তাজপুর সমুদ্র বন্দর তৈরিতে রাজ্যকে সাহায্য করা হবে ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর।
তাজপুর সমুদ্র বন্দর তৈরিতে রাজ্যকে সাহায্য করা হবে ঘোষণা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর।
‘তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরীর জন্য রাজ্য সরকার যে ধরনের সহযোগিতার চাইবে কেন্দ্র তা করতে তৈরি। আমরা আগেও বলেছি তাজপুরের কেন্দ্র বড় সমুদ্র বন্দর করতে চাই। রাজ্য "ইকুইটি" নিতে চাইলে তা দিতেও আমরা তৈরি। আর রাজ্য বন্দর তৈরি করলে কেন্দ্রীয় সরকার যে ধরনের সহযোগিতা দরকার তা করবে।’- শনিবার মালদহে এই মন্তব্য কেন্দ্রীয় জাহাজ, বন্দর, জলপথ পরিবহন, সার ও রসায়ন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্যের।
‘তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর তৈরীর জন্য রাজ্য সরকার যে ধরনের সহযোগিতার চাইবে কেন্দ্র তা করতে তৈরি। আমরা আগেও বলেছি তাজপুরের কেন্দ্র বড় সমুদ্র বন্দর করতে চাই। রাজ্য "ইকুইটি" নিতে চাইলে তা দিতেও আমরা তৈরি। আর রাজ্য বন্দর তৈরি করলে কেন্দ্রীয় সরকার যে ধরনের সহযোগিতা দরকার তা করবে।’- শনিবার মালদহে এই মন্তব্য কেন্দ্রীয় জাহাজ, বন্দর, জলপথ পরিবহন, সার ও রসায়ন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্যের। তিনি এদিন রাজ্যের জন্য বেশকিছু কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের কথাও তুলে ধরেন। জানান, গঙ্গা নদীতে জলপথ পরিবহনের দ্রুত ব্যবস্থা করা হবে। হলদিয়ায় বহুমুখী টার্মিনাল তৈরীর কাজ এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই করা হবে। এর ফলে গঙ্গা নদীতে ১৪০০ কিলোমিটার জলপথে যোগাযোগ স্থাপিত হবে।একইসঙ্গে দূষণ সমস্যা মিটবে। সস্তায় যোগাযোগ সম্ভব হবে। এর সবচেয়ে বেশি সুফল পাবে এ রাজ্য। তিনি জানান, ফরাক্কায় লকগেট তৈরির কাজও চার থেকে ছয় মাসের মধ্যে শেষ করা হবে। শনিবার একাধিক দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে মালদহে আসেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। দুপুরের দলীয় জেলা কার্যালয়ে সাংবাদিক বৈঠকে তিনি আরও বলেন, ‘জনতার আশীর্বাদে এরাজ্যে বিজেপি সরকার গড়বে। যথাসময়ে বিজেপির ইস্তেহার প্রকাশিত হবে।’ তৃণমূল সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতা আন্দোলনে বাংলার মহাপুরুষরা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। ইংরেজদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই বাংলার মানুষ লড়াই করেছিলেন। "বন্দেমাতরম" ধ্বনি ও এই বাংলা থেকেই উঠেছিল। এখন "আর নয় অন্যায়"- স্লোগান তুলে বাংলার মানুষ রাস্তায় নেমেছেন। মানুষের "মুড" দেখে আমি নিশ্চিত বুঝতে পারছি এ রাজ্যের মানুষ প্রশাসনের কাজে অসন্তুষ্ট। তাই তাঁরা আর অন্যায় সহ্য করবেন না। বিজেপির নেতৃত্বে রাজ্যে সরকার হবে।’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর আরও অভিযোগ, রাজ্য সরকারের অসহযোগিতার জন্য এরাজ্যের কৃষকরা কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষক সম্মান নিধির টাকা পাচ্ছেন না। প্রধানমন্ত্রী এক বছরে বাংলার কৃষকদের জন্য চার হাজার কোটি টাকা দিতে চাইলেও কৃষকরা পাননি। "আয়ুষ্মান ভারত "প্রকল্প দেশের ১০ কোটি গরিব পরিবার উপকৃত হলেও এরাজ্যের সরকার তা কার্যকর না করে গরিবদের সঙ্গে অন্যায় করছেন। শনিবার সকালে মালদহের সদরঘাটের জলীয় কর্মসূচি চায় পে চর্চায় যোগ দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এরপর সদরঘাট এলাকাতেই বাড়ি বাড়ি ঘুরে গৃহ সম্পর্ক অভিযানে অংশ নেন তিনি। বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প সম্বন্ধে প্রচার করেন। মন্ত্রীর চায় পে চর্চা অনুষ্ঠান মঞ্চের খুব কাছেই পাল্টা চায়ের আসর বসিয়ে প্রকাশ্য বিরোধিতা করে তৃণমূল কংগ্রেস।Input- Sebak DebSarma
Published by:Debalina Datta
First published:
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।