বউবাজারে KMRCL আধিকারিকদের প্রতি দুর্ব্যবহারের অভিযোগ, সমাধানের আশ্বাস মেয়রের

Last Updated:

বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এসে ক্যাম্প অফিসে যে আচরণ করছেন তা শোভনীয় নয়। এমনই অভিযোগ নিয়ে মেয়রের দ্বারস্থ হয়েছিলেন KMRCL আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, মেয়র ফিরহাদ হাকিম তাঁদের আশ্বাস দিয়েছেন।

#কলকাতা: বউবাজারে ক্যাম্প অফিস চালাতে গিয়ে অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছে KMRCL (কলকাতা মেট্রো রেল কর্পোরেশন)-কে। বিভিন্ন অবস্থায় কাজ চালাতে গিয়ে সমস্যার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। বারবার বেশ কয়েকজন ব্যক্তি এসে ক্যাম্প অফিসে যে আচরণ করছেন তা শোভনীয় নয়। এমনই অভিযোগ নিয়ে মেয়রের দ্বারস্থ হয়েছিলেন KMRCL আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, মেয়র ফিরহাদ হাকিম তাঁদের আশ্বাস দিয়েছেন, "ভবিষ্যতে এই ধরনের কোনও ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে না। আমি সকলকে বলে দেব। স্থানীয় পুরপ্রধানকেও জানিয়ে দেওয়া হবে।"
প্রসঙ্গত, বউবাজারে ক্যাম্প অফিস খোলা হয়েছে৷ আর সেখানেই বেশ কয়েকজন ব্যক্তির রোষানলে পড়েন KMRCL আধিকারিকরা। তাঁদের জন্য ক্যাম্প অফিস চালানো মুশকিল হয়ে পড়েছিল।
আড়াই বছর পর ফিরেছে সেই আতঙ্ক। মেট্রোর কাজ চলাকালীন গত শুক্রবার ভোরের পর থেকে বউবাজারের মদন দত্ত লেনের অন্তত ১২টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে। আতঙ্কে ঘর ছেড়েছে বহু পরিবার। তাঁদের অনেকেরই বর্তমান ঠিকানা ক্রিক রো-এর কিউ ইন হোটেলে। এই পরিস্থিতিতে মারাত্মক অভিযোগ তুললেন কেএমআরসিএল-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর সি এন ঝা। তাঁর অভিযোগ, বউবাজারে নির্মাণ সংস্থার কর্মীদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হচ্ছে। কাজে বাধা দেওয়া হচ্ছে। সেই কারণেই সোমবার কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমের দ্বারস্থ হচ্ছে কেএমআরসিএল।
advertisement
advertisement
মেয়রের কাছে তাঁদের আর্জি, কাজ করতে দেওয়া হোক। সি এন ঝা বলেন, ''২০১৯ সালের ঘটনায় ১ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে ২৯ জন ব্যবসায়ীকে। ৪৩ জন ব্যবসায়ীকে দেওয়া হয়েছে ৫ লাখ টাকা করে। ২০০ জন স্থানীয় বাসিন্দাকে দেওয়া হয়েছে ৫ লাখ করে। সব মিলিয়ে ১২ কোটি ৪৪ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের মে মাসে ১ লাখ করে ১৪ জন ব্যবসায়ীকে দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে ১২ কোটি ৫৮ লাখ দেওয়া হয়েছে।''
advertisement
রীতিমতো পাল্টা অভিযোগের সুরে কেএমআরসিএল-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বলেন, ''২০১৯ সালে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়নি বলে যে অভিযোগ করা হয়েছে, তা মিথ্যা। ২৯ জনকে ১ লাখ, ৪৩ জনকে ৫ লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। এই ৭২ জন হলেন ব্যবসায়ী। ৩০ দিনের বেশি যারা বাইরে ছিলেন তাদের ৫ লাখ করে দেওয়া হয়েছে। ২০০ জনকে এই টাকা দেওয়া হয়েছে। ২০২২ সালের মে মাসে ১৪ ব্যবসায়ীকে ১ লাখ করে দেওয়া হয়েছে। বাকি ৫ জনের টাকা বাকি আছে। কাগজ, লাইসেন্স যথাযথ থাকলে আমরা টাকা দিয়ে দেব। এবারেও আমরা ক্ষতিপূরণ দেব। এছাড়া হোটেলে থাকার সব খরচ বহন করা হচ্ছে।"
advertisement
সি এন ঝা-র অভিযোগ, ''ওখানে অনেকে ইন্ধন দিচ্ছেন৷ এভাবে ধাক্কাধাক্কি, চিৎকার করলে হবে না। আমরা আজ মেয়রের কাছে যাব। ফিল্ডে থাকা ব্যক্তিদের কাজে সমস্যা হচ্ছে।''
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
বউবাজারে KMRCL আধিকারিকদের প্রতি দুর্ব্যবহারের অভিযোগ, সমাধানের আশ্বাস মেয়রের
Next Article
advertisement
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব, নস্যাৎ করলেন প্রশান্ত কিশোর
'কেন Gen Z তাঁর কথা শুনবে...?' বিহারের যুবসমাজের উপর রাহুলের প্রভাব নস্যাৎ করলেন পিকে
  • 'যখন বিহারের মানুষই রাহুল গান্ধির কথা শুনছেন না, তখন Gen Z -রা কেন তার কথা শুনবেন?' বিহার নির্বাচনী আবহে রবিবার লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধিকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রশান্ত কিশোর

VIEW MORE
advertisement
advertisement