Skin Care: বয়স ৩০ পেরিয়েছে? ১৮-র মতো ত্বক বজায় রাখতে মেনে চলুন এইগুলি...

Last Updated:

Skin Care: বয়স একটা সংখ্যামাত্র। দুর্ভাগ্য হল ত্বকের ক্ষেত্রে মোটেই গ্রহণযোগ্য নয় জনপ্রিয় এই প্রবাদ।

ফেস ওয়াশ: অনেকেই ফেস ওয়াশকে খুব একটা গুরুত্ব দেন না। কিন্তু ত্বকচর্চায় এর কোনও বিকল্প নেই। বিশেষ করে বর্ষাকালে। শুধু মুখ ধোয়া কিংবা মুখ ধোয়ার সময় হালকা মাসাজ মুখের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। ত্বকও হাইড্রেটেড থাকে।
ফেস ওয়াশ: অনেকেই ফেস ওয়াশকে খুব একটা গুরুত্ব দেন না। কিন্তু ত্বকচর্চায় এর কোনও বিকল্প নেই। বিশেষ করে বর্ষাকালে। শুধু মুখ ধোয়া কিংবা মুখ ধোয়ার সময় হালকা মাসাজ মুখের ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। ত্বকও হাইড্রেটেড থাকে।
বয়স একটা সংখ্যামাত্র। দুর্ভাগ্য হল ত্বকের ক্ষেত্রে মোটেই গ্রহণযোগ্য নয় জনপ্রিয় এই প্রবাদ। বয়স ৩০ পেরোলেই শরীরে নানা পরিবর্তন আসতে শুরু করে। আর মাথাব্যথা বাড়ায় ত্বক। চুল সাদা হতে শুরু করে, হজমের গোলমাল দেখা দেয় সঙ্গে একটুতেই ক্লান্তি গ্রাস করে। এছাড়া ত্বক তার নমনীয়তা হারাতে শুরু করে ৩০ পেরোলেই।
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেন, ত্বকে দাগ বা সূক্ষ রেখার মতো বার্ধক্যের লক্ষণগুলো খুব সাধারণ। কোষের পুনর্জন্ম একপ্রকার বন্ধ হয়ে যায়। কোলাজেন এবং ইলাস্টিন স্টক কমতে শুরু করে যার ফলে ত্বক উজ্জ্বলতা এবং নমনীয়তা হারায়। ত্বকে ডার্ক স্পট বাড়ার প্রবণতা দেখা দেয়। বার্ধক্য স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। তবে তারপরেও ত্বককে ভালো রাখা যায়। এখানে তেমনই কয়েকটি কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হল।
advertisement
advertisement
শুরুর কথা:
খাবারের সঙ্গে ত্বকের সম্পর্ক গভীর। সবুজ শাকসবজি খাওয়া এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলা শুধু ত্বক নয় সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। এছাড়াও প্রতিদিন ২ থেকে ৩ লিটার জল খেতে হবে। জল শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলোকে বের করে দেয় এবং ত্বককে আদ্র রাখতে সাহায্য করে। যার ফলে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় থাকে। তাছাড়া উজ্জ্বল ত্বকের জন্য জীবনযাত্রাতেও পরিবর্তন আনতে হবে। ধূমপান এবং মদ্যপান এড়িয়ে চলা সবচেয়ে উপকারী।
advertisement
কোলাজেন:
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেহে কোলাজেন উৎপাদন হ্রাস পায়। কোলাজেন হল এক ধরনের প্রোটিন যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রেখে সুস্থ, উজ্জ্বল এবং তারুণ্যময় রাখে। শরীরে কোলাজেনের মাত্রা বেশি হলে ত্বক স্বাভাবিকভাবেই দৃঢ় এবং কোমল দেখাবে। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ উদ্ভিদ ভিত্তিক খাবার গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ। যা প্রাকৃতিকভাবে শরীরে কোলাজেন উৎপাদন বাড়াবে।
advertisement
এসপিএফ:
বয়স যাই হোক ত্বকের জন্য সানস্ক্রিন মাস্ট। বিশেষ করে বার্ধক্যের লক্ষণগুলো ফুটতে শুরু করলে এটা আরও প্রয়োজন। রোদ থাকুক বা না থাকুক, সানস্ক্রিনকে অ্যান্টি এজিং কিটের অংশ করতে হবে। ইউভিবি-র ফলে পোড়া ত্বক, বাদামি দাগ, বলিরেখা দেখা দিতে পারে। তাই বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞরা সূর্যের তীব্র রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করতে প্রতিদিন এসপিএফ ব্যবহার করার পরামর্শ দেন।
advertisement
ফেসিয়াল মাসাজ:
বয়স ৩০ পেরোলেই প্রতিদিন নিয়ম করে ফেসিয়াল ম্যাসাজ করতে হবে। এটা রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি, লিম্ফ্যাটিক নিষ্কাষন এবং কোষের টার্নওভার-সহ ত্বককে একাধিক সুবিধা দেয়। মুখের পেশিগুলিও আরাম পায়।
advertisement
এক্সফোলিয়েশন:
এক্সফোলিয়েশন যে কোনও ত্বক চর্চার রুটিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। মৃত কোষ সরিয়ে ত্বককে সুস্থ এবং উজ্জ্বল রাখতে এর জুড়ি নেই। বয়স ৩০-এর কোঠায় প্রবেশ করলে এটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু অতিরিক্ত এক্সফোলিয়েট করা উচিত নয়।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Skin Care: বয়স ৩০ পেরিয়েছে? ১৮-র মতো ত্বক বজায় রাখতে মেনে চলুন এইগুলি...
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement