World's Oldest Person Alive: এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মহিলা ইনি! কী ভাবে পেলেন এত আয়ু? জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:

সান ফ্রান্সিসকোর মারিয়া ব্রানিয়াস মোরেরা যত দিন বেঁচেছিলেন, তিনিই পেয়েছিলেন সবচেয়ে বয়স্ক মানুষের খেতাব। এই সপ্তাহেই মারা গিয়েছেন মারিয়া। তাঁর বয়স হয়েছিল ১১৭ বছর। তাঁর পর কে হলেন বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মানুষ?

এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মহিলা ইনি! কী ভাবে পেলেন এত আয়ু? জানলে চমকে যাবেন
এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মহিলা ইনি! কী ভাবে পেলেন এত আয়ু? জানলে চমকে যাবেন
কলকাতা: সান ফ্রান্সিসকোর মারিয়া ব্রানিয়াস মোরেরা যত দিন বেঁচেছিলেন, তিনিই পেয়েছিলেন সবচেয়ে বয়স্ক মানুষের খেতাব। এই সপ্তাহেই মারা গিয়েছেন মারিয়া। তাঁর বয়স হয়েছিল ১১৭ বছর। তাঁর মৃত্যুর পরে, গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত মানুষের খেতাব এখন জাপানের টমিকো ইটোকার। তাঁর বয়স এখন ১১৬ বছর। ২৩ মে ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণকারী ইটোকার বয়স আনুষ্ঠানিকভাবে জেরোন্টোলজি রিসার্চ গ্রুপ দ্বারা নিশ্চিত করা হয়েছে। তিনি বর্তমানে একটি বৃদ্ধাশ্রমে থাকেন। ২০১৯ সাল থেকে তিনি এখানেই আছেন।
এর আগে, তিনি ১১০ বছর বয়স পর্যন্ত টমিকো তাঁর মেয়েদের সঙ্গেই ছিলেন। ২০ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন টমিকো। তাঁর ২ মেয়ে, ১ ছেলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়, টমিকো তাঁর স্বামীর টেক্সটাইল কারখানা পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
advertisement
advertisement
১৯৭৯ সালে স্বামীকে হারানোর পর তিনি আশা হারাননি। সক্রিয় জীবন যাপন করে এসেছেন এতকাল। ৭০ এর কোঠায় বয়স ছিল তখন, তাও তিনি মাউন্ট নিজোয় চড়েছিলেন। এমনকি 3,067 মিটার মাউন্ট ওন্টেক দুইবার জয় করেছিলেন। যখন তাঁর বয়স ৮০, ইতোকা সাইগোকু কানন তীর্থযাত্রা সম্পন্ন করেছিলেন। ৩৩টি বৌদ্ধ মন্দিরের মধ্য দিয়ে একটি চ্যালেঞ্জিং পথ তিনি অতিক্রম করেছিলেন। ১০০ বছর বয়সে তিনি কোনও সাহায্য ছাড়াই আশিয়া মন্দিরের পাথরের সিঁড়ি বেয়ে উঠেছিলেন। তাঁর পরিবার বিশ্বাস করে যে, এই দুঃসাহসিক কার্যকলাপ তাঁকে দীর্ঘজীবী করতে সাহায্য করেছিল।
advertisement
মজার ব্যাপার হল, রাইট ব্রাদার্স যখন ইউরোপ এবং আমেরিকায় তাদের ঐতিহাসিক ফ্লাইট করেছিল সেই বছরই মহিলার জন্ম হয়েছিল। সেই বছরই, আইফেল টাওয়ার প্রথমবারের মতো দীর্ঘ দূরত্বের রেডিও বার্তা প্রেরণ করে। জেরোন্টোলজি রিসার্চ গ্রুপের রেকর্ড অনুসারে, ২০২২ সালে, ১১৫ বছর বয়সি একজন মহিলার মৃত্যুর পরে (যার নাম প্রকাশ করা হয়নি), টমিকো ইটোকার হায়োগো প্রিফেকচারের সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তির স্থান দখল করেছিলেন।
advertisement
advertisement
পরে ২০২৩ সালে, ১১৪ বছর বয়সি ইয়াসু ওকাইয়ের মৃত্যুর পরে ১৯০৮ সালে জন্মগ্রহণকারী শেষ পরিচিত জাপানি ব্যক্তি হিসাবে ইটোকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল। তিনি ২০২৩ সালে তাঁর ১১৫ তম জন্মদিন উদযাপন করেছিলেন। দুই দিন পরে, তিনি হায়োগো প্রিফেকচারের সবচেয়ে বয়স্ক ব্যক্তি হয়েছিলেন। ১২ ডিসেম্বর, ২০২৩ সালে ১১৬ বছর বয়সি ফুসা তাতসুমির মৃত্যুর পরে, ইটোকাকে জাপান এবং এশিয়ার সবচেয়ে বয়স্ক জীবিত ব্যক্তি হিসাবে নিশ্চিত করা হয়েছিল। ২০২৪ সালের শুরুতে, ১১৬ বছর বয়সি এডি চেকারেলির মৃত্যুর পরে, ইটোকা বিশ্বের দ্বিতীয়-বয়স্ক জীবিত ব্যক্তি হয়ে ওঠেন।
advertisement
এই বছর তার জন্মদিনে, টমিকো শহরের মেয়রের কাছ থেকে ফুল, একটি কেক এবং একটি কার্ড পেয়েছেন। তাঁর পরিচর্যাকারীরা উল্লেখ করেছেন যে তাঁর পক্ষে স্পষ্টভাবে কানে শোনা কঠিন হয়ে পড়েছে। শ্রবণশক্তি দুর্বল হয়ে পড়েছে। কিন্তু তিনি এখনও নিখুঁতভাবে যোগাযোগ করতে সক্ষম এবং নিয়মিত যে যত্ন এবং ভালবাসা পান, সে জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
World's Oldest Person Alive: এই মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক মহিলা ইনি! কী ভাবে পেলেন এত আয়ু? জানলে চমকে যাবেন
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement