Murshidabad News: ধানের ধসা রোগ! সাগরদিঘীতে চরম সমস্যায় কৃষকরা
- Published by:Soumabrata Ghosh
Last Updated:
রাজ্যের অধিকাংশ কৃষকের কাছে ধানই প্রধান চাষ। কিন্তু ধানের শীষ বেরোনোর সময় এলেই ভয়ে থাকেন চাষি। প্রায়ই দেখা যায়, ধানগাছের পাতা খয়েরি হয়ে যাচ্ছে। ছোপ ছোপ দেখা যাচ্ছে। কখনও বা পাশকাঠি ছাড়ে না।
#মুর্শিদাবাদঃ রাজ্যের অধিকাংশ কৃষকের কাছে ধানই প্রধান চাষ। কিন্তু ধানের শীষ বেরোনোর সময় এলেই ভয়ে থাকেন চাষি। প্রায়ই দেখা যায়, ধানগাছের পাতা খয়েরি হয়ে যাচ্ছে। ছোপ ছোপ দেখা যাচ্ছে। কখনও বা পাশকাঠি ছাড়ে না। কখনও আবার দেখা যায়, গাছগুলো বাড়ছে না, বেঁটে রয়ে যাচ্ছে। শীষের ভিতর দানা নেই। সপ্তাহ খানেক ধরে জমিতে অনেক গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে। পাতার উপরের অংশ হলুদ হয়ে যাচ্ছে। পরে তা ছড়িয়ে প়ড়ছে গাছের অন্য অংশেও। আতঙ্কিত চাষিরা আক্রান্ত গাছের নমুনা নিয়েও কৃষি দফতরে এসে জানতে চাইছেন প্রতিকারের উপায়।
মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘী ব্লকের অন্তর্গত লালিপাল, যাদবপুর সহ একাধিক মৌজায় পাকা ধানে ধসা লেগে নষ্ট বিঘার পর বিঘা ধানের জমি। যা নিয়ে চিন্তিত ধান চাষীরা। অত্যধিক, বৃষ্টিপাত ও ধানের জমিতে জল জমে থাকার কারণে ধসা রোগের সৃষ্টি হয়। শোষক পোকার আক্রমণ ও ধসা রোগে বিঘার পর বিঘা জমির ধান গাছের শিস নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ফলে দেশী খাস ধানে বিপুল ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষি দফতর।
advertisement
advertisement
এই ঘটনায় সাগরদিঘী ব্লকের বিভিন্ন এলাকার চাষিদের মাথায় হাত পড়ে গিয়েছে। বাদামী শোষক পোকার নিয়ন্ত্রণের একটি উপায় হল, কীট নজরে এলেই বীজবপন করা জমিতে জল ভরে দেওয়া। তবে যদি দেখেন যে জল ভরে দিয়ে লাভ নেই এবং বুঝতে পারেন যে বাদামী গাছফড়িং -এর সংখ্যা তার প্রাকৃতিক বিপক্ষের তুলনায় বেশি, তাহলে সেগুলি থেকে বাঁচতে ও ক্ষতি আটকাতে কীটনাশক ব্যবহার করা উচিৎ।
advertisement
Koushik Adhikary
Location :
First Published :
November 05, 2022 1:09 PM IST