পৃথিবী ধ্বংস কবে? খানিক স্বস্তি দিচ্ছে অ্যান্টার্কটিকা

অ্যান্টার্কটিকা

অ্যান্টার্কটিকা

সাম্প্রতিক গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে, যে হারে অ্যান্টার্কটিকায় হিমবাহের বরফ গলছিল, সেই হার খানিকটা কমেছে৷ ফলে শেষের সে দিন এখনই আসন্ন নয়৷ গবেষণা বলছে, এই অবস্থাটা থেকে আরও উন্নতি ঘটানো যাবে, যদি কার্বন ডাই অক্সাইড এমিশন আরও কমানো যায় বিশ্বে৷

আরও পড়ুন...
  • Last Updated :
  • Share this:

    #মলদ্বীপ: গোবাল ওয়ার্মিং শব্দটা এই মুহূর্তে পৃথিবীবাসীর কাছে আতঙ্ক৷ একাধিক রিপোর্ট বলছে, যে দিকে জলবায়ু এগোচ্ছে, তাতে পৃথিবী ধ্বংসের সময় দ্রুত গতিতেই ধেয়ে আসছে৷ এহেন খারাপ খবরের মধ্যেই, আশার রুপোলি রেখা জাগাল অ্যান্টার্কটিকা নিয়ে একটি তথ্য৷

    আরও পড়ুন: সপ্তাহান্তেই সব শেষ? পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে বিশালাকার গ্রহাণু!

    সাম্প্রতিক গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে, যে হারে অ্যান্টার্কটিকায় হিমবাহের বরফ গলছিল, সেই হার খানিকটা কমেছে৷ ফলে শেষের সে দিন এখনই আসন্ন নয়৷ গবেষণা বলছে, এই অবস্থাটা থেকে আরও উন্নতি ঘটানো যাবে, যদি কার্বন ডাই অক্সাইড এমিশন আরও কমানো যায় বিশ্বে৷ অর্থাত্‍‌, সোজা কথায়, দূষণ কমালেই ধীরে ধীরে আগের অবস্থায় ফিরবে পৃথিবী৷

    Grist-এর রিপোর্ট বলছে, অ্যান্টার্কটিকার বেশ কিছু হিমবাহ দ্রুত গতিতেই গলতে শুরু করেছিল৷ হিমবাহ গললে কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে আগে ডুবে যাবে মলদ্বীপ ও টুভালুর মতো দেশগুলি৷ গবেষণা বলছে, যদি এখনই বিশ্বের সব দেশ একসঙ্গে কার্বন এমিশন কমিয়ে ফেলে, তা হলে এই শতকেই হিমবাহের বরফ গলার পরিমাণ ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে ফেলা যাবে৷

    বিজ্ঞানীরা বলছেন, মহাজাগতিক কিছু না-ঘটলে, স্রেফ গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের দাপট কমিয়ে বসুন্ধরাকে রক্ষা করা সম্ভব এখনও৷ আরো দেরি করলে, শেষের সে দিন আসবে দ্রুতই৷ বাইবেলে যাকে বলে, 'ডুমসডে'৷

    First published:

    Tags: Antarctica, Doomsday, Global warming