Spirituality: ভয়-ডর উধাও! কোনও অনুভূতিই আর প্রভাবিত করতে পারছে না... তা-হলে কি আধ্যাত্মিকতার দুনিয়ায় চলে গিয়েছেন?

Last Updated:

Spirituality: মনের আধ্যাত্মিক স্থিতি বড়ই আরামদায়ক এবং এটা মনকে এক অপার আনন্দের জগতে নিয়ে যায়।

ভয়-ডর উধাও! কোনও অনুভূতিই আর প্রভাবিত করতে পারছে না... তা-হলে কি আধ্যাত্মিকতার দুনিয়ায় চলে গিয়েছেন?
ভয়-ডর উধাও! কোনও অনুভূতিই আর প্রভাবিত করতে পারছে না... তা-হলে কি আধ্যাত্মিকতার দুনিয়ায় চলে গিয়েছেন?
#কলকাতা: যখন কোনও ব্যক্তি একটি নির্দিষ্ট মানসিক শান্তির স্তর অর্জন করেন, সাধারণত তখনই তাঁর মধ্যে আধ্যাত্মিকতার বোধ জাগ্রত হয়। তাঁর শরীর, মন এবং আত্মা এক হয়ে যায়। ব্যাপারটা আরও সহজ ভাবে বলা যাক। যখন কোনও মানুষ ভয় কিংবা আকর্ষণের উর্ধ্বে চলে যায় এবং কোনও অনুভূতিই তাকে প্রভাবিত করতে পারে না, তখন সেই মানুষটা পুরোপুরি ভাবে আধ্যাত্মিকতা (Spirituality) অর্জন করে। মনের আধ্যাত্মিক স্থিতি বড়ই আরামদায়ক এবং এটা মনকে এক অপার আনন্দের জগতে নিয়ে যায়। আমরা আজ এমন কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কথা আলোচনা করব, যার মাধ্যমে আধ্যাত্মিক মানুষ (Spiritual Person) চেনা সম্ভব হবে।
বিপদেও ভয়-ডর হীন:
সাধারণত ব্যক্তি আধ্যাত্মিক চিন্তায় বা স্তরে উন্নীত হলে আর কোনও কিছুতেই তিনি ভীত হন না। বরং সমস্ত রকম পরিস্থিতি ও সব রকম চরিত্রের ব্যক্তিদের হৃদয় দিয়ে গ্রহণ করতে পারেন। জীবনের বিভিন্ন দিকের নানা ধরনের চ্যালেঞ্জকে খোলা মনে গ্রহণ করতে পারেন। আধ্যাত্মিক মানুষরা সাধারণত জীবনের ইতিবাচক দিকের প্রতি বিশেষ নজর দিয়ে থাকেন।
advertisement
advertisement
পরচর্চা এড়িয়ে যাওয়া:
অন্যদের বিষয়ে খারাপ কথা বলা কিংবা অন্যদের নিয়ে পরচর্চা চালানো - এসব আসলে রুগ্ন মানসিকতার পরিচয়। যাঁরা আধ্যাত্মিক দৃষ্টিভঙ্গী থেকে জীবনকে দেখেন, তাঁরা মানুষের মধ্যে সর্বদাই ইতিবাচক দিক খোঁজার চেষ্টা করে যান এবং পরনিন্দা-পরচর্চায় থাকেন না।
advertisement
নিত্য-নতুন জ্ঞান অর্জনে উৎসাহী হওয়া:
লক্ষ্য পূরণের জন্য জ্ঞান অর্জন এবং কাজ করার আকাঙ্ক্ষা আধ্যাত্মিক মনের অন্যতম পরিচায়ক। বিশ্বের সমস্ত ঘটনা জানার বিষয়ে এঁদের আগ্রহ থাকে, নিয়মিত জ্ঞান আহরণ এবং আত্মবিশ্লেষণের মাধ্যমেই এঁরা আধ্যাত্মিক পথে অগ্রসর হন। লোভ এবং হিংসা থেকে দূরে গিয়েও এঁরা নিষ্কাম জ্ঞানের চর্চা করেন।
advertisement
দয়া ও ভালোবাসাকে অগ্রাধিকার দেওয়া:
আধ্যাত্মিক ব্যক্তিদের চরিত্রের প্রধান লক্ষণ হল যে, তাঁরা সর্বদা সুখী থাকার চেষ্টা করেন এবং অন্যদের প্রতি দয়ালু মনোভাব পোষণ করেন। এঁরা কখনওই মানুষকে হেয় করতে কিংবা কারওর বিষয়ে সমালোচনা করতে পছন্দ করে না। পরিবর্তে, তাঁরা সর্বদা অনুপ্রেরণাদায়ক কথাবার্তা বলেন। কেউ যদি এই একই মূল্যবোধে বিশ্বাস করেন, তাহলে সেই ব্যক্তি নিঃসন্দেহে এক জন আধ্যাত্মিক মানুষ।
advertisement
মনঃসংযোগে মনোনিবেশ:
মনে ধৈর্য্য এবং শান্তির ভাব বজায় রাখতে এঁরা সর্বদা মনঃসংযোগ বা ধ্যান করে থাকেন। প্রকৃত অর্থে ধ্যান করার ক্ষমতা শুধুমাত্র সামান্য কিছু মানুষেরই থাকে। যাঁরা মানসিক শান্তির অভাব বোধ করেন, তাঁরাও নিয়মিত ধ্যানের অভ্যেসের মাধ্যমে জীবনে শান্তি ফিরে পেতে পারেন।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Spirituality: ভয়-ডর উধাও! কোনও অনুভূতিই আর প্রভাবিত করতে পারছে না... তা-হলে কি আধ্যাত্মিকতার দুনিয়ায় চলে গিয়েছেন?
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement