Mamata Banerjee on Subrata Mukherjee: 'সুব্রত দা'র দেহ দেখতে পারব না', পুজো ফেলে হাসপাতালে ছুটে এলেন মমতা

Last Updated:

Mamata Banerjee on Subrata Mukherjee Death: সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণের খবর দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সহযোগী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) কাছে পৌঁছনো মাত্রই হাসপাতালে হাজির হন তিনি।

সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকস্তব্ধ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের প্রয়াণে শোকস্তব্ধ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
#কলকাতা: কালীপুজোর রাতে বাংলার রাজনৈতিক মহলে অন্ধকার নেমে এল। প্রয়াত হলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন-সহ চারটি দফতরের মন্ত্রী, কলকাতার প্রাক্তন মেয়র সুব্রত মুখোপাধ্যায় (Subrata Mukherjee Death) প্রয়াত। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর। আর দীর্ঘদিনের সহকর্মী সুব্রত 'দা'-র প্রয়াণে শোকস্তব্ধ হয়ে হাসপাতালে ছুটে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। নিজের বাড়িতে তখন পুজোয় মগ্ন মমতা (Mamata Banerjee on Subrata Mukherjee)। রাত আটটার কিছু পরেই এসএসকেএম হাসপাতালে আসেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তড়িঘড়ি তাঁকে কিছু ফোন সারতে দেখা যায়। এরপরই মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে নিয়ে হাসপাতালে আসেন মমতা। ভিতরে বেশ কিছুক্ষণ কাটিয়ে বেরিয়ে তিনি বলেন, ''এমন আলোর দিনে অন্ধকার নেমে আসবে ভাবতেও পারিনি। অনেক দুর্যোগ এসেছে, কিন্তু এটা ভীষণ বড় দুর্যোগ। সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের মতো মানুষ, এত প্রাণবন্ত তিনি, পার্টি অন্ত প্রাণ আর হবে কিনা জানি না।''
তিনিই জানান, সকাল নটার সময় সুব্রত মুখোপাধ্যায় দেহ নিয়ে যাওয়া হবে রবীন্দ্র সদনে। দুপুর দুটো পর্যন্ত তাঁর দেহ থাকবে রবীন্দ্র সদনে। তারপর তার মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে তার বাড়িতে ও ক্লাবে। কিন্তু মমতা বলেন, ''সুব্রত দা-র মরদেহ আমার পক্ষে দেখা সম্ভব নয়। যাঁদের আমি খুব ভালোবাসি, তাঁদের দেহ আমি দেখতে পারি না। এই সেদিনও দেখা হল, হাসল। বলল আবার জেলায় জেলায় যাব। কিন্তু কী যে হল। বিরাট হার্ট অ্যাটাক হল। ডাক্তাররা চেষ্টা করেছিলেন অনেক। দার্জিলিংয়েও এমন হয়েছিল একবার, অনেক কষ্ট করে আমরা ফিরিয়ে এনেছিলাম। কিন্তু এবার আর হল না।''
advertisement
advertisement
রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমও বলেন, ''সুব্রতদার মৃত্যুতে আমরা সকলেই মর্মাহত। মন্ত্রী অরূপ বিশ্বেস বলেন, ''সত্যিই অপূরণীয় ক্ষতি।''বাংলার রাজনীতির বর্ণময় চরিত্র সুব্রত মুখোপাধ্যায়। বলা যেতে পারে, শেষ হল এক অধ্যায়। ষাটের দশকে কংগ্রেসী ঘরানার রাজনীতিতে হাতেখড়ি হয়েছিল তাঁর। শুরু করেছিলেন ছাত্ররাজনীতি দিয়েই। প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির সঙ্গেই উত্থান তার। ১৯৭২-১৯৭৭ তথ্য সংস্কৃতি দফতরের এর মন্ত্রী ছিলেন। ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন সিদ্ধার্থ শংকর রায়ের সঙ্গে। কলকাতার ৩৬ তম মেয়র তিনি। ২০০০ থেকে ২০০৫ সাল মেয়র পদে বহাল ছিলেন তিনি।
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Mamata Banerjee on Subrata Mukherjee: 'সুব্রত দা'র দেহ দেখতে পারব না', পুজো ফেলে হাসপাতালে ছুটে এলেন মমতা
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement