Bengal BJP: ‘এ সব বাংলার বিজেপি কর্মীরাই করতে পারে..,’ বিরক্ত হয়ে জানালেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব! মিলল কিঞ্চিৎ প্রশংসাও

Last Updated:

গত কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক বনশল দফায় দফায় বঙ্গ বিজেপির 'বুথ সশক্তিকরণ টিমে'র সঙ্গে বৈঠক করছেন। বিভিন্ন স্তরের কমিটি সরেজমিনে খতিয়ে দেখে টিমের দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে তিনি পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন। বিজেপি সূত্রের খবর, রাজ্যের প্রায় ৮০ হাজার বুথের মধ্যে ৬০ হাজার বুথে কমিটি গঠনের কাজ প্রায় শেষ।

News18
News18
কলকাতা: মাঝে শুধুমাত্র তিন বছর চার মাসের ব্যবধান। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ভরাডুবির পরে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কড়া বার্তায় নতুন করে সংগঠন গড়ার নির্দেশ এসেছিল। বুথ স্তর থেকে দলকে শক্তিশালী করার সেই কর্মসূচি রূপায়ণের পর অবশেষে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের প্রশংসা পেল বঙ্গ বিজেপি। তবে প্রশংসার মধ্যেই ধরা পড়েছে কিছু ফাঁকিও।
২০২১ সালের ভরাডুবির পর থেকে বঙ্গ বিজেপির অবস্থা ছিল নড়বড়ে। ২০২২ সালের পুরসভা নির্বাচনে ভোটপ্রাপ্তির হার নেমে আসে মাত্র ১৩ শতাংশে। সে সময় দিল্লিতে বাংলার নেতৃত্বের কাছে অসন্তোষ প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। অমিত শাহের কড়া নির্দেশে শুরু হয় বুথ স্তর থেকে সংগঠন নতুন করে গড়ে তোলার কাজ। সেই ‘বুথ সশক্তিকরণ’ কর্মসূচির রূপায়ণই এখন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের সন্তুষ্টির কারণ।
advertisement
advertisement
গত কয়েক মাস ধরে কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক বনশল দফায় দফায় বঙ্গ বিজেপির ‘বুথ সশক্তিকরণ টিমে’র সঙ্গে বৈঠক করছেন। বিভিন্ন স্তরের কমিটি সরেজমিনে খতিয়ে দেখে টিমের দেওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে তিনি পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছেন। বিজেপি সূত্রের খবর, রাজ্যের প্রায় ৮০ হাজার বুথের মধ্যে ৬০ হাজার বুথে কমিটি গঠনের কাজ প্রায় শেষ।
advertisement
দ্বিতীয় দফার ‘ডিজিটাল যাচাই’ প্রক্রিয়াও শেষের পথে।বিজেপি সূত্রের খবর, সুনীল বনশল এই কর্মসূচির সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি কোনও সাংগঠনিক কর্মসূচি এত গুরুত্ব দিয়ে, এত সফল ভাবে এবং এত মসৃণ ভাবে করেছে, এমনটা তিনি এই প্রথম দেখলেন। রাজ্য স্তর থেকে শুরু করে নীচের স্তর পর্যন্ত এই কর্মসূচির দায়িত্বে থাকা কর্মীরা যে রকম সমন্বয় ও সহযোগিতার সঙ্গে কাজ করেছেন, তা তিনি আগে কখনও দেখেননি বলেও মন্তব্য করেন।
advertisement
কিন্তু এই প্রশংসার মাঝেই উঠে আসে ‘ডিজিটাল যাচাইয়ের’ ফাঁকির কথা। ভুয়ো সদস্যের নাম ঠেকাতে অ্যাপের মাধ্যমে যাচাই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, যেখানে সদস্যদের ক্যামেরার সামনে চোখের পাতা ফেলতে হত। কিন্তু বনসল জানান, বাংলার বিজেপি কর্মীরা এই ডিজিটাল যাচাই প্রক্রিয়াতেও ফাঁকি দিয়েছেন। কর্মসূত্রে ভিনরাজ্যে চলে যাওয়া ভোটারদেরও কমিটিতে রাখা হয়েছিল। ডিজিটাল যাচাইয়ের সময় ভিডিও কলে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যাচাই সম্পন্ন করা হয়েছে। বনশল কটাক্ষের সুরে বলেছেন, “এ সব বাংলার বিজেপি কর্মীদের পক্ষেই সম্ভব!”
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Bengal BJP: ‘এ সব বাংলার বিজেপি কর্মীরাই করতে পারে..,’ বিরক্ত হয়ে জানালেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব! মিলল কিঞ্চিৎ প্রশংসাও
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement