কোন বয়স থেকে অ্যান্টিএজিং ক্রিম ব্যবহার করা উচিত? বেশিরভাগই জানেন না!

Last Updated:

অ্যান্টিএজিং ক্রিমগুলো দাগ এবং বলিরেখা কমাতে দুর্দান্ত সাহায্য করে। (Beauty Tips) (Anti Ageing Cream)

অ্যান্টিএজিং ক্রিম
অ্যান্টিএজিং ক্রিম
বেশিরভাগ বিউটি প্রোডাক্টের গায়েই লেখা থাকে ‘অ্যান্টিএজিং’। বছরের পর বছর ধরে এমনটা চলে আসছে। সূর্যের ইউভি রশ্মি, অস্বাস্থ্যকর জীবনধারা, দূষণ, অপর্যাপ্ত ঘুম এবং মানসিক চাপের কারণে ত্বকের দফারফা অবস্থা হয়। তখনই অকাল বার্ধক্যের লক্ষণগুলো ফুটে উঠতে থাকে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, বলিরেখা দেখা দেয়।
বর্তমানের তরুণ প্রজন্ম ‘পিকচার পারফেক্ট’ ধারনায় বিশ্বাসী। চুল ত্বক থেকে পোশাকআশাক, সব কিছুই হতে হবে নিখুঁত। ফলে অকাল বার্ধক্য রোধে নিত্যনতুন পণ্য বাজারে আসছে। এতে আলফা এবং বিটা হাইড্রক্সি যৌগ, রেটিনল এবং ভিটামিন এ এবং সি মজুত রয়েছে। ফলে অ্যান্টিএজিং ক্রিমগুলো দাগ এবং বলিরেখা কমাতে দুর্দান্ত সাহায্য করে।
আরও পড়ুন: বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবসে দেশের সেরা কয়েকটি ঠিকানা, চোখ ফেরানো যায় না যেন!
অ্যান্টিএজিং ক্রিমের উপকারিতা: ত্বকের উজ্জ্বলতা হারানো এবং বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে উপসর্গের উপস্থিতি, এই দুটি কারণে ত্বক বয়স্ক দেখায়। একটি কার্যকরী অ্যান্টিএজিং ক্রিম দাগ এবং বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। বার্ধক্যের লক্ষণ যেমন ত্বকের অত্যধিক শুষ্কতা এবং ত্বকের দৃঢ়তা এবং নমনীয়তা হ্রাস খুব সাধারণ। বলা হয়ে থাকে একটানা কিছু সময় অ্যান্টিএজিং ক্রিম ব্যবহার করলে এই সমস্যাগুলোর সমাধান হয়ে যায়। হিপ সিড অয়েল হল অ্যান্টিএজিং ক্রিমের অন্যতম প্রধান উপাদান। এটা চোখ, গাল এবং ঘাড়ের চারপাশে ঝুলে যাওয়া ত্বককে আবার আগের অবস্থায় নিয়ে আসে। শুধু তাই নয়, এতে ময়েশ্চারাইজিং বৈশিষ্ট্যও রয়েছে, যা শুষ্ক ত্বকের নিরাময় করে।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন: ঘিয়ে ভাজা পরোটা খান? একদম তাই, ওটাই ওজন কমাবে! শুধু রেসিপিটা জানুন
অ্যান্টিএজিং ক্রিমে সাধারণত ভিটামিন ই এবং সি-র মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা ত্বকের ক্ষতিকারক কোষগুলির বিরুদ্ধে লড়াই করে। এমনকী পিগমেন্টেশন কমাতেও এর জুড়ি নেই। বিশেষজ্ঞরা বলেন, দীর্ঘক্ষণ রোদে থাকলে প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর সানস্ক্রিন এবং অ্যান্টিএজিং ক্রিম ব্যবহার করলে ট্যান বা পিগমেন্টেশনের মতো সমস্যা ছুঁতে পারবে না।
advertisement
শুধু ভেতর থেকে নয়, বাইরে থেকেই সুস্থ এবং তরতাজা থাকতে হবে। অকাল বার্ধক্যকে রুখে দিয়ে হয়ে উঠতে হবে কলেজ পড়ুয়ার মতো তরুণ। এজন্য অ্যান্টিএজিং সিরাম বেছে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
অ্যান্টি এজিং ক্রিম ব্যবহারের উপযুক্ত বয়স: কোন বয়স থেকে অ্যান্টি এজিং ক্রিম ব্যবহার করা উচিত? অনেকের মনেই এই প্রশ্নটা জাগে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে অ্যান্টিএজিং ক্রিম ব্যবহার শুরু করতে হবে। কারণ বার্ধক্যের লক্ষণগুলো ফুটে ওঠার আগেই তার সঙ্গে লড়াই শুরু করলে অনেকটা এগিয়ে থাকা যাবে।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
কোন বয়স থেকে অ্যান্টিএজিং ক্রিম ব্যবহার করা উচিত? বেশিরভাগই জানেন না!
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement