Exclusive: বাংলায় সক্রিয় হতে পারেনি পিএফআই, বলছে গোয়েন্দা রিপোর্ট

Last Updated:

দেশের প্রতিটি রাজ্যে ২৫ জনের বিশেষ প্রশিক্ষিত দল তৈরির লক্ষ্য। 

বড় নাশকতার ছক ছিল পিএফআই-ের, অভিযোগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের৷
বড় নাশকতার ছক ছিল পিএফআই-ের, অভিযোগ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের৷
#কলকাতা: কিছুদিন আগেই দেশে নিষিদ্ধ হয়েছে পি এফ আই। পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার কার্যকলাপ আমাদের রাজ্যে কতটা?
হিট স্কোয়াডের আঁতুড়ঘর হিসেবে উত্তরপ্রদেশ, কেরল রয়েছে প্রথমদিকে। আমাদের রাজ্যের গোয়েন্দা ও পুলিশি তৎপরতায় পিএফআই- এর বাড়বাড়ন্ত সেভাবে উঠে আসেনি গোয়েন্দা রিপোর্টে। কলকাতার পার্ক সার্কাস, মালদহ এবং মুর্শিদাবাদে একটি করে শাখা অফিস থাকলেও তার অস্তিত্ব সেই অর্থে নেই।
সারা দেশে পিএফআই-এর জঙ্গি কার্যকলাপের যোগের অভিযোগে সংগঠনের আড়াইশোর বেশি নেতা এবং সদস্য গ্রেফতার হলেও পশ্চিমবঙ্গে সংগঠনের কার্যকলাপ স্তিমিত হওয়ায় গ্রেফতারির সংখ্যা শূন্য। রাজ্যের সর্বত্র পুলিশ ও গোয়েন্দাদের সতর্ক নজরদারির জেরে এ রাজ্যে সেভাবে বাড়বাড়ন্ত দেখাতে পারেনি পিএফআই।
advertisement
advertisement
গোয়েন্দা রিপোর্ট বলছে, ১৭ ফেব্রুয়ারি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিন পিএফআই এর জন্য। পপুলার ফ্রন্ট ডে হিসেবে ১৭ ই ফেব্রুয়ারিকে মান্যতা দেওয়ার দাবি তাদের ছিল। এই পপুলার ফন্ট ডে- তে দেশের বিভিন্ন জায়গায় নাশকতা চালানোর ছক ছিল তাদের। দেশের প্রতিটি রাজ্যে ২৫ জনের বিশেষ প্রশিক্ষিত দল তৈরির লক্ষ্য ছিল এই সংগঠনের।
advertisement
এই ২৫ জনের দল গেরিলা যুদ্ধের পাশাপাশি অস্ত্রশস্ত্র এবং বিস্ফোরক দ্রব্য তৈরির প্রশিক্ষণে পারদর্শী। বেশ কিছু রাজ্যে পিএফআই এমন বাহিনী গড়তে সক্ষম হলেও আমাদের রাজ্যে তা সম্ভব হয়নি পুলিশি তৎপরতায়। ছড়িয়ে ছিঁটিয়ে গুটি কতক স্লিপিং মডিউলের সদস্য এ রাজ্যে থাকলেও তারা সেভাবে সক্রিয় হতে পারেনি।
গেরিলা রণকৌশলের বীভৎস প্রভাব দেখেছিল লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশ। চেনা শত্রুর লড়াই করা সব সময় সহজ কাজ। কিন্তু পিএফআই অচেনা শত্রু তৈরির কাজ করছিল দেশ জুড়ে। অতি সরল যুবকদের মধ্যে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে তাদের প্রথমে স্লিপিং মডিউলে টানা। পরে মগজধোলাই করে হিট স্কোয়াডে টানা।
advertisement
উত্তর প্রদেশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের এক অপারেশনে গ্রেফতার হয় আনসাদ বদরুদ্দীন ও ফিরোজ খান। তাদের কাছ থেকে গেরিলা যুদ্ধের বিভিন্ন গোপন নথি এবং প্রায় ১৬ টি বিস্ফোরক তৈরির যন্ত্র সহ অন্যান্য অস্ত্র ও  বারুদ উদ্ধার হয়। দু' জনেই ক্যারাটেLS বিশেষ প্রশিক্ষিত, ব্লাক বেল্ট প্রাপ্ত।
২০১৩ থেকেই কেরলে পিএফআই- এর সক্রিয় অস্তিত্ব উঠে এসেছে গোয়েন্দা রিপোর্টে। কেরলের কান্নুর জেলার নারাতে অস্ত্র প্রশিক্ষণের তথ্য উঠে এসেছে রিপোর্টে। মানুষ রূপী পুতুল,  বৈদেশিক মুদ্রা,  বিভিন্ন নথি গেরিলা যুদ্ধের অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন গোয়েন্দারা। উত্তর প্রদেশ, কেরলের মতো রাজ্যে পিএফআই সক্রিয় হলেও সেদিক থেকে আমাদের রাজ্য অনেক নিরাপদ।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Exclusive: বাংলায় সক্রিয় হতে পারেনি পিএফআই, বলছে গোয়েন্দা রিপোর্ট
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement