Kolkata Hotel Fire: বেআইনি ভাবে হচ্ছিল কাঠের কাজ? কী ভাবে চলে গেল ১৪ টা প্রাণ..ঘটনার পরে যা জানালেন ফিরহাদ হাকিম

Last Updated:

পুরসভা সূত্রে খবর, এই ঘটনায় বিল্ডিং বিভাগ সরেজমিনে দেখবে ফরেন্সিক হওয়ার পর। যদিও বার কাম রেস্টুরেন্ট করার ক্ষেত্রে পুরসভার কোনও বিষয় নেই। পুলিশ ও আফগারি বিভাগ অনুমতি দিয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম৷

News18
News18
কলকাতা: খোদ কলকাতার বুকে ফের এমন বীভৎস অগ্নিকাণ্ড৷ হোটেলের ঘরে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে চলে গেল তরতাজা ১৩টা প্রাণ৷ তার মধ্যে দু’জন শিশু৷ গোটা ঘটনায় হোটেল কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন কাজের দিকেই আঙুল তুলছে প্রশাসন৷ সামনে আসছে একের পর এক বেআইনি কাজকর্মের ছবি৷
আগুনের ঘটনায় হোটেলের কিছু অংশ অবৈধ নির্মাণ বলে আশঙ্কা জানিয়েছিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। বুধবার সকালে ডিজি বিল্ডিং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। সূত্রের খবর, পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ এই বহুতলের সমস্ত বিষয় খোঁজ নিয়ে দেখছে।
পুরসভা সূত্রে খবর, এই ঘটনায় বিল্ডিং বিভাগ সরেজমিনে দেখবে ফরেন্সিক হওয়ার পর। যদিও বার কাম রেস্টুরেন্ট করার ক্ষেত্রে পুরসভার কোনও বিষয় নেই। পুলিশ ও আফগারি বিভাগ অনুমতি দিয়ে থাকে বলে জানিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম৷
advertisement
advertisement
এদিন সাংবাদিকদের সামনে গত সন্ধের অগ্নিকাণ্ড নিয়ে কথা বলতে গিয়ে দমকলমন্ত্রী বলেন, ‘‘মেছুয়ার একটা হোটেলে রাত আটটা নাগাদ খবর আসে। উল্টোদিকে আমাদের দমকল সেন্টার। দ্রুত ১০ ইঞ্জিন যায়। অপরিসর রাস্তার কারণে ঢুকতে সমস্যা হয় আমাদের। অনেকে ছাদে, কার্নিশে ওঠেন। শ্বাসকষ্টতে মারা যায়। সিলিন্ডার ব্লাস্ট করে।’’
advertisement
এরপরেই মন্ত্রী জানান, ‘‘ওই হোটেলে বেআইনি ভাবে কাঠের কাজ হচ্ছিল। খবর পেয়েছি৷ বেআইনি কাজ করেছে। এনকোয়ারি অর্ডার হয়েছে।’’ সুজিত বসু জানিয়েছেন, গতকাল সারা রাত জেগে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ গোটা উদ্ধার প্রক্রিয়ার সময় ফোন করে খোঁজখবর নিয়েছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি৷ এছাড়াও গতকাল সারারাত ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেব পুরসভার চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিম ও শশী পাঁজা।
advertisement
সুজিত বসু জানিয়েছেন, ওই হোটেলের ফায়ার অডিট হয়েছিল। একটি ডান্সিং ফ্লোর বানানো হচ্ছিল সেখানে। তবে সেগুলো প্রশাসনকে জানানো হয়নি। গোটা বিষয়টিই পুরসভা ও পুলিশের দেখা দরকার বলে জানিয়েছেন সুজিত।
advertisement
দমকলমন্ত্রী বলেন, ‘‘যাঁরা এমন ব্যবসা করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হবে। অডিটে আমাদের সাথে অনেকেই থাকে। কয়েকজনের প্রবণতা থাকে বেআইনি কাজ করা। হোটেল সিল করা হবে। ফরেন্সিক তদন্ত করা হবে। বড়বাজারে বহুবার এমন ঘটনা ঘটেছে। বড়বাজারে যারা আগে বাস করত। তারা এখন আর থাকেন না। তারা গো-ডাউন ব্যবহার করেন। ব্যবসায়ীরা এবার দেখুক৷’’
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Kolkata Hotel Fire: বেআইনি ভাবে হচ্ছিল কাঠের কাজ? কী ভাবে চলে গেল ১৪ টা প্রাণ..ঘটনার পরে যা জানালেন ফিরহাদ হাকিম
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement