Drinking Water: ফিল্টার্ড ওয়াটার না কি ফোটানো জল? শরীরের জন্য কোনটা ভাল?

Last Updated:

Drinking Water: ফিল্টার করা জল এবং ফোটানো জল, দুটোই কি একই রকম বিশুদ্ধ?

টাইফয়েড, ডায়রিয়ার মতো জলবাহিত রোগেও জল ফুটিয়ে খেতে বলেন চিকিৎসকরা
টাইফয়েড, ডায়রিয়ার মতো জলবাহিত রোগেও জল ফুটিয়ে খেতে বলেন চিকিৎসকরা
‘একটু জল পাই কোথায় বলতে পারেন’? পথিককে জিজ্ঞেস করেছিলেন তৃষ্ণার্ত ব্যক্তি। তারপর যে তাঁর কী অবস্থা হয়েছিল সুকুমার রায় তা ‘অবাক জলপান’-এ লিখে গেছেন। এখন আর শুধু ‘জল পাই’ নয়, প্রশ্নটা দাঁড়িয়েছে, ‘বিশুদ্ধ জল পাই কোথায় বলতে পারেন’?
জলই জীবন। কিন্তু বিশুদ্ধ জল কোথায় মিলবে? বর্তমান সময়ে এটাই চ্যালেঞ্জ। যাদের পকেটে পয়সা আছে তাঁরা জল ফিল্টার করার মেশিন কিনে নেন। কিন্তু যাদের সেই ক্ষমতা নেই, তাঁদের ফুটিয়ে জল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। টাইফয়েড, ডায়রিয়ার মতো জলবাহিত রোগেও জল ফুটিয়ে খেতে বলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ফিল্টার করা জল এবং ফোটানো জল, দুটোই কি একই রকম বিশুদ্ধ?
advertisement
কলের জল সরাসরি পান করা যায়: যদি কেউ মনে করেন কলে যে জল আসছে তা পান করা স্বাস্থ্যকর, তবে তিনি মূর্খের স্বর্গে বাস করছেন। জল শোধনাগার বা বড় ট্যাঙ্কে ব্যাকটেরিয়া মারার জন্য ক্লোরিন এবং ফ্লোরাইড ব্যবহার করা হয়। তাই এটা নিরাপদ ধরে নেওয়া হয়। কিন্তু যে পাইপের মাধ্যমে সেই জল বাড়িতে পৌছচ্ছে সেটা শেষ কবে পরিষ্কার হয়েছে কেউ জানে না। তাই কল থেকে সরাসরি জল খাওয়ার আগে দুবার ভাবতে হবে। তবে পানীয় জলের গুণাগুণ নিয়ে মানুষ সচেতন হচ্ছেন। সারা দেশে নিরাপদ পানীয় জল পৌঁছে দিতে সরকারি পর্যায়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন :  বাঙালির চায়ের সঙ্গে থিন অ্যারারুট বিস্কুট এক ও অদ্বিতীয়! জানুন অ্যারারুটের অঢেল উপকারিতা
জল কেন ফোটানো প্রয়োজন: জল ফুটিয়ে নেওয়া, জল বিশুদ্ধ করার সবচেয়ে প্রাচীন পদ্ধতিগুলোর একটা। জল ফোটানোর মূল উদ্দেশ্য হল, এতে থাকা জীবাণু মেরে ফেলা। তবে ফোটানো জলেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এতে জীবাণু মরে ঠিকই কিন্তু অন্যান্য রাসায়নিক পদার্থ দূর হয় না মোটেই। অদৃশ্য জলবাহিত ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য জীবাণু মারতে জল কমপক্ষে ২০ মিনিট ফোটাতে হয়। এর চেয়ে কম ফোটালে সেটা নিরাপদ নয়। কিন্তু তারপরেও সিসা, আর্সেনিক, ম্যাগনেসিয়াম এবং নাইট্রেটের মতো রাসায়নিক জলে থেকেই যায়।
advertisement
ফিল্টার্ড জল পান করা কি নিরাপদ: ফোটানো জলের তুলনায় ফিল্টার্ড জল পান করা নিরাপদ। ওয়াটার পিউরিফায়ার দূষিত জল থেকে শুধু জীবাণু নয়, রাসায়নিকও অপসারণ করে। আরও থেকে ইউভি ওয়াটার পিউরিফায়ার পর্যন্ত, এমন বেশ কিছু প্রযুক্তি রয়েছে যা জলকে বিশুদ্ধ করতে এবং পানযোগ্য করে তুলতে সাহায্য করে।
আরও পড়ুন :  বর্ণময় অর্পিতার আগ্রহ নেল আর্টেও! কী এই সাজ, এর জন্য কীভাবে যত্ন নেবেন নখের, জানুন
বিশুদ্ধ জল পানের উপকারিতা: বিশুদ্ধ জল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং খনিজও থাকে। বিপাক এবং ত্বকের স্বাস্থ্য বাড়াতে এবং ওজন কমানোর প্রক্রিয়াতেও সাহায্য করে বিশুদ্ধ জল।
Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
স্বাস্থ্য এবং লাইফস্টাইলের (Lifestyle News in Bengali)সব খবরের আপডেট পান নিউজ 18 বাংলাতে ৷ যেখানে থাকছে হেলথ টিপস, বিউটি টিপস এবং ফ্যাশন টিপসও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং টপ হেডলাইনগুলি অনলাইনে নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিতে ৷ এর পাশাপাশি ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ সব খবরের আপডেট পেতে ! News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Drinking Water: ফিল্টার্ড ওয়াটার না কি ফোটানো জল? শরীরের জন্য কোনটা ভাল?
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement