে সারাবছরই পাওয়া যায় কমলালেবু। তবু শীতের এই ফলের স্বাদ আরও বেড়ে যায়। কমলালেবু তাই বাঙালির কাছে শীতবরণের ফল।
advertisement
2/10
শীতের মরসুমে কমলা খাওয়া স্বাস্থ‍্যের পক্ষেও অত‍্যন্ত উপকারী। কমলালেবু ভিটামিন-সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ থাকে। কমলা শরীরকে পুষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি শক্তি বাড়ায়। কিন্তু উপকারী কমলা খাওয়ার আগেও কয়েকটি বিষয় অবশ‍্যই জেনে নেওয়া উচিত।
শীতের মরসুমে কমলা খাওয়া স্বাস্থ‍্যের পক্ষেও অত‍্যন্ত উপকারী। কমলালেবু ভিটামিন-সি, ফাইবার, পটাসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ থাকে। কমলা শরীরকে পুষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি শক্তি বাড়ায়। কিন্তু উপকারী কমলা খাওয়ার আগেও কয়েকটি বিষয় অবশ‍্যই জেনে নেওয়া উচিত।
advertisement
3/10
শীতের মৌসুমে খুব সহজেই ফ্লু, কাশি-সর্দি এবং ভাইরাল সংক্রমণের কবলে পড়ে। ইমিউনিটি বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কমলালেবু। এতে উপস্থিত ভিটামিন-সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সক্রিয় করে, যার ফলে শরীর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম হয়।
শীতের মৌসুমে খুব সহজেই ফ্লু, কাশি-সর্দি এবং ভাইরাল সংক্রমণের কবলে পড়ে। ইমিউনিটি বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে কমলালেবু। এতে উপস্থিত ভিটামিন-সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সক্রিয় করে, যার ফলে শরীর সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সক্ষম হয়।
advertisement
4/10
ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন একটি কমলা খাওয়া শরীরকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সাপোর্ট দেয় এবং ক্লান্তি কমায়। পাহাড়ি এলাকায় যেখানে ঠান্ডা বেশি থাকে, সেখানে কমলা শরীরকে পুষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি শক্তি বাড়ায়। তাই শীতকালে চিকিৎসকরাও পরামর্শ দিয়ে থাকেন কমলালেবু খাওয়ার৷ কিন্তু উপকারী ফল হলেও কমলালেবু খাওয়ার ক্ষেত্রে মেনে চলা উচিত কিছু বিধিনিষেধ৷ এমনকী কিছু রোগের ক্ষেত্রেও এড়িয়ে চলা উচিত কমাললেবু খাওয়া৷
ডাক্তারদের মতে, প্রতিদিন একটি কমলা খাওয়া শরীরকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সাপোর্ট দেয় এবং ক্লান্তি কমায়। পাহাড়ি এলাকায় যেখানে ঠান্ডা বেশি থাকে, সেখানে কমলা শরীরকে পুষ্টি দেওয়ার পাশাপাশি শক্তি বাড়ায়। তাই শীতকালে চিকিৎসকরাও পরামর্শ দিয়ে থাকেন কমলালেবু খাওয়ার৷ কিন্তু উপকারী ফল হলেও কমলালেবু খাওয়ার ক্ষেত্রে মেনে চলা উচিত কিছু বিধিনিষেধ৷ এমনকী কিছু রোগের ক্ষেত্রেও এড়িয়ে চলা উচিত কমাললেবু খাওয়া৷
advertisement
5/10
বাগেশ্বরের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডঃ এজল প্যাটেল কমলায় প্রাকৃতিক সাইট্রিক অ্যাসিড এবং ফাইবার থাকে, যা হজমকে সুষ্ঠুভাবে চালাতে সাহায্য করে। শীতকালে অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ভারী হওয়ার সমস্যা হয়, এমন পরিস্থিতিতে কমলা খেলে পেট হালকা থাকে এবং অন্ত্রের পরিষ্কারও ভাল হয়
বাগেশ্বরের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডঃ এজল প্যাটেল কমলায় প্রাকৃতিক সাইট্রিক অ্যাসিড এবং ফাইবার থাকে, যা হজমকে সুষ্ঠুভাবে চালাতে সাহায্য করে। শীতকালে অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ভারী হওয়ার সমস্যা হয়, এমন পরিস্থিতিতে কমলা খেলে পেট হালকা থাকে এবং অন্ত্রের পরিষ্কারও ভাল হয়।
advertisement
6/10
ফাইবার খাবারকে সঠিকভাবে হজম করতে সাহায্য করে। গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। কমলা খাওয়ার পর শরীরে সতেজতা এবং সক্রিয়তা অনুভূত হয়। তাই দিনের শুরুতে বা দুপুরের খাবারের পর এটি খাওয়া ভাল বলে মনে করা হয়।
ফাইবার খাবারকে সঠিকভাবে হজম করতে সাহায্য করে। গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা কমায়। কমলা খাওয়ার পর শরীরে সতেজতা এবং সক্রিয়তা অনুভূত হয়। তাই দিনের শুরুতে বা দুপুরের খাবারের পর এটি খাওয়া ভাল বলে মনে করা হয়।
advertisement
7/10
কমলা খাওয়ার সঠিক সময় সকালে জলখাবারের পর বা দুপুরে। এই সময় শরীর এটি সহজে হজম করে এবং এর পুষ্টি উপাদানগুলো সঠিকভাবে শোষণ করে। বিশেষ করে শীতকালে এটি ক্লান্তি কমায় এবং শরীরকে সতেজ রাখে। সকালে এটি মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে, যার ফলে শরীর সক্রিয় থাকে। দুপুরে এটি খেলে খাবার হালকা হজম হয় এবং পেট পরিষ্কার থাকে। তাই সঠিক সময়ে খেলে এর উপকারিতা অনেক গুণ বেড়ে যায়।
কমলা খাওয়ার সঠিক সময় সকালে জলখাবারের পর বা দুপুরে। এই সময় শরীর এটি সহজে হজম করে এবং এর পুষ্টি উপাদানগুলো সঠিকভাবে শোষণ করে। বিশেষ করে শীতকালে এটি ক্লান্তি কমায় এবং শরীরকে সতেজ রাখে। সকালে এটি মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে, যার ফলে শরীর সক্রিয় থাকে। দুপুরে এটি খেলে খাবার হালকা হজম হয় এবং পেট পরিষ্কার থাকে। তাই সঠিক সময়ে খেলে এর উপকারিতা অনেক গুণ বেড়ে যায়।
advertisement
8/10
অনেকেই সকালে উঠে খালি পেটে কমলা খেয়ে নেন, যদিও এটি হজমের জন্য সঠিক নয়। কমলায় প্রাকৃতিক অ্যাসিডের পরিমাণ থাকে, যা খালি পেটে নেওয়ার ফলে পেটের দেয়ালে প্রভাব ফেলতে পারে। গ্যাস, জ্বালা এবং অ্যাসিডিটি বাড়াতে পারে। বিশেষ করে যাদের আগে থেকেই অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তাদের খালি পেটে কমলা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়
অনেকেই সকালে উঠে খালি পেটে কমলা খেয়ে নেন, যদিও এটি হজমের জন্য সঠিক নয়। কমলায় প্রাকৃতিক অ্যাসিডের পরিমাণ থাকে, যা খালি পেটে নেওয়ার ফলে পেটের দেয়ালে প্রভাব ফেলতে পারে। গ্যাস, জ্বালা এবং অ্যাসিডিটি বাড়াতে পারে। বিশেষ করে যাদের আগে থেকেই অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তাদের খালি পেটে কমলা একেবারেই খাওয়া উচিত নয়
advertisement
9/10
অনেকেই রাতের খাবারের পর ফল খেতে পছন্দ করেন, কিন্তু কমলা রাতে খাওয়া স্বাস্থ্যকর নয় বলেই জানালেন চিকিৎসক ডঃ এজল প্যাটেল৷ রাতে হজমের প্রক্রিয়া ধীর গতিতে হয়৷ ফলে কমলার অ্যাসিড এবং ফাইবার পেটে গ্যাস এবং অস্বস্তি বাড়াতে পারে। এর ফলে ঘুমেও প্রভাব পড়তে পারে। তাই রাতের পরিবর্তে দিনে কমলা খাওয়া বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়।
অনেকেই রাতের খাবারের পর ফল খেতে পছন্দ করেন, কিন্তু কমলা রাতে খাওয়া স্বাস্থ্যকর নয় বলেই জানালেন চিকিৎসক ডঃ এজল প্যাটেল৷ রাতে হজমের প্রক্রিয়া ধীর গতিতে হয়৷ ফলে কমলার অ্যাসিড এবং ফাইবার পেটে গ্যাস এবং অস্বস্তি বাড়াতে পারে। এর ফলে ঘুমেও প্রভাব পড়তে পারে। তাই রাতের পরিবর্তে দিনে কমলা খাওয়া বেশি উপকারী বলে মনে করা হয়।
advertisement
10/10
কমলা খাওয়ার পরপরই চা বা দুধ পান করা শরীরে ভুল প্রভাব ফেলতে পারে। কমলায় উপস্থিত অ্যাসিড যখন দুধের প্রোটিনের সঙ্গে মেশে, তখন এটি পেটে ভারীভাব, গ্যাস এবং হজম সম্পর্কিত অসুবিধা বাড়াতে পারে। চায়ের সঙ্গে নেওয়ার ফলে এটি আয়রনের শোষণকে প্রভাবিত করে। তাই কমলা খাওয়ার পর কমপক্ষে ৩০-৪০ মিনিট পর্যন্ত চা বা দুধ না নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি হালকা স্ন্যাক্সের সঙ্গে খেলে শরীরকে ভাল পুষ্টি দেয়। অথবা শুধু কমলা খাওয়াই শ্রেয়৷
কমলা খাওয়ার পরপরই চা বা দুধ পান করা শরীরে ভুল প্রভাব ফেলতে পারে। কমলায় উপস্থিত অ্যাসিড যখন দুধের প্রোটিনের সঙ্গে মেশে, তখন এটি পেটে ভারীভাব, গ্যাস এবং হজম সম্পর্কিত অসুবিধা বাড়াতে পারে। চায়ের সঙ্গে নেওয়ার ফলে এটি আয়রনের শোষণকে প্রভাবিত করে। তাই কমলা খাওয়ার পর কমপক্ষে ৩০-৪০ মিনিট পর্যন্ত চা বা দুধ না নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি হালকা স্ন্যাক্সের সঙ্গে খেলে শরীরকে ভাল পুষ্টি দেয়। অথবা শুধু কমলা খাওয়াই শ্রেয়৷
advertisement
advertisement
advertisement