৮ মাস আগেই আয়কর বিভাগের হাতে নীরব মোদির জালিয়াতির তথ্য ছিল : রিপোর্ট

আর্থিক কেলেঙ্কারির লাগাম হয়তো টানা যেত আগে ! কারণ গোটা ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার ৮ মাস আগেই আয়কর বিভাগের কাছে জালিয়াতির সমস্ত তথ্য ছিল ৷ কিন্তু তা স্বত্ত্বেও গোটা ঘটনাটি চেপে যায় ইনকাম ট্যাক্স বিভাগ ৷ এমনকী, সেসমস্ত তথ্য সিরিয়াস ফ্রড ইনভেস্টিগেশন অফিস(এসএফআইও), সেন্ট্রাল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন(সিবিআই), এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট(ইডি) এবং ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্স(ডিআইআই)-র সঙ্গেও শেয়ার করেনি ইনকাম ট্যাক্স বিভাগ ৷

আরও পড়ুন:  তেলেঙ্গানায় বিজেপি ক্ষমতায় এলেই ভাগ্যনগর হবে হায়দরাবাদ: যোগী আদিত্যনাথ

সম্প্রতি আয়কর বিভাগ নীরব মোদি এবং মেহুল চোকসি-কে নিয়ে একটি ১০হাজার পাতার রিপোর্ট পেশ করে ৷ সেই রিপোর্ট থেকেই উঠে এল এই চাঞ্চল্যকর তথ্য ৷ রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, পিএনবি-তে যে আর্থিক নয়ছয় চলছে সেই বিষয়টি ২০১৭ সালের ৮ জুন প্রকাশ্যে এসেছিল ৷ কিন্তু ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গোটা বিষয়টি চেপে রেখেছিল আয়কর বিভাগ ৷

তবে, কেন চেপে রাখা হয়েছিল গোটা বিষয়টি ? সেই প্রসঙ্গে তেমন যুতসই কোনও উত্তর মিলল না আয়কর বিভাগের তরফে ৷ আয়কর বিভাগের এক প্রবীণ আধিকারিক জাতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানালেন, ‘নীরব মোদি দেশ ছাড়ার পরই অর্থাৎ চলতি বছরের জুলাই-অগাস্টে ফিনান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের সঙ্গে সমস্ত তথ্য শেয়ার করা হয়েছে ৷’