Fire at Hotel: মেছুয়ার ক্ষত না শুকোতেই ফের রাতের শহরে হোটেলে আগুন! কোনও মতে প্রাণে বাঁচলেন ৫০ জন আবাসিক

Last Updated:

Fire at Hotel: শহরে আবারও হোটেলে অগ্নিকাণ্ড। বড়বাজারের ঘটনার ঠিক এক মাসের মাথায় এবার দক্ষিণ কলকাতার শরৎ বোস রোডে আগুন। রবিবার গভীর রাতে ৪৪এ শরৎ বোস রোডের একটি পাঁচতলা হোটেলের কনফারেন্স রুমে আগুন লাগে।

মেছুয়ার ক্ষত না শুকোতেই ফের রাতের শহরে হোটেলে আগুন, প্রাণে বাঁচলেন 50 জন আবাসিক
মেছুয়ার ক্ষত না শুকোতেই ফের রাতের শহরে হোটেলে আগুন, প্রাণে বাঁচলেন 50 জন আবাসিক
কলকাতাঃ শহরে আবারও হোটেলে অগ্নিকাণ্ড। বড়বাজারের ঘটনার ঠিক এক মাসের মাথায় এবার দক্ষিণ কলকাতার শরৎ বোস রোডে আগুন। রবিবার গভীর রাতে ৪৪এ শরৎ বোস রোডের একটি পাঁচতলা হোটেলের কনফারেন্স রুমে আগুন লাগে। রাত প্রায় ১টা নাগাদ  আগুন লাগে। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে অনান্য ফ্লোরেও।
ঘটনার সময় হোটেলে ৫০ জনের বেশি আবাসিক উপস্থিত ছিলেন। তড়িঘড়ি হোটেল কর্মীরা সবাইকে নিরাপদে বের করে আনেন। প্রথমে দমকলের দুটি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে, পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও ইঞ্জিন ডাকা হয়। ভোর তিনটে নাগাদ আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে।
আরও পড়ুন: পাল্টে যাচ্ছে শান্তিনিকেতনের চেনা ছবি! ভেঙে দেওয়া হচ্ছে অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়ি, কী কারণে জানেন?
প্রাথমিক অনুমান, হোটেলের একটি এসি মেশিনে শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ব্যবহারের চাপ বা যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবই এই ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।
advertisement
advertisement
তবে ফের প্রশ্ন উঠছে শহরের হোটেলগুলির অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে। কীভাবে এত বড় হোটেলে আগুনের সময় নিজের ব্যবস্থায় আগুন নেভানো গেল না, তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। হোটেলের ফায়ার লাইসেন্স, নিয়মমাফিক অডিট হয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখছে দমকল বিভাগ।
ঋতুরাজ হোটেলের দুর্ঘটনার জেরে 14 জন আবাসিকের মৃত্যুর ঘটনার পর প্রশাসনের একাধিক ঘোষণা সত্ত্বেও ফের এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড আবারো উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, হোটেল কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার অভাবই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে।
advertisement
শহরে আবারও হোটেলে অগ্নিকাণ্ড। বড়বাজারের ঘটনার ঠিক এক মাসের মাথায় এবার দক্ষিণ কলকাতার শরৎ বোস রোডে আগুন। রবিবার গভীর রাতে ৪৪এ শরৎ বোস রোডের একটি পাঁচতলা হোটেলের কনফারেন্স রুমে আগুন লাগে। রাত প্রায় ১টা নাগাদ আগুন লাগে। দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়ে অনান্য ফ্লোরেও।
ঘটনার সময় হোটেলে ৫০ জনের বেশি আবাসিক উপস্থিত ছিলেন। তড়িঘড়ি হোটেল কর্মীরা সবাইকে নিরাপদে বের করে আনেন। প্রথমে দমকলের দুটি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে, পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও ইঞ্জিন ডাকা হয়। ভোর তিনটে নাগাদ আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসে।
advertisement
প্রাথমিক অনুমান, হোটেলের একটি এসি মেশিনে শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ব্যবহারের চাপ বা যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবই এই ধরনের বিপদের কারণ হতে পারে।
তবে ফের প্রশ্ন উঠছে শহরের হোটেলগুলির অগ্নি নিরাপত্তা নিয়ে। কীভাবে এত বড় হোটেলে আগুনের সময় নিজের ব্যবস্থায় আগুন নেভানো গেল না, তা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। হোটেলের ফায়ার লাইসেন্স, নিয়মমাফিক অডিট হয়েছে কি না, সেটাও খতিয়ে দেখছে দমকল বিভাগ।
advertisement
ঋতুরাজ হোটেলের দুর্ঘটনার জেরে 14 জন আবাসিকের মৃত্যুর ঘটনার পর প্রশাসনের একাধিক ঘোষণা সত্ত্বেও ফের এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড আবারো উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, হোটেল কর্মীদের প্রশিক্ষণ এবং আধুনিক অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার অভাবই এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাচ্ছে।
Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷  News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Fire at Hotel: মেছুয়ার ক্ষত না শুকোতেই ফের রাতের শহরে হোটেলে আগুন! কোনও মতে প্রাণে বাঁচলেন ৫০ জন আবাসিক
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement