Healthy Lifestyle: গাঁটে গাঁটে ব্যথা, জয়েন্টে ফোলা! ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত নয় তো,সাবধান হন এখনই

Last Updated:

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলেও শরীরে তার কোনও লক্ষণ দেখা প্রায় যায় না বললেই চলে।

Healthy Lifestyle: high uric acid why you should never ignore - Photo- Representative
Healthy Lifestyle: high uric acid why you should never ignore - Photo- Representative
#কলকাতা: বয়স ৩০ পেরোলেই মাথাচাড়া দেয় রোগব্যাধি। প্রেসার, সুগার, কোলেস্টেরল তো বাসা বাঁধেই, ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যাও শুরু হয়। আশঙ্কার কথা হল, নিয়মিত ওয়ার্কআউট এবং সঠিক ডায়েটের পরেও ইউরিক অ্যাসিড হানা দিতে পারে। ফলে জয়েন্টে ব্যথা-সহ অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়। মাথায় রাখতে হবে, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলেও শরীরে তার কোনও লক্ষণ দেখা প্রায় যায় না বললেই চলে। তাই একটা বয়সের পর নির্দিষ্ট সময় অন্তর রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত।
উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিড বিপজ্জনক কেন: ইউরিক অ্যাসিড শরীরের বিপাকীয় ক্রিয়াকলাপের অংশ। বর্তমানে জীবনযাত্রার ব্যাপক পরিবর্তন এবং নানা ওষুধ সেবনের ফলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া খুব সাধারণ ঘটনা। ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রাকে হাইপারইউরিসেমিয়া বলা হয়। হাইপারইউরিসেমিয়া হওয়ার একটি সাধারণ কারণ হল ভুল খাদ্যাভ্যাস। প্রচুর মাছ এবং অন্যান্য আমিষ, কফি, চকোলেট ইত্যাদি খাওয়ার ফলে এই রোগ হতে পারে। অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে মেটাবলিক সিনড্রোমের মতো রোগ।
advertisement
advertisement
মাত্রাতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের লক্ষণ: যাঁদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাঁদের রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। ঘুরিয়ে বলা যায়, উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিডের ফলে কিডনি ফেলিওরের সম্ভাবনা থাকে। রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে গাউটি আর্থ্রাইটিস হতে পারে। এছাড়া জয়েন্টে ব্যথা, ফোলা, পায়ের আঙুল ফোলা, গোড়ালি, হাঁটু এমনকী হাত এবং কবজিতেও সমস্যা দেখা দিতে পারে।
advertisement
চিকিৎসা না করালে কী হতে পারে: উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের ফলে গাউট (ব্যথাযুক্ত জয়েন্ট) বা ইউরিক অ্যাসিড স্টোন হতে পারে। গাউট হল ফোলাভাব যা জয়েন্টগুলিতে ইউরিক অ্যাসিড জমা হওয়ার কারণে হয়। এর ফলে ছোট জয়েন্টগুলোতে বা পায়ের জয়েন্টগুলোতে জ্বালা করে। গাউটের চিকিৎসা না করালে জয়েন্টের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি পারে। অন্যান্য সমস্যাও দেখা দেয়।
advertisement
উচ্চ ইউরিক অ্যাসিডের কারণে আরেকটি রোগ হতে পারে সেটা হল ইউরিক অ্যাসিডের পাথর। এই পাথরগুলি সাধারণত এক্স-রেতে দেখা যায় না। সনাক্ত করার জন্য আল্ট্রাসাউন্ড বা সিটি স্ক্যানের প্রয়োজন হয়। যদি এই পাথরগুলি যথেষ্ট বড় হয় এবং মূত্রপথে বাধা দেয়, তাহলে কিডনির ক্ষতি হতে পারে। দীর্ঘ সময়ের জন্য বড় পাথর থাকলে ইউরেট নেফ্রোলিথিয়াসিস হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।
advertisement
চিকিৎসা: ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা খুব বেশি হলে মাছ, অ্যালকোহল, আমিষ জাতীয় খাবার, চকোলেট এবং কফি পান থেকে বিরত থাকতে হবে। এর চিকিৎসার খুব সাধারণ দুটি ওষুধ হল, অ্যালোপিউরিনল এবং ফেবুক্সোস্ট্যাট।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Healthy Lifestyle: গাঁটে গাঁটে ব্যথা, জয়েন্টে ফোলা! ইউরিক অ্যাসিডের বাড়বাড়ন্ত নয় তো,সাবধান হন এখনই
Next Article
advertisement
Jiban Krishna Saha: ‘মোবাইল ফেলিনি’, মুখ খুলেই বিস্ফোরক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় অভিযুক্ত জীবনকৃষ্ণ! জামিনের আবেদনে তীব্র বিরোধিতা ইডির
‘মোবাইল ফেলিনি’, মুখ খুলেই বিস্ফোরক জীবনকৃষ্ণ! জামিনের আবেদনে তীব্র বিরোধিতা ইডির
  • আদালতে হাজির হয়ে তিনি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেন জীবনকৃষ্ণ

  • জামিনের আবেদন বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার

  • ‘মোবাইল ফেলে দেওয়ার কোনও ঘটনা ঘটেনি’, জীবনকৃষ্ণ

VIEW MORE
advertisement
advertisement