Road Accident: পথ দুর্ঘটনা রুখতে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে চালকদের, উঠে এল IIT-র রিপোর্টে 

Last Updated:

রাস্তার পরিকাঠামো যথাযথ করা উচিত বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

পথ দুর্ঘটনা রুখতে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে চালকদের (File Photo)
পথ দুর্ঘটনা রুখতে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে চালকদের (File Photo)
আবীর ঘোষাল, কলকাতা: রাজ্যে বাড়ছে পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। নিত্য নতুন ব্ল্যাক স্পটের সংখ্যা বাড়ছে। পথ দুর্ঘটনার সংখ্যা কমাতে এবার পলিসি রিপোর্ট বানাল খড়গপুর IIT, এদিন রাজ্য সরকারকে তারা সেটা জমা দেয়। রিপোর্টে উল্লেখ রয়েছে ভুল দিক নির্দেশনা, ভুল রোড ইঞ্জিনিয়ারিং, গতির ফারাক, নজরদারির অভাব। অধ্যাপক ভার্গব মৈত্র‍্য জানাচ্ছেন, গতি হচ্ছে দুর্ঘটনার আসল কারণ৷ সেই গতি নিয়ন্ত্রণে একাধিক ব্যবস্থা রাখা উচিত। তাঁদের রিপোর্টে যে যে বিষয় উঠে এসেছে তা হল –
১) চালকদের অনেকেই আছেন, যাঁদের হাইওয়ে ধরে গাড়ি চালানোর অভিজ্ঞতা নেই।
২) রাস্তায় যথাযথ নির্দেশিকা নেই। ফলে পথচারী বা গাড়ি চালক কেউই জানেন না তাঁদের যাতায়াতের উপায় কী?
advertisement
৩) গতি যথাযথ নয়। সেই গতি রাস্তা ধরে ধরে ঠিক করতে হবে।
advertisement
৪) VIP বা VVIP গাড়ির ড্রাইভাররা ভাবছেন, তাঁদের পুলিশ ধরবে না। ফলে তাঁরা রিস্ক নিয়ে বেরোচ্ছেন।
৫) অ্যাম্বুলেন্স বা দমকলের গাড়ির চালকও জানেন, তাঁরা গতি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু যেখান দিয়ে বেরোচ্ছেন, সেখানে আদৌ ওই গতিতে যাওয়া যাবে কিনা সেটা তাঁরা জানেন না।
advertisement
৬) বারবার বলার পরেও পথচারীরা সচেতন নন। গাড়ির সামনে দিয়েই তাঁদের দৌড় চলে।
৭) জাতীয় সড়ক ধরে টোটো যাচ্ছে। জাতীয় সড়ক ধরে তীব্র গতিতে যাচ্ছে মোটরবাইক। এগুলো যে স্লো মুভিং ভেহিক্যালস করিডর নয়, সেটা তাঁরাও বুঝছেন না। এমনকী, ভ্যানও যাচ্ছে হাইওয়ে দিয়ে
৮) হাইওয়ে মানেই ১০০ কিমি/ঘণ্টা এই ধারণ হয়ে আছে। কিন্তু সেই হাইওয়ে জনবহুল এলাকা ধরে গেলে সেটা তো আর ১০০ কিমি/ঘণ্টা গাড়ি যাওয়ার নয়।
advertisement
৯) জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ একাধিক জায়গায় রাস্তা চওড়া করছে। কিন্তু সেই হাইওয়ের পাশে একাধিক স্কুল থাকছে। তা নিয়ে ভাবনা নেই। (ডানকুনি থেকে খড়গপুর এই অংশে প্রায় ৮০টি স্কুল আছে)
১০) গ্রামে স্টেট হাইওয়ে দারুণ হয়েছে। ফলে গাড়ি চলছে দ্রুত। আর এই রাস্তাতেই উঠে পড়ছে সাইকেল। নজরদারি নেই। তাই দুর্ঘটনায় মৃত্যু হচ্ছে।
advertisement
১১) গাড়ির দেরি হচ্ছে এটাই ভাবনাচিন্তা। মানুষের কী কী ক্ষতি হচ্ছে সেটা দেখা হচ্ছে না।৩০ কিমি সর্বনিম্ন ও ৫০ কিমি সর্বোচ্চ। এলিভেটেড করিডরে গতি বাড়ানো যায়। কারণ ওখানে সাইকেল বা ট্রাক ওঠে না। টু-হুইলার ৫০ কিমি/গতি বেঁধে রাখা উচিত। রাতের দুর্ঘটনার কারণ হল দৃশ্যমান্যতা কম। আলো ও রিফ্লেক্টর যথাযথ প্রয়োজন।
Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷  News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Road Accident: পথ দুর্ঘটনা রুখতে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ দিতে হবে চালকদের, উঠে এল IIT-র রিপোর্টে 
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement