থ্যাচার, মে-এর পর তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী পেল ব্রিটেন! চিনে নিন লিজ ট্রাসকে

Last Updated:

থেরেসা মে এবং মার্গারেট থ্যাচারের পর ট্রাস হলেন যুক্তরাজ্যের তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী। তাঁরাও ছিলেন কনজারভেটিভ পার্টিরই সদস্য

#লন্ডন: কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যদের দ্বারা নির্বাচিত হয়ে ব্রিটেনের প্রধাণমন্ত্রী হলেন লিজ ট্রাস। ব্রিটেনের ৫৬তম প্রধানমন্ত্রী তিনি। থেরেসা মে এবং মার্গারেট থ্যাচারের পর ট্রাস হলেন যুক্তরাজ্যের তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী। তাঁরাও ছিলেন কনজারভেটিভ পার্টিরই সদস্য।
ট্রাস দক্ষিণ পশ্চিম নরফোকের সাংসদ। ২০১০ থেকেই এই আসনটি ধরে রেখেছেন তিনি। পূর্বে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের নেতৃত্বে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি নারী ও সমতা মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
ট্রাস রাজকোষে প্রাক্তন চ্যান্সেলর এবং রিচমন্ড (ইয়র্কস) এমপি ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনাককে পরাজিত করেছেন। যিনি সপ্তাহ আগে পর্যন্ত স্পষ্ট প্রিয় ছিলেন ট্রাসের।
advertisement
advertisement
ট্রাসের সাফল্যের নম্বরের তালিকা রইল নীচে:
মোট ভোট: ১৭২৪৩৭
ভোটের শতাংশ: ৮২.৬%
লিজ ট্রাসের ভোটসংখ্যা: ৮১৩২৬
ঋষি সুনাকের ভোটসংখ্যা: ৬০৩৯৯
ভোট বাতিল সংখ্যা: ৬৫৪
ট্রাসের পক্ষে ভোট: ৫৭.৪%
স্কুল ও কলেজ: ৪৭বছর বয়সী ট্রাস অক্সফোর্ডে পড়াশোনা করেন। তাঁর বাবা ছিলেন একজন অঙ্কের অধ্যাপক এবং তাঁর মা ছিলেন একজন নার্স।
advertisement
তিনি অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ফিলসফি, পলিটিকস, একনমিক্স পড়াশুনা করেন। তিনি সক্রিয় ছাত্র রাজনীতি করতেন কলেজের সময়ে।
মেয়ে এবং স্বামী: ২০০০-এ লিজ ট্রাস হুগ ও লারি-এর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়। তিনিও স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত।
advertisement
তাঁর দুই মেয়ে ফ্রান্সেস(১৬) এবং লিবার্টি(১৩) মায়ের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াইয়ে পা মিলিয়েছিলেন।
রাজনৈতিক মত: অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই লিজ ট্রাসের রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা দেখা গিয়েছিল। তিনি একজন লিবারেল ডেমোক্র্যাট হিসাবে শুরু করেছিলেন এবং এক পর্যায়ে বলেছিলেন যে তিনি ১৯৯৪-এ রাজতন্ত্র বিলুপ্ত করবেন। এরপর তিনি কনজারভেটিভ পার্টিতে যোগ দেন। ২০০১ এবং ২০০৫-এর ভোটে হেরে যান তিনি। এরপর ২০০৬-এ জিতে কাউন্সিলর হন। ২০১০-এ কনজারভেটিভ পার্টির নেতা এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন ট্রাসকে তাঁর "এ-লিস্ট" অগ্রাধিকার প্রার্থীদের চেয়েছিলেন। তিনি দক্ষিণ পশ্চিম নরফোক আসন থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
advertisement
তিনি মূখ্যমন্ত্রী হওয়ার দুই বছর পর ২০১২-এ তিনি শিক্ষামন্ত্রীর ভূমিকার জন্য নির্বাচিত হন। ২০১৪-এ তিনি পরিবেশ সচিবের ভূমিকায় উন্নীত হন।
বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
থ্যাচার, মে-এর পর তৃতীয় মহিলা প্রধানমন্ত্রী পেল ব্রিটেন! চিনে নিন লিজ ট্রাসকে
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement