যারা চাকরি কিনেছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে আদালতের নির্দেশ মেনে কেন পদক্ষেপ নয়? তীব্র ভর্ৎসনা সিবিআইকে 

Last Updated:

টাকার বিনিময়ে যারা চাকরি কিনেছেন তাদের বিরুদ্ধে নিতে হবে পদক্ষেপ। প্রায় সাত- আট মাস আগেই নির্দেশ দিয়েছিল আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালত। কিন্তু সেই নির্দেশ কার্যকর করেনি সিবিআই। আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালতে তীব্র ভর্ৎসনার মুখে সিবিআই। 

প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
কলকাতা: টাকার বিনিময়ে চাকরি কিনেছেন। কেউ কেউ সেই চাকরি করছেন। তাদের বিরুদ্ধে নিতে হবে পদক্ষেপ। প্রায় সাত- আট মাস আগেই নির্দেশ দিয়েছিল আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালত। কিন্তু সেই নির্দেশ কার্যকর করেনি সিবিআই। শুক্রবার বিষয়টি সামনে আসতেই আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালতে তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হয়েছে সিবিআইকে।
বৃহস্পতিবারই প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রথম চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল ও নীলাদ্রি ঘোষের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ড বিধির প্রতারণা, জালিয়াতি, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র সহ একাধিক ধারাতে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। এদিন চার্জশিট সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি ছিল আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালতে।  সেখানেই কার্যত বিচারকের প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে মামলার তদন্তকারী অফিসারকে।
advertisement
চার্জশিট জমা পড়ার পরও কেনও সিবিআইকে ভর্ৎসনা? প্রসঙ্গত প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় পিসি অ্যাক্ট অর্থাৎ দুর্নীতি দমন আইনের সাথে ভারতীয় দণ্ডবিধিতে এফআইআর হয়েছে। তবে পাবলিক সার্ভেন্ট না হওয়ার কারণে কুন্তল, তাপস ও নীলাদ্রির বিরুদ্ধে শুধুমাত্র ভারতীয় দণ্ডবিধিতে চার্জশিট দিয়েছে। শুধু তাই নয় এই চার্জশিট দিতে গিয়ে পঞ্চাশ জনের বেশি সাক্ষীর বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে। সাক্ষীর সূত্র ধরেই কার্যত আদালতে প্রশ্নের মুখে সিবিআই।
advertisement
advertisement
সূত্রের দাবি, চার্জশিটে কয়েকজনের নাম সাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করেছে সিবিআই। তবে আগে মামলার শুনানি চলাকালীন আদালতের নির্দেশ ছিল ওই সকল ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পিসি অ্যাক্ট – সেভেন (এ) মামলা রুজু করতে হবে। কারণ তারা টাকার বিনিময়ে চাকরি কিনেছিলেন। এবং কেউ কেউ এখনও চাকরি করছেন। তাদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হোক, নির্দেশ ছিল আদালতের।
advertisement
কিন্তু আদালতের নির্দেশ মেনে তাদের অভিযুক্ত না করে বা তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ না করেই শুধু মাত্র সাক্ষী করা হয়েছে। যাতে আদালত মনে করছে নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে। কেন এহেন অবমাননা? আদালতে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় সিবিআইকে। আগামী ৩০ মে এই মামলার সমস্ত নথিসহ ব্যাখ্যা তলব করেছে আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালত।
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
যারা চাকরি কিনেছিলেন, তাদের বিরুদ্ধে আদালতের নির্দেশ মেনে কেন পদক্ষেপ নয়? তীব্র ভর্ৎসনা সিবিআইকে 
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement