Kolkata News: কলকাতায় ট্রাফিক সিগন্যালে মরণফাঁদ! খোলা মুখ বিদ্যুতের তার ভয় ধরাবে

Last Updated:

Kolkata News: পথ চলতি মানুষ থেকে যানবাহন, দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল। সেখানেই লুকিয়ে বিপদ। 

#কলকাতা: ট্রাফিক সিগন্যালে লুকিয়ে বিপদ। বিপজ্জনক কলকাতার বেশ কিছু ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্ট। খোলা জয়েন্ট বক্স। সেখান থেকে বেরিয়ে রয়েছে খোলা মুখ বিদ্যুতের তার। তার পাশেই ঝুঁকির যাতায়াত।
লাল-হলুদ-সবুজ। পথ চলতি মানুষ থেকে যানবাহন, প্রত্যেকেরই দৈনন্দিন জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ট্রাফিক সিগন্যাল। সেই সিগন্যাল পোস্টের পরতে পরতে লুকিয়ে বিপদ।
বাইপাস, সায়েন্স সিটি কিংবা পার্ক সার্কাস। পার্ক স্ট্রিট, ধর্মতলা কিংবা কলকাতা পুলিশের হেড কোয়ার্টার লালবাজার ক্রসিং।  ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টের ছবি রীতিমতো ভয় ধরায়।
advertisement
আরও পড়ুন- বাড়ি ভাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসার কারবার দম্পতির! নিউ টাউনে পুলিশি হানায় ফাঁস চক্র
বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে সিগনালের বিদ্যুৎবাহী তার। কোথাও ট্রাফিক সিগন্যালের বিদ্যুৎ সংযোগকারী বক্স খোলা অবস্থায় পড়ে। কোথাও আবার বিদ্যুৎবাহী তারের টেপ খুলে গিয়েছে।
advertisement
তার গা ঘেঁসেই চলছে ঝুঁকির নিত্য যাতায়াত। কোথাও ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টে মাকড়সার জালের মত তারের জঞ্জাল।  একই ছবি তিলোত্তমার বহু ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্টের।
হাতের নাগালেই জয়েন্ট বক্স। মঙ্গলবারই বিপজ্জনক ট্রাফিক সিগন্যাল পোস্ট নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেন কলকাতা পুরসভার আলো বিভাগের মেয়র পারিষদ।
ট্রাফিক পুলিশের জয়েন্ট কমিশনার সন্তোষ পাণ্ডের বক্তব্য, কয়েকটি ট্রাফিক সিগনাল পোস্টে সমস্যা রয়েছে। এজেন্সি এবং সিইএসসিকে জানানো হয়েছে। দু-একদিনে সমস্যা মিটে যাবে বলে দাবি তাদের।
advertisement
পথচলতি অনেকেই বলছেন, দুর্ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর তৎপরতা বাড়ে। এবারও কি তাই হবে? প্রসঙ্গত, কলকাতা পুরসভার ত্রিফলা-সহ সব বাতিস্তম্ভ, সিইএসসি-সহ অন্য পোস্টের কী হাল, ফিডার বক্সগুলির হাল-ই  বা কেমন?
সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে পথে কলকাতা পুরসভার বিশেষ পরিদর্শন। মঙ্গলবার দুপুরেই  রাস্তায় রাস্তায় নামলেন মেয়র পারিষদ (আলো) সন্দীপ রঞ্জন বক্সি এবং আলো বিভাগের ডিজি সঞ্জয় ভৌমিক এবং বিভাগীয় আধিকারিকরা।
advertisement
আরও পড়ুন- তারের জালে ভরসা দায়সারা টেপ! প্রাণহানির পরও শহরের সর্বত্র বিদ্যুৎবাহী মরণফাঁদ
হরিদেবপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে খুদে পড়ুয়ার  মৃত্যু কাণ্ডে রিপোর্টও জমা পড়েছে। থার্ড পার্টি কে দিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন ফিরহাদ হাকিম। সেইমতো বিদ্যুৎ বিশেষজ্ঞ এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকদের নিয়ে তৈরি হয়েছিল বিশেষ কমিটি।
সেই কমিটির রিপোর্ট জমা পড়ল কলকাতা পুরসভায়। পাশাপাশি কলকাতা পুরসভার বিভাগীয় তদন্ত চলছে। হরিদেবপুর কাণ্ড নিয়ে চলছে পুলিশের তদন্তও। এরই মাঝে এবার সামনে এল কলকাতা পুলিশের ট্রাফিক সিগন্যালের ভয়ঙ্কর ছবি।
advertisement
ভেঙ্কটেশ্বর  লাহিড়ি  
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Kolkata News: কলকাতায় ট্রাফিক সিগন্যালে মরণফাঁদ! খোলা মুখ বিদ্যুতের তার ভয় ধরাবে
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement