#কলকাতা: অতিমারীর প্রকোপে ধুঁকছে দেশ। দ্বিতীয় ঢেউ তো বটেই, একটা বড় অংশেই শুরু হয়েছে তৃতীয় ঢেউয়ের মোকাবিলা করার পরিস্থিতি। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা এখন তিন লক্ষ ছাড়িয়ে চার লক্ষের দিকে এগোচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে হাসপাতালে শয্যার অভাব, অক্সিজেনের আকাল বড় সমস্যা। ভারসাম্য রাখতেই চিকিৎসকরা হাসপাতালে অযথা ভিড় বাড়াতে না করছেন। মৃদু উপসর্গ রয়েছে, কো-মরবিডিটি নেই এমন রোগীদের বাড়িতেই নিভৃতবাসে থাকতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু কেমন হবে সেই নিভৃতবাসের ধরন, নতুন গাইডলাইন জানুন।
তিন স্তরীয় মাস্ক
ঘরে চিকিৎসা হচ্ছে এমন করোনা রোগীকে সাধারণ মাস্ক ব্যবহার করতে না করেছে কেন্দ্র। বলা হচ্ছে ত্রিস্তরীয় মাস্ক ব্যবহার করতে। কতক্ষণ ব্যবহার করা যাবে এককেটি মাস্ক, তাই নিয়েও স্পষ্টই বলা হয়েছে। কেন্দ্র বলছে ব্যবহারের আট ঘণ্টা পর মাস্ক ফেলে দিতে হবে। এমনকি তার আগে মাস্ক যদি ভিজে বা শক্ত হয়ে গিয়েছে মনে হয় তা হলেও মাস্ক বাতিল করে নতুন মাস্ক পরতে হবে। যিনি ওই রোগীর দেখাশোনার দায়িত্বে আছেন, তার এন৯৫ মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক।
রেমডিসিভির ব্যবহার
কেন্দ্রের স্পষ্ট নিদান ঘরে চিকিৎসা হচ্ছে এমন রোগীকে কখনওই রেমডিসিভির দেওযা যাবে না। আক্রান্তকে রেমডিসিভির দেওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন।
ভেন্টিলেশান
যে ঘরে রোগী থাকবেন তা যেন খোলামেলা হয়। ঘরে বাতাস চলাফেরার সঠিক ব্যবস্থা থাকা জরুরি।
প্রসঙ্গত অতিমারী বিশেষজ্ঞরা এই মুহূর্তে অনেকেই বলছেন, জুলাই আগস্ট নাগাদ তৃতীয় ঢেউ আচড়ে পড়তে পারে জুলাই আগস্ট নাগাদ। এক্ষেত্রে তারা সবচেয়ে এগিয়ে রাখছে মুম্বইকেই। খুব একটা সুবিধেজনক জায়গায় নেই এই রাজ্যও। নাভিশ্বাস উঠছে রাজধানী দিল্লির।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Coronavirus, Covid ১৯