Jalpaiguri: জলপাইগুড়িতে বাঁধে ফাটল! চিন্তায় ঘুম উড়েছে স্থানীয়দের
Last Updated:
তিস্তা, জলঢাকা সহ বিভিন্ন নদীতে বৃষ্টির জল কমতেই জলপাইগুড়িতে বিভিন্ন বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় ফাটল দেখা দিয়েছে।যার ফলে চিন্তায় তিস্তা নদী সংলগ্ন এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দারা।
জলপাইগুড়িঃ তিস্তা, জলঢাকা সহ বিভিন্ন নদীতে বৃষ্টির জল কমতেই জলপাইগুড়িতে বিভিন্ন বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় ফাটল দেখা দিয়েছে।যার ফলে চিন্তায় তিস্তা নদী সংলগ্ন এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দারা। নিজেরাই তারা হাত মিলিয়েছেন এবার মেরামতের কাজে। এদিকে কাজে নেমেছে সেচ দফতর। যদিও স্থানীয়রা দাবি করেছেন, প্রায়শই দুর্ঘটনা ঘটলেও প্রশাসনের ভ্রুক্ষেপ নেই। জলপাইগুড়ির তিস্তা নদীতে হঠাৎ করেই বেশ কয়েক দিনের ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে জলের অবস্থা অনেকটাই বেড়ে গিয়েছিল। যার জেরে সমস্যার মধ্যে পরে ছিলেন ওই নদী তীরবর্তী সংলগ্ন এলাকার প্রচুর মানুষ। এর পরবর্তীতে বৃষ্টি খানিকটা কমেছে জলপাইগুড়িতে। ফলে জল ও নেমেছে। কিন্তু এরপরই শুরু হয়েছে সমস্যা। জল কমে যাওয়ার পর এখন দেখা যাচ্ছে নদী তীরবর্তী বাঁধে ফাটল। দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়েছেন ওই এলাকার প্রচুর মানুষ। এর পাশাপাশি সেখানে এই বাঁধের উপর দিয়ে যাতায়াত করেন প্রচুর মানুষ।
এমনকি গাড়ি অ্যাম্বুলেন্স ইত্যাদি বাঁধের ওপর সবসময়ই যায়। ফলে রাস্তা ভেঙে এখন এই সমস্যার মধ্যে এলাকার মানুষ। যদিও ইতিমধ্যে এলাকার বাসিন্দারা হাঁটাচলার রাস্তা উপযুক্ত করে তোলার জন্য নিজেরাই হাতে হাত মিলিয়েছেন। কোথাও বালির বস্তা নিয়ে এবং হাতে কোদাল নিয়ে লেগে পড়েছেন কাজে রাস্তা সারাইয়ের। তাদের মত, তিস্তা নদীর হটাৎ জলস্ফীতি দেখা গেছে কয়েক দিন আগে। অসংরক্ষিত এলাকায় কখনও লাল সংকেত কখনও হলুদ সংকেত।
advertisement
advertisement
তবে দুইদিন ধরে বৃষ্টি কম হওয়ায় জলস্তর অনেক টা নেমেছে। জল কমতেই দেখা যাচ্ছে জলঢাকা, দোমহনি থেকে তিস্তা সীমান্তের বিভিন্ন জায়গায় তিস্তা বাঁধে ফাটল দেখা গেছে। তবে তিস্তা কনস্ট্রাকশন বোর্ডের এক ইঞ্জিনিয়ার জানায় -তিস্তা বাঁধের মেরামত করতে জোর কদমে কাজ চলছে।
advertisement
তিনি বলেন,'পাহারপুর গ্রাম পঞ্চায়েত, খরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েত সহ বেশ কিছু এলাকায় তিস্তা বাঁধের বেশী ক্ষতি হয়েছে। সেই এলাকাতে আগে কাজ করা হচ্ছে।' তবে জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের পাহাড় পুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় দেখা গেল তিস্তাপারের বাসিন্দারা অনেকেই নিজেরাই যাতায়াতের জন্য রাস্তা বানানোর কাজে লাগিয়েছেন।
advertisement
Geetashree Mukherjee
view commentsLocation :
First Published :
June 25, 2022 8:49 PM IST
