ভুসি বা গুড়ের সঙ্গে এই ৭ জিনিস মিশিয়ে গরু-মোষকে খাওয়ান, দুধের বন্যা বয়ে যাবে ! বেচে পরিবার দেখবে অঢেল টাকার মুখ

Last Updated:

Animal Husbandry Tips : সঠিক যত্ন নিলে কেবল পশুরা সুস্থই থাকে না, দুধ উৎপাদনও স্থিতিশীল থাকে, যার কারণে গোয়ালার আয়ে টান পড়ে না।

ভুসি বা গুড়ের সঙ্গে এই ৭ জিনিস মিশিয়ে গরু-মোষকে খাওয়ান, দুধের বন্যা বয়ে যাবে !
ভুসি বা গুড়ের সঙ্গে এই ৭ জিনিস মিশিয়ে গরু-মোষকে খাওয়ান, দুধের বন্যা বয়ে যাবে !
শুভেন্দ্র ধর দ্বিবেদী, আজমগঢ়: আবহাওয়ার পরিবর্তনের প্রভাব সরাসরি দুগ্ধদানকারী পশুদের উপর পড়ে। ঠান্ডা এবং বৃষ্টির দিনে তাপমাত্রা হ্রাস তাদের শরীরে শক্তির ভারসাম্যকে প্রভাবিত করে, যার ফলে দুধ উৎপাদন হ্রাস পায়। আর্দ্রতা এবং ঠান্ডার কারণে পশুরা প্রায়শই অসুস্থ হয়ে পড়ে। এই সময়ে তাই গবাদি পশুদের উষ্ণ এবং শুষ্ক জায়গা, পুষ্টিকর খাবার এবং পর্যাপ্ত পরিষ্কার জল সরবরাহ করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে সময়ে সময়ে টিকা এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষাও প্রয়োজন। সঠিক যত্ন নিলে কেবল পশুরা সুস্থই থাকে না, দুধ উৎপাদনও স্থিতিশীল থাকে, যার কারণে গোয়ালার আয়ে টান পড়ে না।
পরিবর্তনশীল ঋতুতে গবাদি পশুদের বিশেষ যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ঠান্ডা এবং বৃষ্টিতে তাদের দুধ উৎপাদন কমতে শুরু করে। এই সময়ে পশুদের সবুজ পশুখাদ্য, শুকনো ঘাস, শস্য এবং খনিজ মিশ্রণ সহ সুষম খাদ্য দিতে হবে। তাদের একটি শুষ্ক এবং উষ্ণ জায়গায় রাখতে হবে, যাতে তারা ঠান্ডা এবং আর্দ্রতার দ্বারা প্রভাবিত না হয়। পরিষ্কার এবং হালকা গরম জল সরবরাহ করতে হবে। এছাড়াও, সময়ে সময়ে টিকা এবং কৃমিনাশক ওষুধ দিতে হবে। তার পরেও চাইলে এক দেশীয় টোটকা অবলম্বন করা যায়। তাতে পশুরা সুস্থ থাকবে এবং পরিবর্তনশীল ঋতুতেও দুধ উৎপাদনও স্থিতিশীল থাকবে।
advertisement
advertisement
৭টি জিনিসের অলৌকিক মিশ্রণ:
রান্নাঘরে থাকা কিছু জিনিস দিয়ে তৈরি এই রেসিপিটি পশুদের স্বাস্থ্যের জন্যও খুবই উপকারী এবং দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতেও কার্যকর। এই দেশি রেসিপিটি তৈরি করতে আমাদের মেথি বীজ, মৌরি, সেলেরি, কালো লবণ, আমলকি গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো এবং গুড়ের প্রয়োজন। প্রথমে মেথি, মৌরি এবং সেলেরি হালকা করে ভেজে নিতে হবে। তারপর ঠান্ডা করার পর পিষে গুঁড়ো তৈরি করতে হবে। এতে আমলকি গুঁড়ো, কালো লবণ এবং হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে একটা কৌটোয় তুলে রাখতে হবে।
advertisement
ব্যবহারবিধি:
প্রতিদিন সকালে এবং সন্ধ্যায় খাবারের পর গবাদি পশুকে এক টেবিল চামচ এই মিশ্রণটি খাওয়াতে হবে। চাইলে এটি ভুসি বা গুড়ের সঙ্গে মিশিয়েও খাওয়ানো যায়। খাওয়ানোর ৩ থেকে ৭ দিনের মধ্যে এর প্রভাব নজরে পড়বে। এটি গবাদি পশুর ক্ষুধা বাড়াবে এবং হজম প্রক্রিয়া উন্নত করবে, যা দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি করবে। একই সঙ্গে, তাদের গ্যাসের সমস্যাও দূর হবে। কেন না, মেথি এবং মৌরি হজমশক্তি উন্নত করতে কার্যকর। এছাড়া সেলেরিও গ্যাসের সমস্যা দূর করে। আমলকি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এবং শরীরে শক্তি আসে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
ভুসি বা গুড়ের সঙ্গে এই ৭ জিনিস মিশিয়ে গরু-মোষকে খাওয়ান, দুধের বন্যা বয়ে যাবে ! বেচে পরিবার দেখবে অঢেল টাকার মুখ
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement