Covid-19 alert: কেন এই মুহূর্তেই প্রয়োজন সামাজিক দূরত্বের, মনে করিয়ে দিলেন আনন্দ মাহিন্দ্রা
- Published by:Swaralipi Dasgupta
Last Updated:
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান এমন একটি ছবি ভাগ করেছেন যেখানে কোনও এক ব্যক্তিকে কাউন্টারে উঁকি মারতে দেখা যাচ্ছে।
#নয়াদিল্লি: ভাইরাস বোধহয় বিদায় নিয়েছে, এই ভেবে সকলেই যখন গা ছাড়া দিয়েছে, তখনই ভারতে আছড়ে পড়েছে করোনার (Corona) দ্বিতীয় ঢেউ। তাই জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব ও তারকারা সবার কাছে আবার নতুন করে আর্জি জানাচ্ছেন স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য। বুধবারের মধ্যে, ভারতে করোনা ভাইরাস সংক্রমিতের সংখ্যা ১২,৮০১,৭৮৫-তে দাঁড়িয়েছে এবং ১,৬৬,১৭৭ জন মারা গিয়েছেন। এই পরিসংখ্যানগুলির দেখে, মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা (Anand Mahindra) witter-এ জানিয়েছেন লোকেরা কী ভাবে করোনাভাইরাস সংক্রান্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা উড়িয়ে দিচ্ছেন সে সম্পর্কে তার চিন্তাভাবনা।
মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান এমন একটি ছবি ভাগ করেছেন যেখানে কোনও এক ব্যক্তিকে কাউন্টারে উঁকি মারতে দেখা যাচ্ছে। ব্যক্তি ও কর্মীদের মধ্যে কাচের একটি দেওয়াল আছে। কিন্তু ওই ব্যক্তি কাচের দেওয়ালের উপরের গর্ত দিয়ে নিজের মাথা গলিয়ে দিয়েছেন। তাঁর মুখে মাস্কও নেই। দেখে মনে হয় এটি কোনও সরকারি অফিসের অভ্যন্তরের ছবি। এই ছবিটির শিরোনামে বছর ৬৫-র আনন্দ মাহিন্দ্রা লিখেছেন যে স্পষ্টতই মানুষ সামাজিক দূরত্বে অভ্যস্ত নয়। কিন্তু তিনি আরও বলেন যে সময় এসে গিয়েছে আমাদের ছোট ছোট পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের দায়িত্বটুকু পালন করার। তিনি তাঁর অনুগামী নেটিজেনদের মাথা পিছনে সরিয়ে এনে মাস্ক পরে নেওয়ার জন্য আহ্বান জানান।
advertisement
Clearly, we’re not accustomed to social distancing. But it’s time to do our bit: pull our heads back and mask up! pic.twitter.com/cqK9apinMq
— anand mahindra (@anandmahindra) April 7, 2021
advertisement
অনেকেই মাহিন্দ্রার এই বক্তব্যকে সমর্থন জানান। তবে তার সঙ্গে সঙ্গে নেটিজেনরা এই প্রশ্নও তোলেন যে ভারতের কিছু কিছু রাজ্যে এখন ভোটের গরম হাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে। সেখানে কিন্তু কোনও রকম স্বাস্থ্যবিধি পালন করা হচ্ছে না। অনেক নেটিজেনরা তাই প্রশ্ন করেন যে শুধু সাধারণ মানুষই বা কেন এর দায়ভার নেবেন? নেতারা যখন কোনও রকম মাস্ক ও সামাজিক দূরত্বের বালাই না করে নির্বাচনী প্রচার করেন তখন কিছুটা দায়িত্ব কি তাঁদের উপরেও বর্তায় না?
advertisement
তবে শুধু শুধু বিতর্ক সৃষ্টি না করে অনেকেই বলেছেন যে আমাদের উচিত কনফুসিয়াসের কথা মেনে চলা। কনফুসিয়াস বলেছিলেন যে অন্ধকারকে দোষ না দিয়ে তার পরিবর্তে একটা মোমবাতি জ্বাললেই সমস্যা মিটে যায়। ইঙ্গিত স্পষ্ট- নিজে সচেতন হলে সমাজও সচেতন হবে!
Written By: Doyel
Location :
First Published :
April 09, 2021 4:26 PM IST