Monsoon Skin Care Tips: বর্ষায় ত্বকের সংক্রমণ গুরুতর সমস্যা কি না বুঝবেন কীভাবে?

Last Updated:

Monsoon Skin Care Tips: বর্ষায় ত্বকের সংক্রমণ খুব সাধারণ ব্যাপার। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়লে ত্বকে অ্যালার্জি বা ফুসকুড়ি হয়। কিন্তু সবসময় সেটা মানেই একজিমা নয়!

Skin Care: not all the skin infections are eczema everything you need to know
Skin Care: not all the skin infections are eczema everything you need to know
#কলকাতা: বর্ষায় ত্বকের সংক্রমণ খুব সাধারণ ব্যাপার। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়লে ত্বকে অ্যালার্জি বা ফুসকুড়ি হয়। সংবেদনশীল ত্বকে সংক্রমণ আরও বেশি হয়। এ সময় একজিমাও খুব হয়। কিন্তু মাতায় রাখতে হবে ত্বকের সমস্যা মানেই একজিমা নয়। ডাক্তারি পরিভাষায় একে বলে, অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস। এতে ত্বক শুকনো হয়ে যায়, জ্বালা করে। সঙ্গে তীব্র চুলকানি হয়। তাই বর্ষাকালে সঠিক ত্বকের যত্নের রুটিন মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ।
বর্ষায় ত্বকের সংক্রমণ না কি একজিমা, বোঝা যাবে কী করে: একজিমা নাকি ত্বকের সংক্রমণ, নির্ধারণ করার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হল, লক্ষণ পরীক্ষা করা। একজিমায় ত্বক লাল হয়ে যায়। সঙ্গে থাকা জ্বালাভাব এবং চুলকানি। অনেক সময় ত্বকে খোসাও উঠতে পারে। অন্য দিকে, বর্ষার সংক্রমণে লাল এবং ফোলাভাব থাকে। চুলকানি হয় সঙ্গে হালকা ফুসকুড়ি। ভাইরাল স্কিন ইনফেকশনের ফলে বেদনাদায়ক ফোস্কাও হতে পারে। সামগ্রিকভাবে এটা বলা যেতে পারে যে যদি একজন ব্যক্তির ত্বক জুড়ে কমলা বা হলুদ রঙের ক্রাস্ট, পুঁজ ভরা ফোস্কা, ফোলা দাগ বা লাল দাগ ছড়িয়ে পড়ে, তবে খুব সম্ভবত সেটা সংক্রমণের জন্য হয়েছে।
advertisement
advertisement
আরেকটা লক্ষণ হল, জ্বর হয়েছে কি না দেখা: যখন গোটা গায়ে ফুসকুড়ি বের হয় তখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে জ্বরও আসে। এটা সংক্রমণের কারণেই হয়। অবিলম্বে এর চিকিৎসা প্রয়োজন। অন্য দিকে, একজিমার নির্দিষ্ট চিকিৎসা পদ্ধতি রয়েছে। কারও একজিমা হওয়ার পরেও যদি ফুসকুড়ি হয় তাহলে ত্বকের সংক্রমণ হতে পারে। কারণ একজিমা সংক্রমণকে বাড়িয়ে দেয়।
advertisement
একজিমার মতো লক্ষণ হলেও একজিমা নয়: বর্ষায় ত্বকে অনেক রকম সংক্রমণ হয়। এগুলোর লক্ষণ একজিমার মতো হলেও সেগুলো একজিমা নয়।
স্ক্যাবিস: এটা ছোঁয়াচে রোগ। ছোট ছোট পোকা চামড়ার উপরের স্তরে প্রবেশ করে এবং ডিম পাড়ে। এতে ফুসকুড়ি হয়, সঙ্গে অসহ্য চুলকানি।
advertisement
সোরিয়াসিস: একজিমা এবং সোরিয়াসিস উভয়েরই শুষ্ক, ফাটা ত্বক, চুলকানি এবং খসখসে, লাল দাগের মতো একই লক্ষণ দেখা যায়। কিন্তু একজিমার ক্ষেত্রে প্যাচগুলো পাতলা হয় এবং অনেক সময় প্যাচ থেকে তরলও বের হয়।
আমবাত: ছোট বা বড় বড় ফুসকুড়ির মতো হয়। চুলকানি একজিমার মতোই, আমবাত একদিনের মধ্যে চলে যেতে পারে কিংবা কয়েকদিন বা সপ্তাহ ধরে চলতে পারে। তবে আমবাত হলে চোখের পাতা, ঠোঁট এবং গলা ফুলে যেতে পারে।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Monsoon Skin Care Tips: বর্ষায় ত্বকের সংক্রমণ গুরুতর সমস্যা কি না বুঝবেন কীভাবে?
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement