Healthy Lifestyle: মাতৃজঠর থেকেই প্রতিটি মানুষের সঠিক পুষ্টি জরুরি, না হলে পরে হতে পারে বড় সমস্যা... যা জানালেন বিশেষজ্ঞ

Last Updated:

আলোচনা করবেন বেঙ্গালুরুর রিচমন্ড রোডের ফর্টিস হাসপাতালের কনসালট্যান্ট পেডিয়াট্রিশিয়ান এবং নিওনেটোলজিস্ট ডা. শালিনী চিকু।

মাতৃজঠর থেকেই প্রতিটি মানুষের সঠিক পুষ্টি জরুরি, না হলে পরে হতে পারে বড় সমস্যা... যা জানালেন বিশেষজ্ঞ
মাতৃজঠর থেকেই প্রতিটি মানুষের সঠিক পুষ্টি জরুরি, না হলে পরে হতে পারে বড় সমস্যা... যা জানালেন বিশেষজ্ঞ
জন্মলগ্ন থেকেই প্রতিটি মানুষের পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এমনকী মাতৃ জঠর থেকেই এই পুষ্টি জরুরি। বলা হয় যে, গর্ভধারণের সময় থেকে শিশুর জন্মের ২ বছর পর্যন্ত সঠিক পুষ্টি লাভ আবশ্যক। যা শিশুর শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। এই পর্যায়ে যদি শিশু সঠিক পুষ্টি না পায়, তাহলে পরবর্তী কালে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশনের মতো জটিল সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, একটি শিশুর জন্মের পরের ৬ মাস পর্যন্ত তাকে পুরোপুরি স্তন্যপান করানো আবশ্যক। এই পর্বের পরেই তাকে কমপ্লিমেন্টারি খাবার দেওয়া উচিত। যদিও স্তনদুগ্ধ পান শিশুর ২ বছর বয়স পর্যন্ত করাতেই হবে। আজ শিশুদের সঠিক পুষ্টির বিষয়ে আলোচনা করবেন বেঙ্গালুরুর রিচমন্ড রোডের ফর্টিস হাসপাতালের কনসালট্যান্ট পেডিয়াট্রিশিয়ান এবং নিওনেটোলজিস্ট ডা. শালিনী চিকু
advertisement
শিশুদের ক্ষেত্রে ৬ মাস বয়সটা কমপ্লিমেন্টারি খাবার শুরু করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই সময় যদি কমপ্লিমেন্টারি খাবার খাওয়ানো শুরু না করা যায় কিংবা দেরি হয়, তাহলে শিশুর সমস্যা হতে পারে। খাবার চিবিয়ে খেতে অসুবিধা হয়। এমনকী পরে ঠিক মতো খেতেও পারে না তারা। চোয়ালের সঞ্চালনের অবস্থা শিশুদের ৫-৬ মাস বয়সেই শুরু হয়ে যায়। এর পরেই বাচ্চারা গিলে খাবার খেতে পারে। এই পর্বের পরে ধীরে ধীরে শুরু হয়ে যায় হাত ও মুখের সমন্বয়। এর ফলে মুখে বারবার হাত দিতে থাকে শিশুরা। ইতিমধ্যেই শিশুদের মাড়ি শক্ত হয়। ৮-৯ মাস বয়সের মধ্যে জিভ সঞ্চালন ভাল ভাবে শুরু হয়ে যায়। ফলে দাঁত না থাকায় মাড়ি দিয়েই খাদ্য়দ্রব্য চিবোতে পারে তারা।
advertisement
advertisement
শিশুদের মধ্যে খাওয়াদাওয়ার বিষয়ে আগ্রহ বাড়ানোর কিছু টিপস:
১. খাওয়ানোর সময় শিশুর সঙ্গে কথা বলা কিংবা তার চোখের দিকে চোখ রাখা খুবই জরুরি। বাণিজ্যিক ভাবে প্রাপ্ত রেডিমেড খাবার খাওয়ানো চলবে না। তবে মাঝেমধ্যে খাবারের স্বাদ বদল করতে হবে। আর খাওয়ানোর সময় মোবাইল কিংবা ল্যাপটপ স্ক্রিন ব্যবহার করতে দেওয়া উচিত নয়।
advertisement
২. নিজে হাতে খাওয়ার জন্য উৎসাহ দিতে হবে। মোটামুটি ৮-৯ মাস বয়স থেকে শিশুরা যখন বসতে পারে, তখন থেকেই এই অভ্যাস করাতে হবে। পরিবারের সকলে যখন খেতে বসবেন, তখন বাড়ির বাচ্চাটাকেও সেখানে বসাতে হবে।
৩. সন্তান একটু বড় হয়ে গেলে খাবার তৈরির বিষয়টাও তাকে বোঝানো উচিত। ফল-সবজি কিনতে গেলে তাকেও সঙ্গে নিয়ে যেতে হবে। এতে ফল-সবজির রঙ, স্বাদ, উৎস বুঝতে পারবে সে। এমনকী রান্না করার সময় রান্নাঘরে একটি নিরাপদ দূরত্বে তাকে বসিয়ে রাখতে হবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Healthy Lifestyle: মাতৃজঠর থেকেই প্রতিটি মানুষের সঠিক পুষ্টি জরুরি, না হলে পরে হতে পারে বড় সমস্যা... যা জানালেন বিশেষজ্ঞ
Next Article
advertisement
Weekly Horoscope: সাপ্তাহিক রাশিফল ৩ – ৯ নভেম্বর, ২০২৫: দেখে নিন এই সপ্তাহ নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা
সাপ্তাহিক রাশিফল ৩ – ৯ নভেম্বর, ২০২৫: দেখে নিন এই সপ্তাহ নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ
  • সাপ্তাহিক রাশিফল ৩ – ৯ নভেম্বর, ২০২৫

  • দেখে নিন এই সপ্তাহ কেমন যাবে আপনার?

  • জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

VIEW MORE
advertisement
advertisement