‘দিদির হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিতে পারি’,বললেন জেসিকা লালের বোন

Last Updated:

নিঃশর্তভাবে ক্ষমা করে দিতে পারেন দিদির হত্যাকারীকে ৷ এমনকী অভিযুক্ত জেল থেকে মুক্তি পেয়ে গেলেও তাঁর কোনও আপত্তি নেই বলে জানিয়ে দিলেন মডেল জেসিকা লালের বোন সবরিনা লাল ৷

#নয়াদিল্লি: নিঃশর্তভাবে ক্ষমা করে দিতে পারেন দিদির হত্যাকারীকে ৷ এমনকী অভিযুক্ত জেল থেকে মুক্তি পেয়ে গেলেও তাঁর কোনও আপত্তি নেই বলে জানিয়ে দিলেন মডেল জেসিকা লালের বোন সবরিনা লাল ৷
১৯৯৯ সালের সেই ঘটনা ৷ একটি প্রাইভেট পার্টিতে খুন হয়ে গিয়েছিলেন জনপ্রিয় মডেল জেসিকা লাল ৷ রাত বেশি হয়ে যাওয়ায় পানীয় সার্ভ করতে অস্বীকার করেছিলেন তিনি ৷ সেই ‘দোষে’মাদকাশক্ত মনু শর্মার পয়েন্ট ব্ল্যাক রেঞ্জের সামনে প্রাণ হারাতে হয়েছিল জেসিকাকে ৷ এই ঘটনার পরেই গর্জে উঠেছিল গোটা দেশ ৷ জেসিকার সমর্থনে পথে নেমেছিলেন মানুষ ৷
advertisement
advertisement
সম্প্রতি তিহার জেলের ওয়েলফেয়ার অফিসারকে চিঠি লিখছেন সরবিনা ৷ সেই চিঠিতেই মনুকে ক্ষমা করে দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি ৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘জেলের মধ্যে মনু অত্যন্ত ভাল হয়ে ছিল ৷ ভাল কাজ করেছে, মানুষের সেবা করেছে ৷ সে ১৫ বছর জেলে ছিল ৷ এখন তার মুক্তিতে আমার কোনও আপত্তি নেই ৷’’ শুধু তাই নয়, সরবিনা জানিয়েছেন, মনুর প্রতি আরও কোনও রাগ বা দুঃখও নেই তাঁর ৷
advertisement
জেলে ভাল কাজ করার জন্য মাত্র ৬ মাস আগেই মুক্ত কারাগারে এসেছেন ৪১ বছরের মনু ৷ প্রতিদিন সকালে তিনি কাজে বেরিয়ে যান, আবার সন্দ্যার সময় ফিরে আসেন ৷ জেসিকা লাল হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল তাঁর ৷
advertisement
২০০৬ সালে দিল্লি হাইকোর্ট তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে ৷ সুপ্রিম কোর্টেও একই সাজা বজায় ছিল তাঁর ৷ মাঝে ঠাকুরমার মৃত্যু এবং ভাইয়ের বিয়ের জন্য দু’বার প্যারোলে মুক্তি পেয়েছিলেন তিনি ৷
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
‘দিদির হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দিতে পারি’,বললেন জেসিকা লালের বোন
Next Article
advertisement
Maharashtra Doctor Death Update: কী চলত সরকারি হাসপাতালে, কেন নিজেকে শেষ করে দিলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? বিরাট কেলেঙ্কারি ফাঁস
কী চলত সরকারি হাসপাতালে,কেন নিজেকে শেষ করলেন মহারাষ্ট্রের তরুণী চিকিৎসক? কেলেঙ্কারি ফাঁস
  • মহারাষ্ট্রে তরুণী চিকিৎসকের আত্মহত্যার ঘটনায় এবার চাঞ্চল্যকর অভিযোগ তুলল নির্যাতিতার পরিবার৷ মৃতার এক সম্পর্কিত ভাইয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসককে ময়নাতদন্তের ভুয়ো রিপোর্ট তৈরি করতে বাধ্য করা হত৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement